Kharagpur: হঠাৎই স্কুটিতে তিনজন এসে দাঁড়াল, পরপর গুলি… এই নিয়ে দু’দিনে তিনবার রাজ্যে চলল গুলি

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jun 28, 2022 | 11:57 AM

Medinipur: স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার রাত ১০টা নাগাদ ওই ব্যক্তি মাতা মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তখনই একটি স্কুটি এসে সেখানে দাঁড়ায়।

Follow Us

মেদিনীপুর: ফের প্রকাশ্যে চলল গুলি। উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট, দত্তপুকুরের পর এবার মেদিনীপুরের খড়গপুরে গুলি করে খুনের অভিযোগ। জানা গিয়েছে, নিহত ওই যুবক তৃণমূলের সমর্থক। সোমবার রাতে খড়গপুর পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডে গুলি চলে। এখানকার ওল্ড সেটেলমেন্ট এলাকায় মাতা মন্দিরের কাছে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ওই ব্যক্তির নাম ভেঙ্কট ওরফে প্রসাদ রাও। ৪০ বছর বয়স। ওল্ড সেটেলমেন্ট এলাকারই বাসিন্দা ছিলেন তিনি।

স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার রাত ১০টা নাগাদ ওই ব্যক্তি মাতা মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তখনই একটি স্কুটি এসে সেখানে দাঁড়ায়। তাতেই ছিলেন দুই যুবক। পরপর বেশ কয়েকটি গুলি চালায় বলে অভিযোগ এলাকার লোকজনের। এরপরই স্কুটিটি চম্পট দেয়। এদিকে রক্তে ভেসে যায় মন্দির চত্বর। আততায়ীদের মুখ মাস্কে ঢাকা ছিল। তাই কাউকে চিনতে পারেননি বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। গুলিবিদ্ধ ভেঙ্কটকে উদ্ধার করে খড়গপুর রেলওয়ে মেইন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ততক্ষণে সব শেষ। চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় খড়গপুর টাউন থানার পুলিশ।

কে শ্রীনিবাস রাও নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, স্কুটিতে তিনজন যুবক ছিলেন। তাঁর কথায়, “এসে কোনও কথা নেই। পর পর গুলি চালাতে শুরু করেন। মুখে মাস্ক পরা ছিল। তাই মুখ চিনতেও পারা যায়নি। চার রাউন্ডের বেশি গুলি চালিয়েছে। আমরা দাঁড়িয়ে ছিলাম পাশেই। ওই দৃশ্য দেখে তো ভয়ে সিঁটিয়ে যাই। একজন স্কুটি চালাচ্ছিলেন। বাকি দু’জনেরই হাতে বন্দুক ছিল।” ভেঙ্কট তৃণমূলের সমর্থক বলেও দাবি করেন তাঁর বন্ধু ও প্রত্যক্ষদর্শী কে শ্রীনিবাস রাও। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। কে বা কারা এই ঘটনায় যুক্ত তাদের খুঁজে বার করার চেষ্টা করছে পুলিশ। এলাকায় ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা থাকলে সেটাকেই তদন্তের অন্যতম হাতিয়ার হিসাবে ব্য়বহার করা হবে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

এর আগে রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের সন্দেশখালিতে এক তৃণমূল নেতাকে ঘরের জানলা দিয়ে গুলি করে খুন করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। সোমবাই জেলার দত্তপুকুরে এক প্রাক্তন বিজেপি কর্মীকে খুন করা হয়। তাঁকেও গুলি করে মারার অভিযোগ ওঠে। এদিন রাতেই আবার গুলি চলল রেলশহর খড়গপুরে। এই ঘটনা প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ বলেন, “সব জায়গায় ওদের নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠী কোন্দল চালু হয়ে গিয়েছে। খড়গপুরকে যারা অশান্ত করে রেখেছে, তার বেশিরভাগই আন্ডারগ্রাউন্ডে। তাঁদের ব্যবহার করে তৃণমূল ক্ষমতায় এসেছে। ভোটের সময় তাঁরা কাজ করেন। ওখানে তোলা এরাই তোলে। ওখানে যত অশান্তি, তাঁরাই করেন। এসব প্রশাসনিক ব্যর্থতা ছাড়া কিছু না।”

মেদিনীপুর: ফের প্রকাশ্যে চলল গুলি। উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট, দত্তপুকুরের পর এবার মেদিনীপুরের খড়গপুরে গুলি করে খুনের অভিযোগ। জানা গিয়েছে, নিহত ওই যুবক তৃণমূলের সমর্থক। সোমবার রাতে খড়গপুর পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডে গুলি চলে। এখানকার ওল্ড সেটেলমেন্ট এলাকায় মাতা মন্দিরের কাছে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ওই ব্যক্তির নাম ভেঙ্কট ওরফে প্রসাদ রাও। ৪০ বছর বয়স। ওল্ড সেটেলমেন্ট এলাকারই বাসিন্দা ছিলেন তিনি।

স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার রাত ১০টা নাগাদ ওই ব্যক্তি মাতা মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তখনই একটি স্কুটি এসে সেখানে দাঁড়ায়। তাতেই ছিলেন দুই যুবক। পরপর বেশ কয়েকটি গুলি চালায় বলে অভিযোগ এলাকার লোকজনের। এরপরই স্কুটিটি চম্পট দেয়। এদিকে রক্তে ভেসে যায় মন্দির চত্বর। আততায়ীদের মুখ মাস্কে ঢাকা ছিল। তাই কাউকে চিনতে পারেননি বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। গুলিবিদ্ধ ভেঙ্কটকে উদ্ধার করে খড়গপুর রেলওয়ে মেইন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ততক্ষণে সব শেষ। চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় খড়গপুর টাউন থানার পুলিশ।

কে শ্রীনিবাস রাও নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, স্কুটিতে তিনজন যুবক ছিলেন। তাঁর কথায়, “এসে কোনও কথা নেই। পর পর গুলি চালাতে শুরু করেন। মুখে মাস্ক পরা ছিল। তাই মুখ চিনতেও পারা যায়নি। চার রাউন্ডের বেশি গুলি চালিয়েছে। আমরা দাঁড়িয়ে ছিলাম পাশেই। ওই দৃশ্য দেখে তো ভয়ে সিঁটিয়ে যাই। একজন স্কুটি চালাচ্ছিলেন। বাকি দু’জনেরই হাতে বন্দুক ছিল।” ভেঙ্কট তৃণমূলের সমর্থক বলেও দাবি করেন তাঁর বন্ধু ও প্রত্যক্ষদর্শী কে শ্রীনিবাস রাও। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। কে বা কারা এই ঘটনায় যুক্ত তাদের খুঁজে বার করার চেষ্টা করছে পুলিশ। এলাকায় ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা থাকলে সেটাকেই তদন্তের অন্যতম হাতিয়ার হিসাবে ব্য়বহার করা হবে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

এর আগে রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের সন্দেশখালিতে এক তৃণমূল নেতাকে ঘরের জানলা দিয়ে গুলি করে খুন করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। সোমবাই জেলার দত্তপুকুরে এক প্রাক্তন বিজেপি কর্মীকে খুন করা হয়। তাঁকেও গুলি করে মারার অভিযোগ ওঠে। এদিন রাতেই আবার গুলি চলল রেলশহর খড়গপুরে। এই ঘটনা প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ বলেন, “সব জায়গায় ওদের নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠী কোন্দল চালু হয়ে গিয়েছে। খড়গপুরকে যারা অশান্ত করে রেখেছে, তার বেশিরভাগই আন্ডারগ্রাউন্ডে। তাঁদের ব্যবহার করে তৃণমূল ক্ষমতায় এসেছে। ভোটের সময় তাঁরা কাজ করেন। ওখানে তোলা এরাই তোলে। ওখানে যত অশান্তি, তাঁরাই করেন। এসব প্রশাসনিক ব্যর্থতা ছাড়া কিছু না।”

Next Article