সন্ধ্যায় চন্দ্রগ্রহণ, রাত ৯টায় ফের কোটাল! পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা দিঘা-সাগরে

May 26, 2021 | 1:11 PM

সকাল ৯টায় ল্যান্ডফল শুরু হয়েছে ধামরায়। ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Yaas) আউটার ওয়াল যখন কোস্টে ঢোকা শুরু করেছিল, তখন থেকেই উত্তাল সমুদ্র-সাগর।

Follow Us

কলকাতা: সকাল ৯টায় ল্যান্ডফল শুরু হয়েছে ধামরায়। ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Yaas) আউটার ওয়াল যখন কোস্টে ঢোকা শুরু করেছিল, তখন থেকেই উত্তাল সমুদ্র-সাগর। সাড়ে ১০টা নাগাদ মৌসম ভবন আপডেট দেয়, ঘূর্ণিঝড়ের আই স্থলভাগে ঢুকতে শুরু করেছে। এটাকেই মূলত ঘূর্ণিঝড়কে স্থলভাগে আছড়ে পড়া বলা হয়।

আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আগামী ২-৩ ঘণ্টা পর্যন্ত ধামরা থেকে বালাসোরের মাঝে ইয়াসের তাণ্ডব চলতে থাকবে। পরবর্তীকালে তা পশ্চিমের দিকে এগোবে। এরপরই ঘূর্ণিঝড় আস্তে আস্তে শক্তি হারাবে। রাতে ওড়িশার দিকে এগোতে এগোতে ঘূর্ণিঝড় এক দফা শক্তি কমাতে পারে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড় যখন চক্রধরপুর, চাইবাসার কাছে পৌঁছাচ্ছে, তখনও তার শক্তি থাকছে। ফলে বাংলার পশ্চিমের জেলাগুলিতে ঝড়ো হাওয়া বইবে, বৃষ্টিরও সম্ভাবনা রয়েছে।

এদিকে, আজ রাত ৯টায় আবার ভরা কোটাল রয়েছে। ফলে পরিস্থিতি আরও কঠিন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে। তিন জেলা প্রশাসনকে সতর্ক করা হয়েছে।

মৌসম ভবন বলছে, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর,ঝাড়গ্রাম, হাওড়া,কলকাতা, পুর্ব মেদিনীপুর ও দুই ২৪ পরগনায় অতি ভারী বৃষ্টি হবে। বুধবার পূর্ণিমা। সেই সঙ্গে রয়েছে চন্দ্রগ্রহণ। বুধবার দুপুর ৩টো ১৫ মিনিটে শুরু হওয়ার কথা পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। চলবে সন্ধ্যা ৬টা ২৩ মিনিট পর্যন্ত। ২০২১ সালে এটিই প্রথম ও শেষ ‘ব্লাড মুন’ হতে চলেছে। রাত ন’টায় রয়েছে আবারও ভরা কোটাল। জোড়া ফলায় দুর্যোগ ও দুর্ভোগ বেড়েছে উপকূল এলাকার বাসিন্দাদের।

আরও পড়ুন: বাংলার বিপদ বাড়িয়ে নির্ধারিত সময়ের আগেই ল্যান্ডফল করল ‘ইয়াস’! পূর্বাভাস বদলে কীসের আশঙ্কা আবহাওয়াবিদদের?

এরইমধ্যে দিঘা, শঙ্করপুর, তাজপুর, মন্দারমনি অন্যদিকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরদ্বীপ, কাকদ্বীপ, নামখানা, পাথরপ্রতিমা, বকখালি প্রভৃতি এলাকায় একের পর এক গ্রামে প্লাবিত। দ্বিতীয়বার কোটালে কী পরিস্থিতি তৈরি হবে, তাতে প্রহর গুনছেন বাসিন্দারা।

কলকাতা: সকাল ৯টায় ল্যান্ডফল শুরু হয়েছে ধামরায়। ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Yaas) আউটার ওয়াল যখন কোস্টে ঢোকা শুরু করেছিল, তখন থেকেই উত্তাল সমুদ্র-সাগর। সাড়ে ১০টা নাগাদ মৌসম ভবন আপডেট দেয়, ঘূর্ণিঝড়ের আই স্থলভাগে ঢুকতে শুরু করেছে। এটাকেই মূলত ঘূর্ণিঝড়কে স্থলভাগে আছড়ে পড়া বলা হয়।

আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আগামী ২-৩ ঘণ্টা পর্যন্ত ধামরা থেকে বালাসোরের মাঝে ইয়াসের তাণ্ডব চলতে থাকবে। পরবর্তীকালে তা পশ্চিমের দিকে এগোবে। এরপরই ঘূর্ণিঝড় আস্তে আস্তে শক্তি হারাবে। রাতে ওড়িশার দিকে এগোতে এগোতে ঘূর্ণিঝড় এক দফা শক্তি কমাতে পারে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড় যখন চক্রধরপুর, চাইবাসার কাছে পৌঁছাচ্ছে, তখনও তার শক্তি থাকছে। ফলে বাংলার পশ্চিমের জেলাগুলিতে ঝড়ো হাওয়া বইবে, বৃষ্টিরও সম্ভাবনা রয়েছে।

এদিকে, আজ রাত ৯টায় আবার ভরা কোটাল রয়েছে। ফলে পরিস্থিতি আরও কঠিন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে। তিন জেলা প্রশাসনকে সতর্ক করা হয়েছে।

মৌসম ভবন বলছে, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর,ঝাড়গ্রাম, হাওড়া,কলকাতা, পুর্ব মেদিনীপুর ও দুই ২৪ পরগনায় অতি ভারী বৃষ্টি হবে। বুধবার পূর্ণিমা। সেই সঙ্গে রয়েছে চন্দ্রগ্রহণ। বুধবার দুপুর ৩টো ১৫ মিনিটে শুরু হওয়ার কথা পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। চলবে সন্ধ্যা ৬টা ২৩ মিনিট পর্যন্ত। ২০২১ সালে এটিই প্রথম ও শেষ ‘ব্লাড মুন’ হতে চলেছে। রাত ন’টায় রয়েছে আবারও ভরা কোটাল। জোড়া ফলায় দুর্যোগ ও দুর্ভোগ বেড়েছে উপকূল এলাকার বাসিন্দাদের।

আরও পড়ুন: বাংলার বিপদ বাড়িয়ে নির্ধারিত সময়ের আগেই ল্যান্ডফল করল ‘ইয়াস’! পূর্বাভাস বদলে কীসের আশঙ্কা আবহাওয়াবিদদের?

এরইমধ্যে দিঘা, শঙ্করপুর, তাজপুর, মন্দারমনি অন্যদিকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরদ্বীপ, কাকদ্বীপ, নামখানা, পাথরপ্রতিমা, বকখালি প্রভৃতি এলাকায় একের পর এক গ্রামে প্লাবিত। দ্বিতীয়বার কোটালে কী পরিস্থিতি তৈরি হবে, তাতে প্রহর গুনছেন বাসিন্দারা।

Next Article