Purbo Burdwan: ছেলে রাস্তা থেকে চেঁচে তুলছে বাবার দেহাংশ, দাঁড়িয়ে নির্দেশ দিচ্ছে পুলিশ! হাড়হিম ঘটনা

Purbo Burdwan: দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পৌঁছে যায় ছেলে সুদীপ দাস। দুর্ঘটনাস্থলে যায় গুসকরা ফাঁড়ির পুলিশ। সুদীপ দাস জানান, ঝড় বৃষ্টির পর বাবা রাস্তার পাশ দিয়ে হেঁটে বাড়ি ফিরছিলেন। ওই সময়ে পিছন দিক থেকে একটি ডাম্পার ধাক্কা মারে। বাবা ডাম্পারের নীচে পড়ে গেলে শরীরের উপর দিয়ে ডাম্পারের চাকা চলে যায়। দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়।

Purbo Burdwan: ছেলে রাস্তা থেকে চেঁচে তুলছে বাবার দেহাংশ, দাঁড়িয়ে নির্দেশ দিচ্ছে পুলিশ! হাড়হিম ঘটনা
ইনসেটে ছেলে!Image Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

May 20, 2025 | 4:16 PM

বর্ধমান: হাড়হিম দৃশ্য। ফের কাঠগোড়ায় পুলিশ! পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে বাবার। শরীর উপর দিয়ে চলে যায় পাথর বোঝাই ডাম্পার। দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। রাস্তার পড়ে থাকা বাবার দেহাংশ ছেলেকে দিয়ে তোলায় পুলিশ। সোমবার রাত আটটার সময় পূর্ব বর্ধমানের গুসকরা বাস টার্মিনাসের কাছে ডাম্পারের ধাক্কা মৃত্যু হয় প্রদীপ কুমার দাস(৬৩) নামে এক বৃদ্ধর। পেশায় লটারি টিকিট বিক্রেতা। বাড়ি গুসকরা পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের শিরিষতলায়।

দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পৌঁছে যায় ছেলে সুদীপ দাস। দুর্ঘটনাস্থলে যায় গুসকরা ফাঁড়ির পুলিশ। সুদীপ দাস জানান, ঝড় বৃষ্টির পর বাবা রাস্তার পাশ দিয়ে হেঁটে বাড়ি ফিরছিলেন। ওই সময়ে পিছন দিক থেকে একটি ডাম্পার ধাক্কা মারে। বাবা ডাম্পারের নীচে পড়ে গেলে শরীরের উপর দিয়ে ডাম্পারের চাকা চলে যায়। দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়।

সুূদীপ দাস বলেন, “পুলিশ আমাকে রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকা বাবার দেহের টুকরো তুলতে বলে।আমি দেহাংশ রাস্তা থেকে তুলে দিই।” এই ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

প্রদীপ কুমার দাসের কোন দোকান ছিল না। তিনি গুসকরা শহরে ঘুরে ঘুরে লটারি টিকিট বিক্রি করতেন।তিনি সারাদিনে তিনবার টিকিট বিক্রি করতেন শহরের বিভিন্ন জায়গায়। এই বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার সায়ক দাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, “খোঁজ নিয়ে দেখছি কী হয়েছে।”