AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Diamond Harbour: রক্ষকই ভক্ষক? ডায়মন্ড-হারবারে সেক্সটর্শন, ব্ল্যাকমেলের ঘটনায় পুলিশ যোগে বাড়ছে উদ্বেগ

Diamond Harbour: যে কোনও সমস্যা থেকে সমাধান পেতে মানুষ সবার আগে পুলিশের দরজায় কড়া নাড়েন। কিন্তু পুলিশ কী সব সময় সঠিক পদক্ষেপ নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ায়। প্রশ্নটা উঠেছে বর্তমানে রাজ্যের সব থেকে চর্চিত ঘটনা সন্দেশখালিতে।

Diamond Harbour: রক্ষকই ভক্ষক? ডায়মন্ড-হারবারে সেক্সটর্শন, ব্ল্যাকমেলের ঘটনায় পুলিশ যোগে বাড়ছে উদ্বেগ
বাড়ছে উদ্বেগ Image Credit: TV-9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Mar 10, 2024 | 8:51 AM
Share

কলকাতা: প্রতারণার ফাঁদ পাতা ভুবনে। এই সার সত্যিটা অনেক দিন থেকেই সবাই জানেন। কিন্তু তাও কেন জাল কাটা যাচ্ছে না? সেক্সটর্শন, অর্থিক প্রতারণা, ব্ল্যাকমেলের মত ঘটনায় কী জড়িয়ে পড়ছেন আইনের রক্ষকরাও? ডায়মন্ড হারবারের কল্যাণাশিস ঘোষ নামে এক চিকিত্‍সকের আত্মহত্যায় সেটাই যে মনে হচ্ছে। তাঁর মৃত্যুর পর ধৃত মধ্যে আছেন একজন পুলিশ কর্মী। FIR-এ নাম আছে আরেক মহিলা পুলিশ কর্মীর নামও। 

যে কোনও সমস্যা থেকে সমাধান পেতে মানুষ সবার আগে পুলিশের দরজায় কড়া নাড়েন। কিন্তু পুলিশ কী সব সময় সঠিক পদক্ষেপ নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ায়। প্রশ্নটা উঠেছে বর্তমানে রাজ্যের সব থেকে চর্চিত ঘটনা সন্দেশখালিতে। একই রকম অভিযোগ উঠছে ডায়মন্ড হারবারের ক্ষেত্রেও। চিকিত্‍সক কল্যাণাশিস ঘোষের রহস্য মৃত্যু নিয়ে তার পরিবার যে এআইআর দায়ের করেছে তাতে নাম আছে কলকাতা পুলিশের কনস্টেবল বাকিবিল্লা বোরহানি ও এক মহিলা সাব ইনস্পেক্টরের। গ্রেফতার করা হয়েছে বাকিবিল্লাকে। তদন্তে ডায়মন্ড হারবারের এক বারের মালিকের স্ত্রীর সঙ্গে কল্যাণাশিসের সম্পর্ক নিয়েও উঠেছে আসছে নানা তথ্য। ইতিমধ্যেই বারের মালিক অভিজিত্‍ দাস ও তার প্রাক্তন স্ত্রীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকিবিল্লা বোরহানি আবার রিয়ার প্রাক্তন স্বামী অভিজিতের বন্ধু। পাশাপাশি এলাকায় কান পাতলে শোনা যায়, এই পুলিশ কর্মীর সঙ্গেও নাকি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল রিয়ার। 

অভিযোগ, রিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে কল্যাণাশিস ঘোষকে ব্ল্যাকমেল করত বাকিবিল্লা। মৃত ডাক্তারের ওপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালাত বাকিবিল্লা। জেরায় এই কথা জানিয়েছে, ধৃত বার মালিক অভিজিত্‍। শুধু এই একজন পুলিশ কর্মী নয়, নাম উঠে আসছে আরেক মহিলা সাব ইনস্পেক্টরের। তিনি নাকি রিয়ার বন্ধু। সেই সৌজন্য এই ঘটনায় জড়িয়ে গিয়েছে তার নাম। রিয়ার সঙ্গে এতটাই ঘনিষ্ঠতা সেই মহিলা পুলিশ কর্মীর যে অন্যত্র বদলি হলেও মাঝে মধ্যেই একসঙ্গে দেখা যেত দু’জনকে। চলত আড্ডা। মাঝে মাঝে পুরুষ সঙ্গীদের নিয়ে নাকি লং ড্রাইভেও যেতেন দুই বান্ধবী। দুই পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠায় ঘটনা অন্য মাত্র পেয়েছে তাতে সন্দেহ নেই।