Budge Budge: কেউ নাইটি পরে কেউ আবার চুড়িদার…, এলাকার এই প্রভাবশালীর শ্যালিকাই কি না দেহব্যবসা চালান! বড় পর্দা ফাঁস
Budge Budge: ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজ থানার অন্তর্গত নিশ্চিন্তপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রবীন্দ্র কানন শিশু উদ্যান এলাকায়। সেখানে দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল এই দেহ ব্যবসার রমরমা কারবার। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার আনুমানিক সন্ধেয় সাড়ে সাতটা নাগাদ স্থানীয় এক গৃহবধূকে মধুচক্রে আসা এক ব্যক্তি কটূক্তি করে।

বজবজ: দীর্ঘদিন ধরেই নাকি এলাকায় চলছিল রমরমিয়ে দেহ ব্যবসা। ঘরের ভিতরে বসত মধুচক্রের আসর। নাইটি,চুড়িদার পরিহিত মহিলাদের আনাগোনা যেমন বাড়ছে, তেমনই যাতায়াত ছিল পুরুষদের। এলাকাবাসীর দাবি, দীর্ঘদিন ধরে চলত দেহব্যবসা। এক প্রভাবশালীর শ্যালিকা এই সবের সঙ্গে যুক্ত। অবশেষ সেই মধুচক্রেই হানা পুলিশের। গ্রেফতার মহিলা ও পুরুষ মিলিয়ে সতেরো জন।
ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজ থানার অন্তর্গত নিশ্চিন্তপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রবীন্দ্র কানন শিশু উদ্যান এলাকায়। সেখানে দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল এই দেহ ব্যবসার রমরমা কারবার। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার আনুমানিক সন্ধেয় সাড়ে সাতটা নাগাদ স্থানীয় এক গৃহবধূকে মধুচক্রে আসা এক ব্যক্তি কটূক্তি করে। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছয়, ঘটনাস্থলে যেতে হয় বজবজ থানার পুলিশকে। তখনই আশেপাশের মানুষজন পুলিশকে জানায়, দীর্ঘদিন ধরেই এই এলাকায় মধুচক্রের আসর বসে। বাইরের বিভিন্ন ক্রেতা এখানে এসে প্রায়শই আশেপাশের মানুষজনকেও কটূক্তি করে। তাঁদের এও দাবি, এক প্রভাবশালী নেতার শ্যালিকা এই দেহ ব্যবসার কারবারটি চালায়। সেই কারণেই বহুবার অভিযোগ করা সত্ত্বেও পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করেনি।
অপরদিকে ডায়মন্ড হারবার জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এর আগে কেউই কখনোই বজবজ থানায় মৌখিক বা লিখিত কোনও অভিযোগই এই মধুচক্রের ব্যাপারে করেনি। তবে সোমবার রাতের ঘটনার জল গড়ায় বহুদূর। বজবজ থানার পুলিশ ওই মধুচক্রের আসরের মূল পান্ডা রিংকি বিবি সহ পাঁচ মহিলা এবং বারো জন পুরুষকে গ্রেফতার করে বজবজ থানায় নিয়ে আসে। তাদের বিরুদ্ধে আজ মামলা রুজু করে আলিপুর কোর্টে পাঠিয়েছে। যদিও সমগ্র ঘটনায় স্থানীয়রা মুখে কুলুপ এঁটেছেন, তারা কেউই প্রকাশ্যে এই ব্যাপারে কিছু বলতে চাইছেন না।





