Kanthi TMC: ভোটের আগে নিজেদের মধ্যে ঝগড়া মিটিয়ে লড়াইয়ের ডাক TMC-র

Kanthi TMC: জানা গিয়েছে, পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের বিশেষ অধিবেশনে একসঙ্গে চলার ডাক দেওয়া হয়েছে। কাঁথির বীরেন্দ্রনাথ স্মৃতি সৌধে কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে শনিবার। সেখানে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সাংগঠনিক ও ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করার আহ্বান জানান তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা মন্ত্রীরা।

Kanthi TMC: ভোটের আগে নিজেদের মধ্যে ঝগড়া মিটিয়ে লড়াইয়ের ডাক TMC-র
তৃণমূলের একসঙ্গে চলার বার্তাImage Credit source: Tv9 Bangla

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Dec 10, 2023 | 11:03 AM

কাঁথি: তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বারংবার বার্তা নেতা-কর্মীদের বার্তা দিয়েছেন নিজেদের দলীয় কোন্দল মেটাতে। লোকসভা ভোটের আগে মিলেমিশে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন। এবার শুভেন্দুর জেলায় দলের অন্দরের ঝগড়া মিটিয়ে পায়ে পা মেলানোর পদক্ষেপ শাসকদলের।

জানা গিয়েছে, পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের বিশেষ অধিবেশনে একসঙ্গে চলার ডাক দেওয়া হয়েছে। কাঁথির বীরেন্দ্রনাথ স্মৃতি সৌধে কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে শনিবার। সেখানে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সাংগঠনিক ও ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করার আহ্বান জানান তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা মন্ত্রীরা।

দলের নির্দেশে সাংগঠনিক ভাবে বিভিন্ন স্তরে সভাপতি সহ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছে। জেলা সাংগঠনিক,ও যুব সংগঠন এমনকী শাখা সংগঠন নতুন ভাবে গড়ে উঠেছে। জেলা সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি আনোয়ারউদ্দিন তাঁর বক্তব্যে দলকে একসঙ্গে চলার ডাক দেন। তিনি বলেন, “সামনেই রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তার আগেই সমস্ত স্তরে সমন্বয় গড়ে তুলতে হবে। যাতে জেলা থেজে বিজেপি-কে উপড়ে ফেলা যায় তার ব্যবস্থা করতে হবে।” অন্যদিকে মন্ত্রী অখিল গিরি বলেন, “সার্বিক ভাবে এক হয়ে আমাদের দলের জন্য কাজ করতে হবে। জেলা ও রাজ্য নেতৃত্ব মিলে একসাথে লড়াই করব আমরা।”

তৃণমূল কংগ্রেসের কাঁথি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি পীযুষ কান্তি পণ্ডার আহ্ববানে দলের সব স্তরের নেতৃত্বরা উপস্থিত ছিলেন। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সভাধিপতি উত্তম বারিক, তৃণমূল রাজ্য নেতৃত্ব তন্ময় ঘোষ এই সভায় উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, কাঁথিতে রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরি বনাম পটাসপুরের বিধায়ক উত্তম বারিকের মধ্যে যে টানাপোড়েন রয়েছে তা জেলার সর্বজনবিদিত। তবে প্রকাশ্যে সে কথা মানতে নারাজ শাসকদল। কিন্তু আসন্ন নির্বাচনের আগে কোনও রকম ঝুঁকি যে তারা নিতে চাইছে না সেই চেষ্টাই চলছে।