TMC Candidate List: কাকে দেবেন ভোট? মেদিনীপুরে ৪টি ওয়ার্ডে ৮ জন তৃণমূল প্রার্থী!

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Feb 07, 2022 | 5:03 PM

Municipal Election 2022: সূত্রের খবর,মেদিনীপুর পৌরসভার ৪টি ওয়ার্ডে তৃণমূলের ৮ জন প্রার্থী প্রচার করছেন। তাই ভোট দেবেন কাকে? এই নিয়ে রীতিমত তৈরি হয়েছে জলঘোলা।

Follow Us

মেদিনীপুর: শাসককের ঘরের আগুন নেমে এসেছে একদম রাস্তায়। যেদিন থেকে প্রার্থী তালিকা বেরিয়েছে সেদিন থেকে যেন গৃহদাহ লেগে গিয়েছে ঘাসফুল শিবিরে। কারোর প্রার্থী পছন্দ হয়নি, কারোর আবার অভিযোগ যিনি দাঁড়িয়েছেন তাঁকে কেউ চেনেন না, কেউ তো বলছেন টিকিট পাওয়া প্রার্থী নাকি দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। একাধিক অভিযোগ-অযুহাত দেখিয়ে পথে নেমেছেন কর্মীরা। মেদিনীপুরে আবার অন্যরকম ছবি। পৌরসভার চারটি ওয়ার্ডে তৃণমূলের ৮ জন প্রার্থী। চলছে দেদার প্রচারও। ফলত ধন্দে পড়েছেন সাধারণ কর্মীরা।

সূত্রের খবর,মেদিনীপুর পৌরসভার ৪টি ওয়ার্ডে তৃণমূলের ৮ জন প্রার্থী প্রচার করছেন। তাই ভোট দেবেন কাকে? এই নিয়ে রীতিমত তৈরি হয়েছে জলঘোলা। শুক্রবার সন্ধে থেকে রাজ্যের বিভিন্ন পৌরসভার সঙ্গে মেদিনীপুর পৌরসভার প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়। একটি নয় দু’টি প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয় উচ্চ নেতৃত্বর থেকে। জানা গিয়েছে পৌরসভার ২,১৪,১৫ এবং ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে ২ জন করে প্রার্থীর নাম প্রকাশ করা হয়েছে। আর চারটি ওয়ার্ডেই এখন ৮ জন প্রার্থী তাদের প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানাচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারাই।

বিশেষ করে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে প্রথম তালিকা অনুসারে নাম ছিল অর্পিতা রায় নায়েকের। পরবর্তী ক্ষেত্রে দ্বিতীয় তালিকায় নাম এসেছে সংঘমিত্রা পালের। আর দু’জনেই তৃণমূলের সিম্বল দিয়ে দেওয়াল লিখন থেকে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। আবার ২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রথম তালিকায় নাম ছিল সোনালী চক্রবর্তীর। কিন্তু দ্বিতীয় তালিকায় নাম রয়েছে মিতালী ব্যানার্জির। তবে মিতালী ব্যানার্জী সেভাবে এখনো প্রচার শুরু না করলেও সোনালী চক্রবর্তী প্রচার শুরু করে দিয়েছেন তৃণমূলের ব্যানার নিয়েই। এবার আসা যাক ১৫ এবং ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে। সেখানেও একই অবস্থা।

আর এখানেই উঠছে প্রশ্ন। কে হবেন তৃণমূলের প্রার্থী? কার হয়ে সমর্থনে প্রচারে বেড়াবেন সাধারণ তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা? তাঁদের বক্তব্য তাঁরা নিজেরাও রয়েছেন ধন্দে। তাই সাধারণ তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের হাতজোড় করে অনুরোধ নেতৃত্বের কাছে সঠিক কোনটা নির্দিষ্ট করে ঘোষণা করা হোক।

এদিকে গোটা বিষয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিরোধীরা। সিপিআই(এম)এর নেতৃত্বের দাবি, লুঠরাজ পার্টি ওরা। লুঠ করবে সেই কারণে সার্টিফিকেট নেওয়ার জন্য এত হুড়োহুড়ি। সিপিআই(এম)এর মেদিনীপুর শহর পূর্ব এরিয়া কমিটির সম্পাদক কুন্দন গোপের বক্তব্য,” যে যত বেশি টাকা দিয়েছে তাঁর নাম বেরিয়েছে লুঠ করার জন্যই। এই কারণে এত হুড়োহুড়ি।”

অন্যদিকে, তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরার বক্তব্য, দল যাকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেছে তাকেই সাধারণ কর্মীরা সমর্থন করবে । সংসার অনেক বেড়েছে ,অনেকেই প্রার্থী হওয়ার যোগ্য। কিন্তু প্রার্থী তো একজনই হবে। তিনি পরিষ্কার জানিয়েদিয়েছেন সই করা যে দ্বিতীয় লিস্ট বেরিয়েছে তারাই প্রার্থী ।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

মেদিনীপুর: শাসককের ঘরের আগুন নেমে এসেছে একদম রাস্তায়। যেদিন থেকে প্রার্থী তালিকা বেরিয়েছে সেদিন থেকে যেন গৃহদাহ লেগে গিয়েছে ঘাসফুল শিবিরে। কারোর প্রার্থী পছন্দ হয়নি, কারোর আবার অভিযোগ যিনি দাঁড়িয়েছেন তাঁকে কেউ চেনেন না, কেউ তো বলছেন টিকিট পাওয়া প্রার্থী নাকি দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। একাধিক অভিযোগ-অযুহাত দেখিয়ে পথে নেমেছেন কর্মীরা। মেদিনীপুরে আবার অন্যরকম ছবি। পৌরসভার চারটি ওয়ার্ডে তৃণমূলের ৮ জন প্রার্থী। চলছে দেদার প্রচারও। ফলত ধন্দে পড়েছেন সাধারণ কর্মীরা।

সূত্রের খবর,মেদিনীপুর পৌরসভার ৪টি ওয়ার্ডে তৃণমূলের ৮ জন প্রার্থী প্রচার করছেন। তাই ভোট দেবেন কাকে? এই নিয়ে রীতিমত তৈরি হয়েছে জলঘোলা। শুক্রবার সন্ধে থেকে রাজ্যের বিভিন্ন পৌরসভার সঙ্গে মেদিনীপুর পৌরসভার প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়। একটি নয় দু’টি প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয় উচ্চ নেতৃত্বর থেকে। জানা গিয়েছে পৌরসভার ২,১৪,১৫ এবং ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে ২ জন করে প্রার্থীর নাম প্রকাশ করা হয়েছে। আর চারটি ওয়ার্ডেই এখন ৮ জন প্রার্থী তাদের প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানাচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারাই।

বিশেষ করে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে প্রথম তালিকা অনুসারে নাম ছিল অর্পিতা রায় নায়েকের। পরবর্তী ক্ষেত্রে দ্বিতীয় তালিকায় নাম এসেছে সংঘমিত্রা পালের। আর দু’জনেই তৃণমূলের সিম্বল দিয়ে দেওয়াল লিখন থেকে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। আবার ২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রথম তালিকায় নাম ছিল সোনালী চক্রবর্তীর। কিন্তু দ্বিতীয় তালিকায় নাম রয়েছে মিতালী ব্যানার্জির। তবে মিতালী ব্যানার্জী সেভাবে এখনো প্রচার শুরু না করলেও সোনালী চক্রবর্তী প্রচার শুরু করে দিয়েছেন তৃণমূলের ব্যানার নিয়েই। এবার আসা যাক ১৫ এবং ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে। সেখানেও একই অবস্থা।

আর এখানেই উঠছে প্রশ্ন। কে হবেন তৃণমূলের প্রার্থী? কার হয়ে সমর্থনে প্রচারে বেড়াবেন সাধারণ তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা? তাঁদের বক্তব্য তাঁরা নিজেরাও রয়েছেন ধন্দে। তাই সাধারণ তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের হাতজোড় করে অনুরোধ নেতৃত্বের কাছে সঠিক কোনটা নির্দিষ্ট করে ঘোষণা করা হোক।

এদিকে গোটা বিষয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিরোধীরা। সিপিআই(এম)এর নেতৃত্বের দাবি, লুঠরাজ পার্টি ওরা। লুঠ করবে সেই কারণে সার্টিফিকেট নেওয়ার জন্য এত হুড়োহুড়ি। সিপিআই(এম)এর মেদিনীপুর শহর পূর্ব এরিয়া কমিটির সম্পাদক কুন্দন গোপের বক্তব্য,” যে যত বেশি টাকা দিয়েছে তাঁর নাম বেরিয়েছে লুঠ করার জন্যই। এই কারণে এত হুড়োহুড়ি।”

অন্যদিকে, তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরার বক্তব্য, দল যাকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেছে তাকেই সাধারণ কর্মীরা সমর্থন করবে । সংসার অনেক বেড়েছে ,অনেকেই প্রার্থী হওয়ার যোগ্য। কিন্তু প্রার্থী তো একজনই হবে। তিনি পরিষ্কার জানিয়েদিয়েছেন সই করা যে দ্বিতীয় লিস্ট বেরিয়েছে তারাই প্রার্থী ।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

Next Article