Jaynagar: ‘মেয়েটা শুক্রবারও আমার কাছে পড়ে গেল, তারপর যে এভাবে…’
Jaynagar: স্থানীয় সূত্রে খবর,নাবালিকার বাড়ি থেকে তিন কিলোমিটার দূরে বাড়ি এই গৃহশিক্ষিকার। প্রথম শ্রেণি থেকেই তাঁর কাছে পড়াশোনা করত ওই নাবালিকা। গত শুক্রবারও যে মেয়েটা টিউশন পড়ে গেল তার সঙ্গে কীভাবে এমন ঘটনা ঘটতে পারে তা মানতে নারাজ তিনি।
কুলতলি: জয়নগরে নাবালিকার নিগ্রহের অভিযোগে এখনও উত্তপ্ত পরিস্থিতি। বিচারের দাবিতে শনিবারের পর রবিবারও পথে নেমেছেন গ্রামবাসী। মৃতার শিক্ষা জানিয়েছেন, নাবালিকা শুক্রবারও প্রাইভেট টিউশন পড়তে গিয়েছিল। পড়াশোনায় অত্যন্ত মেধাবী ছিল সে। তবে এমন ভয়াবহ পরিণতি হবে তা কোনও ভাবেই মেনে নিতে পারছেন না গৃহশিক্ষকও।
স্থানীয় সূত্রে খবর,নাবালিকার বাড়ি থেকে তিন কিলোমিটার দূরে বাড়ি এই গৃহশিক্ষিকার। প্রথম শ্রেণি থেকেই তাঁর কাছে পড়াশোনা করত ওই নাবালিকা। গত শুক্রবারও যে মেয়েটা টিউশন পড়ে গেল তার সঙ্গে কীভাবে এমন ঘটনা ঘটতে পারে তা মানতে নারাজ তিনি। দোষীদের কড়া শাস্তি চেয়েছেন নাবালিকার ‘টিচার’। একইসাথে পুলিশের ভূমিকা নিয়েও ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তিনি।
মৃতার শিক্ষিকা বলেন, “ও খুব মেধাবি ছিল। আমি তো ভাবতেই পারছি না। এই রকম যাঁরা ঘটনা ঘটিয়েছে তাঁদের যেন ফাঁসি হয়। পুলিশ তো কোনও দায়িত্ব নেয়নি। ওর বাবারা যখন মহিষমারি ক্যাম্পে যখন এসেছিল অভিযোগ জমা করতে, তখন ওদের পাঠায় জয়নগরে। তারপর কুলতলি। পুলিশ তো কোনও দায়িত্ব নেয়নি। রাত্রিবেলাই যদি পুলিশ খুঁজত। তাহলে হয়ত বেঁচে থাকতে।”