সুভাষগ্রাম: তৃণমূল কাউন্সিলর ও যুব নেতার বাকবিতণ্ডা চরমে পৌঁছেছে। পরস্পরের বিরুদ্ধে তোপ দাগার পর এবার রীতিমতো সাংবাদিক সম্মেলন করে প্রতীক দের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে সরব হলেন রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার কাউন্সিলর পাপিয়া হালদার। শুধু মৌখিক অভিযোগ তোলা নয়, মোবাইলের স্ক্রিনশট-সহ তথ্য-প্রমাণও দেখালেন তিনি। একইসঙ্গে আক্ষেপ প্রকাশ করে তিনি বলেন, দিনের পর দিন বিধায়ককে জানিয়েছি। কিন্তু, কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। গোটা ঘটনায় তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত এবং নিরাপত্তাহীনতা অনুভব করছেন বলেও জানান পাপিয়া। যদিও পাল্টা টিভি৯ বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পাপিয়ার সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রতীক দে। ২০১৬ সাল থেকে তাঁদের সম্পর্ক রয়েছে দাবি জানিয়ে সম্পূর্ণ চ্যাট সামনে আনারও দাবি জানান প্রতীক।
প্রতীক দে-র বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ায় তাঁর নামে বদনাম করা হচ্ছে বলে আগেই অভিযোগ তুলেছিলেন পাপিয়া হালদার। এদিন টিভি৯ বাংলা-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারেও প্রতীকের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন পাপিয়া হালদার। বলেন, “প্রতীক দে সকলকে জানায় আমি তাঁর রেজিস্ট্রি করা বউ। আমি এর প্রতিবাদ জানালে হুমকি দিচ্ছে।” এব্যাপারে তিনি স্ক্রিনশটও দেখান।
যদিও পাপিয়ার অভিযোগের পাল্টা প্রতীকের দাবি, কিছু বাছাই করা স্ক্রিনশট দেখানো হচ্ছে। ২০১৬ সাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেজে তাঁর সঙ্গে কী কথোপকথন হয়েছে, সেগুলি পাপিয়া সব বের করলে পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে। অর্থাৎ পাপিয়ার সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের যে অভিযোগ প্রতীক তুলেছেন, সেগুলি সম্পূর্ণ চ্যাটে পাওয়া যাবে বলে দাবি যুব তৃণমূল নেতার। ঠিক সময়ে সবকিছু প্রমাণিত হবে বলেও দাবি জানান তিনি।
অন্যদিকে, এদিন সুভাষগ্রামের নতুনপল্লিতে নিজের বাড়িতে সাংবাদিক বৈঠক করে প্রতীক দে-র বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগেও সরব হন পাপিয়া। তাঁর অভিযোগ, দলের, ওয়ার্ডের কোথায় কী হবে, সেটা প্রতীক ঠিক করবেন এবং তার বিনিময়ে প্রত্যেক মাসে তাঁকে ৫০ হাজার করে টাকা দেবেন বলে জানান। তাঁকে কার্যত বাড়িতে বসে থাকতে বলেন। এমনকি তাঁকে একবার খামে করে ৫০ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলেন প্রতীক, কিন্তু তিনি নেননি বলেও জানান পাপিয়া। নিজের বক্তব্যের সমর্থনে পাপিয়া প্রতীকের সঙ্গে কথোপকথনের বেশ কিছু স্ক্রিনশটও দেখান। এমনকি পুরসভার চেয়ারম্যান থেকে স্থানীয় বিধায়ক লাভলী মৈত্রকে মেসেজ করে বিষয়টি জানিয়েছিলেন বলেও স্ক্রিনশট দেখান পাপিয়া। তাঁর বাড়িতে যেভাবে হামলা চালানো হয়েছে, তা নিয়ে নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন বলেও জানান পাপিয়া। কিন্তু, বিধায়ক বা পুর চেয়ারম্যান কোনও পদক্ষেপ করেননি বলেও তাঁর অভিযোগ।
এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে বিধায়ক লাভলি মৈত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
সুভাষগ্রাম: তৃণমূল কাউন্সিলর ও যুব নেতার বাকবিতণ্ডা চরমে পৌঁছেছে। পরস্পরের বিরুদ্ধে তোপ দাগার পর এবার রীতিমতো সাংবাদিক সম্মেলন করে প্রতীক দের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে সরব হলেন রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার কাউন্সিলর পাপিয়া হালদার। শুধু মৌখিক অভিযোগ তোলা নয়, মোবাইলের স্ক্রিনশট-সহ তথ্য-প্রমাণও দেখালেন তিনি। একইসঙ্গে আক্ষেপ প্রকাশ করে তিনি বলেন, দিনের পর দিন বিধায়ককে জানিয়েছি। কিন্তু, কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। গোটা ঘটনায় তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত এবং নিরাপত্তাহীনতা অনুভব করছেন বলেও জানান পাপিয়া। যদিও পাল্টা টিভি৯ বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পাপিয়ার সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রতীক দে। ২০১৬ সাল থেকে তাঁদের সম্পর্ক রয়েছে দাবি জানিয়ে সম্পূর্ণ চ্যাট সামনে আনারও দাবি জানান প্রতীক।
প্রতীক দে-র বিয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ায় তাঁর নামে বদনাম করা হচ্ছে বলে আগেই অভিযোগ তুলেছিলেন পাপিয়া হালদার। এদিন টিভি৯ বাংলা-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারেও প্রতীকের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন পাপিয়া হালদার। বলেন, “প্রতীক দে সকলকে জানায় আমি তাঁর রেজিস্ট্রি করা বউ। আমি এর প্রতিবাদ জানালে হুমকি দিচ্ছে।” এব্যাপারে তিনি স্ক্রিনশটও দেখান।
যদিও পাপিয়ার অভিযোগের পাল্টা প্রতীকের দাবি, কিছু বাছাই করা স্ক্রিনশট দেখানো হচ্ছে। ২০১৬ সাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেজে তাঁর সঙ্গে কী কথোপকথন হয়েছে, সেগুলি পাপিয়া সব বের করলে পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে। অর্থাৎ পাপিয়ার সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের যে অভিযোগ প্রতীক তুলেছেন, সেগুলি সম্পূর্ণ চ্যাটে পাওয়া যাবে বলে দাবি যুব তৃণমূল নেতার। ঠিক সময়ে সবকিছু প্রমাণিত হবে বলেও দাবি জানান তিনি।
অন্যদিকে, এদিন সুভাষগ্রামের নতুনপল্লিতে নিজের বাড়িতে সাংবাদিক বৈঠক করে প্রতীক দে-র বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগেও সরব হন পাপিয়া। তাঁর অভিযোগ, দলের, ওয়ার্ডের কোথায় কী হবে, সেটা প্রতীক ঠিক করবেন এবং তার বিনিময়ে প্রত্যেক মাসে তাঁকে ৫০ হাজার করে টাকা দেবেন বলে জানান। তাঁকে কার্যত বাড়িতে বসে থাকতে বলেন। এমনকি তাঁকে একবার খামে করে ৫০ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলেন প্রতীক, কিন্তু তিনি নেননি বলেও জানান পাপিয়া। নিজের বক্তব্যের সমর্থনে পাপিয়া প্রতীকের সঙ্গে কথোপকথনের বেশ কিছু স্ক্রিনশটও দেখান। এমনকি পুরসভার চেয়ারম্যান থেকে স্থানীয় বিধায়ক লাভলী মৈত্রকে মেসেজ করে বিষয়টি জানিয়েছিলেন বলেও স্ক্রিনশট দেখান পাপিয়া। তাঁর বাড়িতে যেভাবে হামলা চালানো হয়েছে, তা নিয়ে নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন বলেও জানান পাপিয়া। কিন্তু, বিধায়ক বা পুর চেয়ারম্যান কোনও পদক্ষেপ করেননি বলেও তাঁর অভিযোগ।
এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে বিধায়ক লাভলি মৈত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।