দিঘা: বারবার প্রশাসন সতর্ক করছে। এমনকী পর্যটকদের বুধবার দুপুরের মধ্যেও হোটেল খালির নির্দেশ দিয়েছে। বাঁশ দিয়ে সমুদ্রের পাড় যতদূর ঘেরা যায় ঘিরে দেওয়া হয়েছে। তারপরও হুঁশ ফিরছে না একাংশ পর্যটকের। সেই উত্তাল সমুদ্রের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি-সেলফি তুলতে ব্যস্ত। কেউ বা মত্ত গল্পে। আজও দিঘায় সকাল থেকে সমুদ্রের পাড়ে বেশ কয়েকজন পর্যটকের আনাগোনা লক্ষ করা গিয়েছে। বিপদের ঝুঁকি জেনেও থেকে গিয়েছেন তাঁরা। লাগাতার সমুদ্রে পাড়ে গিয়েও ছবি তুলছেন।
ভোররাত থেকেই পূর্ব মেদিনীপুরে ঝোড়ো হাওয়া বইছে। সঙ্গে তুমুল বৃষ্টি শুরু হয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই ২৫টি ব্লকে যেমন প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তেমনই বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে উপকূলের পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে। নিউ দিঘা,দিঘা, তাজপুর, মন্দারমণি সহ সমুদ্র তীরবর্তী প্রতিটি এলাকায় চলছে নজরদারি। সচেতন করা হয়েছে সকলকে। অনেককেই আয়লা সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। একাংশ পর্যটক এখনও থেকে গিয়েছে দিঘায়।
একজন জানালেন, “প্ল্যানিং ছিল ফিরে যাওয়ার। ট্রেন বাতিল হয়েছে। আজ সেই জন্য বাসেই চলে যাচ্ছি।” আরও এক পর্যটক জানালেন, “আজ যেহেতু ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়বে। সেই কারণ আজ ফিরব। এতদূর থেকে এসেছি। দেখতে পাব না কিছুই। তাই রয়েছি।”
দিঘা: বারবার প্রশাসন সতর্ক করছে। এমনকী পর্যটকদের বুধবার দুপুরের মধ্যেও হোটেল খালির নির্দেশ দিয়েছে। বাঁশ দিয়ে সমুদ্রের পাড় যতদূর ঘেরা যায় ঘিরে দেওয়া হয়েছে। তারপরও হুঁশ ফিরছে না একাংশ পর্যটকের। সেই উত্তাল সমুদ্রের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি-সেলফি তুলতে ব্যস্ত। কেউ বা মত্ত গল্পে। আজও দিঘায় সকাল থেকে সমুদ্রের পাড়ে বেশ কয়েকজন পর্যটকের আনাগোনা লক্ষ করা গিয়েছে। বিপদের ঝুঁকি জেনেও থেকে গিয়েছেন তাঁরা। লাগাতার সমুদ্রে পাড়ে গিয়েও ছবি তুলছেন।
ভোররাত থেকেই পূর্ব মেদিনীপুরে ঝোড়ো হাওয়া বইছে। সঙ্গে তুমুল বৃষ্টি শুরু হয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই ২৫টি ব্লকে যেমন প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তেমনই বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে উপকূলের পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে। নিউ দিঘা,দিঘা, তাজপুর, মন্দারমণি সহ সমুদ্র তীরবর্তী প্রতিটি এলাকায় চলছে নজরদারি। সচেতন করা হয়েছে সকলকে। অনেককেই আয়লা সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। একাংশ পর্যটক এখনও থেকে গিয়েছে দিঘায়।
একজন জানালেন, “প্ল্যানিং ছিল ফিরে যাওয়ার। ট্রেন বাতিল হয়েছে। আজ সেই জন্য বাসেই চলে যাচ্ছি।” আরও এক পর্যটক জানালেন, “আজ যেহেতু ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়বে। সেই কারণ আজ ফিরব। এতদূর থেকে এসেছি। দেখতে পাব না কিছুই। তাই রয়েছি।”