South 24 pargana: SIR-এর কাজ দেখতে গিয়ে মহিলাদের বিক্ষোভের সামনে পর্যবেক্ষক, ‘আবাস যোজনার ঘর কবে পাব?’ উঠল প্রশ্ন
South 24 pargana: এ দিন পর্যবেক্ষক কিছুক্ষণ বয়স্ক ভোটারদের তালিকা যাচাই করেন। বিডিও সানু বক্সীকে সঙ্গে নিয়ে সোজা চলে আসেন দেবীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পায়রাচালি এলাকায়। ৮৫,৮৬ এবং ৮৭ নম্বর বুথে বয়স্ক ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে ঘুরতে থাকেন। তাঁরা জীবিত না মৃত খতিয়ে দেখেন ভোটারদের বাড়িতে পৌঁছে। তবে অবজারভার ঢোকার সঙ্গে-সঙ্গে তৃণমূলের মহিলা কর্মী সমর্থকরা তাঁকে লক্ষ্য করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন।

দেবীপুর (দক্ষিণ ২৪ পরগনা): বিএলওদের এসআইআরের কাজ খতিয়ে দেখতে এসে মহিলাদের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন নির্বাচন কমিশনের রোল অবজারভার সি মুরুগান। এলাকাবাসীর দাবি, বিক্ষোভকারী মহিলারা তৃণমূলের কর্মী সমর্থক হিসেবে পরিচিত। আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বেলা এগারোটা নাগাদ এই ঘটনা ঘটেছে।
এ দিন পর্যবেক্ষক কিছুক্ষণ বয়স্ক ভোটারদের তালিকা যাচাই করেন। বিডিও সানু বক্সীকে সঙ্গে নিয়ে সোজা চলে আসেন দেবীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পায়রাচালি এলাকায়। ৮৫,৮৬ এবং ৮৭ নম্বর বুথে বয়স্ক ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে ঘুরতে থাকেন। তাঁরা জীবিত না মৃত খতিয়ে দেখেন ভোটারদের বাড়িতে পৌঁছে। তবে অবজারভার ঢোকার সঙ্গে-সঙ্গে তৃণমূলের মহিলা কর্মী সমর্থকরা তাঁকে লক্ষ্য করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন।
তাঁরা প্রশ্ন করতে শুরু করেন,কেন আবসের বাড়ি পেলাম না? কেন ১০০ দিনের টাকা বন্ধ রাখা হয়েছে? স্থানীয় এক মহি প্রশ্ন তুলে অবজারভারকে লক্ষ্য করে স্লোগান দিতে শুরু করেন মহিলারা। এক মহিলা বলেন,”আবাস যোজনার ঘর পাইনি। যখন খেতে পাইনি তখনই আমাদের পাশে আসেনি বিজেপির লোকজন। তাহলে আজ কেন এসেছে? আবাস যোজনার টাকা দিতে হবে আমাদের। তারপর এসআইআর হবে।”
নির্বাচন কমিশনের রোল অবজারভার সি মুরুগান বলেন, “আমি এখন এই নিয়ে কিছু বলব না।” ফলতার বিডিও শানু বক্সি বলেন, “পঞ্চাশ থেকে ষাট ইলেকট্রোলার অফিসারের কাজ দেখলেন। সমস্ত কাজ কর্ম দেখেছেন। আর ওরা কোনও বিক্ষোভ দেখাননি। ওরা ভেবেছিল কেন্দ্রের অন্য টিম এসেছে। সেই ভেবে নিজেদের দাবি দাওয়া জানাচ্ছিল।
