Dugra Puja With Pulse: দক্ষ হাতে চলছে মূর্তি গড়ার কাজ, স্ত্রী’কেই দশভূজা বলে মনে করেন শিল্পী সমীর পাল

Oct 02, 2024 | 10:28 PM

Dugra Puja With Pulse: খুব কম বয়স থেকেই বাবার সঙ্গে শুরু মূর্তি গড়ার কাজ। বংশ পরম্পরায় মূর্তি তৈরির কাজ করে আসছে তাঁর পরিবার। বর্ধমানের খালুইবিল এলাকার বাসিন্দা সমীর পাল।

Follow Us

বর্ধমান: পুজো এগিয়ে গেলেই শুরু হয় চরম ব্যস্ততা। দিন-রাত এক করে চলে কাজ। তবু এতটুকু ক্লান্তি নেই। কারণ সেই ৮-১০ বছর বয়স থেকে এই কাজ করে আসছেন শিল্পী সমীর পাল। বর্ধমানে শিল্পী সমীর পালকে সবাই একডাকে চেনে। একাধিক পুজোর মূর্তি গড়ার বরাত পান তিনি। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। TV9 বাংলার তরফ থেকে পুজোয় পালস-এ এবার সম্মানিত হলেন সেই শিল্পী। এই সম্মান পেয়ে আপ্লুত তিনি।

খুব কম বয়স থেকেই বাবার সঙ্গে শুরু মূর্তি গড়ার কাজ। বংশ পরম্পরায় মূর্তি তৈরির কাজ করে আসছে তাঁর পরিবার। বর্ধমানের খালুইবিল এলাকার বাসিন্দা সমীর পাল। তিনি জানান, তাঁর দাদু ছিলেন দক্ষ প্রতিমা শিল্পী। দাদুর মৃত্যুর পর সেই কাজে হাত লাগান তাঁর বাবা। তখন তাঁর বাবার বাবার মাত্র ১৮ বছর বয়স। বাবার মৃত্যুর পর পরিবারের সেই ঐতিহ্যই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সমীর পাল।

তিনি জানান, ৮-১০ বছর বয়স থেকে কাজ শুরু করেন তিনি। প্রায় ৪৩ বছর ধরে মূর্তি গড়ার কাজ করছেন। তিনি যখন মূর্তির গায়ে রঙের তুলি বোলাচ্ছেন, তখন তাঁর পাশেই দেখা গেল তাঁর স্ত্রীকে। সমীর পাল জানান, তাঁর স্ত্রী সবটাই সামলান। ঘরে-বাইরে তাঁর সঙ্গী হয়ে কাজ করেন তাঁর স্ত্রী। তাই তিনি মনে করেন স্ত্রীই তাঁর দশভূজা। শিল্পী সম্মান পেয়ে অভিভূত সমীর পাল।

বর্ধমান: পুজো এগিয়ে গেলেই শুরু হয় চরম ব্যস্ততা। দিন-রাত এক করে চলে কাজ। তবু এতটুকু ক্লান্তি নেই। কারণ সেই ৮-১০ বছর বয়স থেকে এই কাজ করে আসছেন শিল্পী সমীর পাল। বর্ধমানে শিল্পী সমীর পালকে সবাই একডাকে চেনে। একাধিক পুজোর মূর্তি গড়ার বরাত পান তিনি। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। TV9 বাংলার তরফ থেকে পুজোয় পালস-এ এবার সম্মানিত হলেন সেই শিল্পী। এই সম্মান পেয়ে আপ্লুত তিনি।

খুব কম বয়স থেকেই বাবার সঙ্গে শুরু মূর্তি গড়ার কাজ। বংশ পরম্পরায় মূর্তি তৈরির কাজ করে আসছে তাঁর পরিবার। বর্ধমানের খালুইবিল এলাকার বাসিন্দা সমীর পাল। তিনি জানান, তাঁর দাদু ছিলেন দক্ষ প্রতিমা শিল্পী। দাদুর মৃত্যুর পর সেই কাজে হাত লাগান তাঁর বাবা। তখন তাঁর বাবার বাবার মাত্র ১৮ বছর বয়স। বাবার মৃত্যুর পর পরিবারের সেই ঐতিহ্যই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সমীর পাল।

তিনি জানান, ৮-১০ বছর বয়স থেকে কাজ শুরু করেন তিনি। প্রায় ৪৩ বছর ধরে মূর্তি গড়ার কাজ করছেন। তিনি যখন মূর্তির গায়ে রঙের তুলি বোলাচ্ছেন, তখন তাঁর পাশেই দেখা গেল তাঁর স্ত্রীকে। সমীর পাল জানান, তাঁর স্ত্রী সবটাই সামলান। ঘরে-বাইরে তাঁর সঙ্গী হয়ে কাজ করেন তাঁর স্ত্রী। তাই তিনি মনে করেন স্ত্রীই তাঁর দশভূজা। শিল্পী সম্মান পেয়ে অভিভূত সমীর পাল।

Next Article