Baruipur: আচমকা বারুইপুর থেকে উধাও ৩৩০ জন রোহিঙ্গা

Baruipur:জানা গিয়েছে, ২০১৭ সাল থেকে রোহিঙ্গা বসবাস শুরু করেন বারুইপুরে। টিনের ঘর তৈরি করে দেওয়া হয় তাঁদের জন্য। পরিবার নিয়ে বসবাস করছিলেন নিরাপদে। মায়ানমার থেকে বাংলাদেশ হয়ে বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন তাঁরা।

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

May 28, 2025 | 3:10 PM

বারুইপুর: সীমান্তে বড় সমস্যা রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ। বারুইপুরের হাড়দহ এলাকা ছেড়ে কোথায় গেল রোহিঙ্গারা? জানেই না প্রশাসন। ৩৩০ জন রোহিঙ্গা কোথায় গেল জানেই না প্রশাসন। এই সব লোকজন বাংলাদেশেই ফিরে গিয়েছেন নাকি দেশের ভিতরে ঘাপটি মেরে রয়েছে তা জানা যাচ্ছে না।

জানা গিয়েছে, ২০১৭ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত রোহিঙ্গা পরিবারগুলি এই বারুইপুরের হাড়দহ এলাকায় বসবাস করছিলেন। রোহিঙ্গাল্যান্ড হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছিল এটি। বর্তমানে সেখানে আর কোনও রোহিঙ্গা না থাকলেও, রয়ে গিয়েছে তাঁদের স্মৃতি। প্রত্যেক রোহিঙ্গা পরিবারকে টিন দিয়ে আলাদা আলাদা করে ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল। একটি রান্নাঘর ও একটি শৌচালয় তৈরি করে দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, মায়ানমার থেকে বাংলাদেশ হয়ে বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন তাঁরা। পরবর্তীতে যদিও দেখা যায় দিল্লি থেকে তাঁদের এনে মানবিক কারণে আশ্রয় দেওয়া হয়। কিন্তু সেই রোহিঙ্গারাই এখন উধাও। এখানেই প্রশ্ন এখন এই রোহিঙ্গারা গেল কোথায়?

রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানকারী হোসেন গাজী বলেন, “এই রোহিঙ্গাদের শরণার্থী কার্ড ছিল। আমার এখানে বেআইনি ভাবে ছিল বলা যাবে না। কারণ ওদের কাছে সরকার প্রদত্ত শরণার্থী কার্ড ছিল। পরবর্তীতে অসম-গুয়াহাটি পুশব্যাক করে তখন ওরা ভয় পেয়ে রাতারাতি পালিয়ে যায়।”

বারুইপুর: সীমান্তে বড় সমস্যা রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ। বারুইপুরের হাড়দহ এলাকা ছেড়ে কোথায় গেল রোহিঙ্গারা? জানেই না প্রশাসন। ৩৩০ জন রোহিঙ্গা কোথায় গেল জানেই না প্রশাসন। এই সব লোকজন বাংলাদেশেই ফিরে গিয়েছেন নাকি দেশের ভিতরে ঘাপটি মেরে রয়েছে তা জানা যাচ্ছে না।

জানা গিয়েছে, ২০১৭ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত রোহিঙ্গা পরিবারগুলি এই বারুইপুরের হাড়দহ এলাকায় বসবাস করছিলেন। রোহিঙ্গাল্যান্ড হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছিল এটি। বর্তমানে সেখানে আর কোনও রোহিঙ্গা না থাকলেও, রয়ে গিয়েছে তাঁদের স্মৃতি। প্রত্যেক রোহিঙ্গা পরিবারকে টিন দিয়ে আলাদা আলাদা করে ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল। একটি রান্নাঘর ও একটি শৌচালয় তৈরি করে দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, মায়ানমার থেকে বাংলাদেশ হয়ে বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন তাঁরা। পরবর্তীতে যদিও দেখা যায় দিল্লি থেকে তাঁদের এনে মানবিক কারণে আশ্রয় দেওয়া হয়। কিন্তু সেই রোহিঙ্গারাই এখন উধাও। এখানেই প্রশ্ন এখন এই রোহিঙ্গারা গেল কোথায়?

রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানকারী হোসেন গাজী বলেন, “এই রোহিঙ্গাদের শরণার্থী কার্ড ছিল। আমার এখানে বেআইনি ভাবে ছিল বলা যাবে না। কারণ ওদের কাছে সরকার প্রদত্ত শরণার্থী কার্ড ছিল। পরবর্তীতে অসম-গুয়াহাটি পুশব্যাক করে তখন ওরা ভয় পেয়ে রাতারাতি পালিয়ে যায়।”