Durga Puja 2025: পুজোর বিসর্জনে আক্রান্ত পুলিশ! চলল বেধড়ক মার, ব্য়াপক উত্তেজনা টিটাগড়ে

Attack on Police: ঘটনায় তিন জন অভিযুক্ত কে গ্রেফতার করে আজ ব্যারাকপুর আদালতে পাঠিয়েছে খড়দহ থানার পুলিশ। এদিকে ইতিমধ্যেই ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ সামনে এসেছে। তা নিয়েই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।

| Edited By: জয়দীপ দাস

Oct 04, 2025 | 5:35 PM

টিটাগড়: মদ খেয়ে দাপাদাপি, দুর্গাপুজোর ভাসানে পুলিশেই ধরে মার। পুলিশ ধরে কিল-চড়-ঘুষি মারার অভিযোগ। পাল্টা লাঠিচার্জ পুলিশের। গ্রেফতার তিন পুজো উদ্যোক্তা। চাঞ্চল্যকর ঘটনা টিটাগড় পৌরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডে। এখানেই  বাগদি পাড়া মহাবীর সমিতির দুর্গাপুজো হয়। কিন্তু বিজয়াতে যে এবার এই ছবি দেখতে হবে তা ভাবতে পারেননি এলাকার বাসিন্দারা। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। পুজো মিটলেও ঘটনার পর থেকেই থমথমে গোটা এলাকা। 

অভিযোগ খড়দহের রাসখোলা ঘাটে প্রতিমা বিসর্জন করতে গিয়েছিল ক্লাবের লোকজন। সেখানেই মদ খেয়ে চলছিল ব্যাপক দাপাদাপি। পুলিশ ঠেকাতে গেলে পাল্টা পুলিশের উপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ। পুলিশ কর্মীদের গায়ে হাত ওঠে। ব্যাপক মারধর করে। রুখতে ছুটে আসেন আরও পুলিশ কর্মীরা। মুহূর্তেই তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। কিছু সময়ের মধ্যে লাঠিচার্জ করতে শুরু করে পুলিশ। ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় গোটা ভিড়টা। 

ব্যাপক উত্তেজনা এলাকায় 

ঘটনায় তিন জন অভিযুক্ত কে গ্রেফতার করে আজ ব্যারাকপুর আদালতে পাঠিয়েছে খড়দহ থানার পুলিশ। এদিকে ইতিমধ্যেই ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ সামনে এসেছে। তা নিয়েই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলেও শুরু হয়েছে চাপানউতোর। বিরোধীদের অভিযোগ শাসকদলের কাউন্সিলরের হাত মাথার উপর রয়েছে বলেই নাকি এই যুবকরা এত সাহস দেখিয়েছে। যদিও এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তৃণমূল মুখপাত্র তন্ময় ঘোষ বলছেন, “কার হাত মাথায় আছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। এখানে আইনের শাসন চলে। প্রশাসন নিরপেক্ষভাবে ওদের আইনের আওতায় আনবে। এখানে কারও হাত কোনও কাজে দেবে না।” একইসঙ্গে পুলিশের ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, “এত বড় উৎসবকে শান্তিপূর্ণভাবে সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছে পুলিশ। তাই পুলিশের ভূমিকাকে কোনওভাবেই ছোট করে দেখা ঠিক হবে না। বিক্ষিপ্ত যে দু-একটি ঘটনা ঘটেছে তাতে কে কোন দলের তা দেখা হবে না। প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নেবে।”    

টিটাগড়: মদ খেয়ে দাপাদাপি, দুর্গাপুজোর ভাসানে পুলিশেই ধরে মার। পুলিশ ধরে কিল-চড়-ঘুষি মারার অভিযোগ। পাল্টা লাঠিচার্জ পুলিশের। গ্রেফতার তিন পুজো উদ্যোক্তা। চাঞ্চল্যকর ঘটনা টিটাগড় পৌরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডে। এখানেই  বাগদি পাড়া মহাবীর সমিতির দুর্গাপুজো হয়। কিন্তু বিজয়াতে যে এবার এই ছবি দেখতে হবে তা ভাবতে পারেননি এলাকার বাসিন্দারা। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। পুজো মিটলেও ঘটনার পর থেকেই থমথমে গোটা এলাকা। 

অভিযোগ খড়দহের রাসখোলা ঘাটে প্রতিমা বিসর্জন করতে গিয়েছিল ক্লাবের লোকজন। সেখানেই মদ খেয়ে চলছিল ব্যাপক দাপাদাপি। পুলিশ ঠেকাতে গেলে পাল্টা পুলিশের উপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ। পুলিশ কর্মীদের গায়ে হাত ওঠে। ব্যাপক মারধর করে। রুখতে ছুটে আসেন আরও পুলিশ কর্মীরা। মুহূর্তেই তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। কিছু সময়ের মধ্যে লাঠিচার্জ করতে শুরু করে পুলিশ। ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় গোটা ভিড়টা। 

ব্যাপক উত্তেজনা এলাকায় 

ঘটনায় তিন জন অভিযুক্ত কে গ্রেফতার করে আজ ব্যারাকপুর আদালতে পাঠিয়েছে খড়দহ থানার পুলিশ। এদিকে ইতিমধ্যেই ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ সামনে এসেছে। তা নিয়েই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলেও শুরু হয়েছে চাপানউতোর। বিরোধীদের অভিযোগ শাসকদলের কাউন্সিলরের হাত মাথার উপর রয়েছে বলেই নাকি এই যুবকরা এত সাহস দেখিয়েছে। যদিও এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তৃণমূল মুখপাত্র তন্ময় ঘোষ বলছেন, “কার হাত মাথায় আছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। এখানে আইনের শাসন চলে। প্রশাসন নিরপেক্ষভাবে ওদের আইনের আওতায় আনবে। এখানে কারও হাত কোনও কাজে দেবে না।” একইসঙ্গে পুলিশের ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, “এত বড় উৎসবকে শান্তিপূর্ণভাবে সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছে পুলিশ। তাই পুলিশের ভূমিকাকে কোনওভাবেই ছোট করে দেখা ঠিক হবে না। বিক্ষিপ্ত যে দু-একটি ঘটনা ঘটেছে তাতে কে কোন দলের তা দেখা হবে না। প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নেবে।”