Dilip Ghosh: মেলা থেকে কাটারি কিনলেন দিলীপ, কারণ জানতে চাওয়ায় বললেন…
Dilip Ghosh: হঠাৎ মেলা থেকে কাটারি কিনলেন কেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি? কাটারি দিয়ে কী করবেন? জবাবে দিলীপ ঘোষ যা বললেন, তাতে জল্পনা আরও বাড়ল।

কাটোয়া: তিনি রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি। বিভিন্ন সময় তাঁর নানা মন্তব্যে বিতর্ক বেধেছে। তাঁর কথা নিয়ে কাটাছেঁড়া চলতে থাকে। সেই দিলীপ ঘোষ এবার মেলায় গিয়ে কাটারি কিনলেন। কাটারি কেনার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে দিলীপের বক্তব্য ঘিরে নানা জল্পনা শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া থানার অগ্রদ্বীপ গ্রামে গোপীনাথ মেলায় আসেন দিলীপ ঘোষ। মেলা ঘুরে ঘুরে দেখেন। আচমকা একটি দোকানের সামনে এসে দাঁড়ান। কাটারি নিয়ে নাড়াচাড়া করেন। একাধিক কাটারি দেখেন। তারপর একটি কাটারি কেনেন। এমনকি, তাঁর সঙ্গীদের দোকানদারের ঠিকানা নিতে বলেন। দোকানদার কলকাতায় থাকেন বলে জানান। দিলীপ ঘোষ জানান, তিনি ওই দোকানদারের বাড়ি একদিন যাবেন।
এই খবরটিও পড়ুন





মেলা থেকে কাটারি কিনলেন দিলীপ ঘোষ
হঠাৎ মেলা থেকে কাটারি কিনলেন কেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি? কাটারি দিয়ে কী করবেন? জবাবে দিলীপ ঘোষ যা বললেন, তাতে জল্পনা আরও বাড়ল। রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি বলেন, “অনেক কাজে লাগে। বুঝতে পারবেন যখন কাজ হবে। এক দা’তে সব কাজ হয়ে যাবে।” আর কিছু খোলসা করলেন না তিনি। আর তাঁর এই কথাতেই বেড়েছে জল্পনা।
এদিন খোশমেজাজেই দেখা যায় দিলীপকে। এর আগে গত কয়েকদিনে তাঁর একাধিক মন্তব্যে বিতর্ক বেধেছিল। কয়েকদিন আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুরে একটি রাস্তার উদ্বোধনে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন দিলীপ। স্থানীয় মহিলারা বিক্ষোভ দেখালে তিনি বলেছিলেন, “টাকা দিয়েছি। কারও বাপের টাকা নয়। ভিখারি পার্টি নয়। আমি টাকা দিয়ে রাস্তা বানিয়েছি।” আবার শান্তিনিকেতনের সোনাঝুরি খোয়াইয়ে বসন্ত উৎসবে নিষেধাজ্ঞা নিয়েও দিলীপের মন্তব্য বিতর্ক বেধেছিল। বন দফতরের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেছিলেন, “খবরে দেখলাম বন বিভাগ বলেছে এখানে হোলি খেলা যাবে না। এত লোক খেললে নাকি দূষণ হবে। আমি জানি না কার মাথায় এটা এসেছে। এত বড় স্পর্ধা কে করেছে জানি না।” এরপরই হুঙ্কারের সুরে তিনি বলেন, “কার মাথায় এটা এসেছে যে হোলি খেললে পরিবেশ নষ্ট হয়? দূষণ হয়? তাঁকে তো উল্টো করে টাঙানো উচিত। নয়তো আমি গিয়ে টাঙাব। এই ধরনের দুর্যোধনরা কলিযুগে আমাদের সংস্কৃতিকে অপবিত্র করছে। তাঁদের প্রকাশ্যে জুতো মারা উচিত।”





