Suvendu Adhikari: ‘স্যর ১৫ লক্ষ ৫০ হাজার আপনাকে দেওয়া হল’, ‘ঠিক আছে…’, জেলে বসেই টাকা নিচ্ছেন জীবন? অডিয়ো ফাঁস শুভেন্দুর

Suvendu Adhikari: শুভেন্দু অধিকারী আজ বলেন, "নতুন এই পরীক্ষার রেজাল্টেও প্রভাব খাঁটিয়েছেন জীবনকৃষ্ণ সাহা। জেলে ফোন ব্যবহার করেছেন। জেলে গেলে কিছু হবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরাতে হবে। এই পার্থ-জীবনের মতো লোকজনকে ইডি ধরে পাঁচদিন পিসিতে রাখছে। তারপর তো জেলে পাঠাতে হচ্ছে। সেখানে ফাইভ স্টার ব্যবস্থা। গরমকালে এসি। শীতকালে গরম জল। তৃণমূলের লেভেল হাই চোর হলে পিজির উডবার্ন ওয়ার্ড আছে।"

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Nov 16, 2025 | 4:29 PM

নন্দীগ্রাম: জেলে বসেই চাকরি বিক্রি করছেন মুর্শিদাবাদের বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর বক্তব্য তৃণমূল বিধায়ক জেলে বসেই ফোন ব্যবহার করছেন। শুধু তাই নয়, নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়াও তিনি প্রভাবিত করেছেন। আজ অর্থাৎ রবিবার (১৬ নভেম্বর) সাংবাদিক বৈঠক করেন শুভেন্দু। সেখান থেকে তিনি নিজের মোবাইল ফোন থেকে কিছু ছবি,ভিডিয়ো আর অডিয়ো দেখান। আর দাবি করেন, সেই ভিডিয়ো-অডিয়ো সবটাই জীবনকৃষ্ণের।

শুভেন্দু অধিকারী আজ বলেন, “নতুন এই পরীক্ষার রেজাল্টেও প্রভাব খাঁটিয়েছেন জীবনকৃষ্ণ সাহা। জেলে ফোন ব্যবহার করেছেন। জেলে গেলে কিছু হবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরাতে হবে। এই পার্থ-জীবনের মতো লোকজনকে ইডি ধরে পাঁচদিন পিসিতে রাখছে। তারপর তো জেলে পাঠাতে হচ্ছে। সেখানে ফাইভ স্টার ব্যবস্থা। গরমকালে এসি। শীতকালে গরম জল। তৃণমূলের লেভেল হাই চোর হলে পিজির উডবার্ন ওয়ার্ড আছে।” তারপরই একটি ফোন বের করেন। আর সেই ফোন থেকে অডিয়ো শোনান।

বিরোধী দলনেতা দাবি করেন, এই অডিয়ো কলটি ১৬/১১-র অডিয়ো। সংশ্লিষ্ট অডিয়ো থেকে শোনা যায়…

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): এই মুহূর্তে ৫০ টাকা আগে পাঠাতে হবে…

নারীকণ্ঠ: হ্যাঁ স্যর টাকা চলে এসেছে। আমি পাঠাচ্ছি। স্যর ১৫ লক্ষ ৫০ হাজার আপনাকে দেওয়া হল।

ফোন কেটে যায়…

আরও একটি অডিয়ো শোনান শুভেন্দু অধিকারী

নারীকণ্ঠ: আপনি কবে ফিরবেন স্যর ?

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): তাড়াতাড়ি চেষ্টা করছি…

নারীকণ্ঠ: একই জিনিস বারবার রিপিট।

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): হ্যাঁ সত্যি! বিরক্ত লাগে এইভাবে।

নারীকণ্ঠ: আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছি না। পীযুসকান্তিবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ করে অবশেষে আপনার সঙ্গে কথা বলতে পারছি

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): তাড়াতাড়ি চেষ্টা করছি বেরনোর। এইভাবে যদি হুটহাট করে টেনে নিয়ে চলে য়ায়। বিরক্তিকর ব্যাপার….

নারীকণ্ঠ: একই জিনিস…অবাক হয়ে গেলাম আমরা।

নারীকণ্ঠ: আপনি আগে খবর পাননি স্যর?

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): খবর কীভাবে পাব? ওরা খবর দিয়ে আসে?

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): একই মানুষকে কতবার ধরবে? আগে সিবিআই ধরল, একবার ইডি ধরছে। যখন ধরবি তো একসঙ্গে ধরে নে….

নারীকণ্ঠ: সত্যি বাবা। এত হ্যারাস কেন করে?

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): আমি বেরনোর চেষ্টা করছি।

নারীকণ্ঠ: আপনি তাড়াতাড়ি বেরিয়ে আসুন স্যর।

প্রসঙ্গত, একবার নয় পরপর দুবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে গ্রেফতার হয়েছেন জীবনকৃষ্ণ সাহা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বারেবারে নাম জড়িয়েছে তাঁর। প্রথমে গ্রেফতারের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছিলেন তিনি। পরবর্তীতে ফের ইডির হাতে ধরা পড়েন জীবন।

 

 

 

নন্দীগ্রাম: জেলে বসেই চাকরি বিক্রি করছেন মুর্শিদাবাদের বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর বক্তব্য তৃণমূল বিধায়ক জেলে বসেই ফোন ব্যবহার করছেন। শুধু তাই নয়, নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়াও তিনি প্রভাবিত করেছেন। আজ অর্থাৎ রবিবার (১৬ নভেম্বর) সাংবাদিক বৈঠক করেন শুভেন্দু। সেখান থেকে তিনি নিজের মোবাইল ফোন থেকে কিছু ছবি,ভিডিয়ো আর অডিয়ো দেখান। আর দাবি করেন, সেই ভিডিয়ো-অডিয়ো সবটাই জীবনকৃষ্ণের।

শুভেন্দু অধিকারী আজ বলেন, “নতুন এই পরীক্ষার রেজাল্টেও প্রভাব খাঁটিয়েছেন জীবনকৃষ্ণ সাহা। জেলে ফোন ব্যবহার করেছেন। জেলে গেলে কিছু হবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরাতে হবে। এই পার্থ-জীবনের মতো লোকজনকে ইডি ধরে পাঁচদিন পিসিতে রাখছে। তারপর তো জেলে পাঠাতে হচ্ছে। সেখানে ফাইভ স্টার ব্যবস্থা। গরমকালে এসি। শীতকালে গরম জল। তৃণমূলের লেভেল হাই চোর হলে পিজির উডবার্ন ওয়ার্ড আছে।” তারপরই একটি ফোন বের করেন। আর সেই ফোন থেকে অডিয়ো শোনান।

বিরোধী দলনেতা দাবি করেন, এই অডিয়ো কলটি ১৬/১১-র অডিয়ো। সংশ্লিষ্ট অডিয়ো থেকে শোনা যায়…

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): এই মুহূর্তে ৫০ টাকা আগে পাঠাতে হবে…

নারীকণ্ঠ: হ্যাঁ স্যর টাকা চলে এসেছে। আমি পাঠাচ্ছি। স্যর ১৫ লক্ষ ৫০ হাজার আপনাকে দেওয়া হল।

ফোন কেটে যায়…

আরও একটি অডিয়ো শোনান শুভেন্দু অধিকারী

নারীকণ্ঠ: আপনি কবে ফিরবেন স্যর ?

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): তাড়াতাড়ি চেষ্টা করছি…

নারীকণ্ঠ: একই জিনিস বারবার রিপিট।

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): হ্যাঁ সত্যি! বিরক্ত লাগে এইভাবে।

নারীকণ্ঠ: আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছি না। পীযুসকান্তিবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ করে অবশেষে আপনার সঙ্গে কথা বলতে পারছি

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): তাড়াতাড়ি চেষ্টা করছি বেরনোর। এইভাবে যদি হুটহাট করে টেনে নিয়ে চলে য়ায়। বিরক্তিকর ব্যাপার….

নারীকণ্ঠ: একই জিনিস…অবাক হয়ে গেলাম আমরা।

নারীকণ্ঠ: আপনি আগে খবর পাননি স্যর?

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): খবর কীভাবে পাব? ওরা খবর দিয়ে আসে?

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): একই মানুষকে কতবার ধরবে? আগে সিবিআই ধরল, একবার ইডি ধরছে। যখন ধরবি তো একসঙ্গে ধরে নে….

নারীকণ্ঠ: সত্যি বাবা। এত হ্যারাস কেন করে?

পুরুষকণ্ঠ (জীবনকৃষ্ণ বলে দাবি শুভেন্দুর): আমি বেরনোর চেষ্টা করছি।

নারীকণ্ঠ: আপনি তাড়াতাড়ি বেরিয়ে আসুন স্যর।

প্রসঙ্গত, একবার নয় পরপর দুবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে গ্রেফতার হয়েছেন জীবনকৃষ্ণ সাহা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বারেবারে নাম জড়িয়েছে তাঁর। প্রথমে গ্রেফতারের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছিলেন তিনি। পরবর্তীতে ফের ইডির হাতে ধরা পড়েন জীবন।