দক্ষিণ ২৪ পরগনা: শুক্রবার দুপুরেই পুরো প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে দিয়েছে তৃণমূল (TMC)। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মোট ২৯১ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছেন তাতে তাৎপর্যপূর্ণভাবে নাম নেই বহু হেভিওয়েট বিদায়ী বিধায়ক ও মন্ত্রী। প্রার্থী তালিকায় এবার জোর দেওয়া হয়েছে স্বচ্ছ ভাবমূর্তির নেতাদের, এমনটাই দাবি ঘাসফুল শিবিরের। কিন্তু টিকিট না পাওয়া অনেকেই দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। সেই তালিকায় যুক্ত হলেন আরাবুল।
এদিন প্রার্থিতালিকা প্রকাশের পরই দলের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক আরাবুল ইসলাম (Arabul Islam)। একুশের ভোটযুদ্ধে টিকিট না পেয়ে কার্যত কেঁদে ফেললেন ভাঙড়ের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা। শুধু তাই নয়, নিজের সোশ্যাল মিডিয়া ওয়ালে অভিমানী আরাবুলের পোস্ট, “দলের আজকে আমার প্রয়োজন ফুরালো।”
একুশের ভোটে আর আরাবুলকে প্রার্থী করেনি তৃণমূল। এবার টিকিট দেওয়া হয়েছে মহম্মদ রেজাউল করিমকে। তারপরেই দলের বিরুদ্ধে কার্যত বিস্ফোরক আরাবুল ইসলাম। সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগরে দেন। সাম্প্রতিক অতীতে বারবার ভাঙড়কে উত্তপ্ত হতে দেখা গিয়েছে। জমিরক্ষা আন্দোলন থেকে গ্রিড আন্দোলন বারবার বিতর্কে জড়িয়েছেন আরাবুল। তবে ২০০৬ সালে যখন রাজ্যজুড়ে বামেদের আধিপত্য জারি রয়েছে, তখন ভাঙড়ে তৃণমূলের পতাকা উড়িয়েছিলেন আরাবুল। তারপরে অবশ্য একাধিক বিতর্কে জড়িয়ে বারবার খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন তিনি। সেই আরাবুলকেই এবার প্রার্থী না করায় এদিন কার্যত অনুগামীদের ভিড় জমে যায় তাঁর বাড়িতে। ফের উত্তপ্ত হতে শুরু করেছে এলাকা। এদিকে আরাবুল নিজেকে প্রথমে ঘরবন্দি করে ফেলেছিলেন। পরে সংবাদমাধ্যমকে প্রতিক্রিয়া দেন তিনি। বলেন, “আমার টিকিট না পাওয়ার খবর পেয়ে হাজারে হাজারে মানুষ আমার বাড়িতে চলে এসেছেন। আজকে তাঁরা কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।” এ কথা বলতে নিজেই কান্না চাপেন ভাঙড়ের দোর্দণ্ডপ্রতাপ তৃণমূল নেতা। বলেন, “এই দলটাকে বুকে আঁকড়ে নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে লড়াই করেছি। আজকে ভাঙড়ের মানুষ যেটা বলবে সেটাই করব।”
এদিকে তাঁর অনুগামীরা রাস্তায় নামারও হুঁশিয়ারি দেন। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন তাঁরা। ভেঙে দেওয়া হয় তৃণমূলের কার্যালয়।
আরও পড়ুন: পাখির চোখ উত্তরবঙ্গ, টিকিট পেলেন না মন্ত্রী বাচ্চু হাঁসদা, একুশের ভোটে নেই শঙ্করও
গতবারের ভোটে টিকিট না পেলেও এবারের নির্বাচনে লড়ার ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন আরাবুল। কিন্তু তা না হওয়ায় এবার কার্যত কেঁদে ফেললেন তিনি। বললেন, ভাঙড়ের মানুষ যা চাইবেন তাই করব। ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক বর্তমালে ভাঙড়-২ পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতির পদে রয়েছেন আরাবুল। একুশের ভোটে টিকিট পাওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী ছিলেন আরাবুল। কিন্তু তা না হওয়ায় কার্যত দলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করলেন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: শুক্রবার দুপুরেই পুরো প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে দিয়েছে তৃণমূল (TMC)। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মোট ২৯১ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছেন তাতে তাৎপর্যপূর্ণভাবে নাম নেই বহু হেভিওয়েট বিদায়ী বিধায়ক ও মন্ত্রী। প্রার্থী তালিকায় এবার জোর দেওয়া হয়েছে স্বচ্ছ ভাবমূর্তির নেতাদের, এমনটাই দাবি ঘাসফুল শিবিরের। কিন্তু টিকিট না পাওয়া অনেকেই দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। সেই তালিকায় যুক্ত হলেন আরাবুল।
এদিন প্রার্থিতালিকা প্রকাশের পরই দলের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক আরাবুল ইসলাম (Arabul Islam)। একুশের ভোটযুদ্ধে টিকিট না পেয়ে কার্যত কেঁদে ফেললেন ভাঙড়ের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা। শুধু তাই নয়, নিজের সোশ্যাল মিডিয়া ওয়ালে অভিমানী আরাবুলের পোস্ট, “দলের আজকে আমার প্রয়োজন ফুরালো।”
একুশের ভোটে আর আরাবুলকে প্রার্থী করেনি তৃণমূল। এবার টিকিট দেওয়া হয়েছে মহম্মদ রেজাউল করিমকে। তারপরেই দলের বিরুদ্ধে কার্যত বিস্ফোরক আরাবুল ইসলাম। সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগরে দেন। সাম্প্রতিক অতীতে বারবার ভাঙড়কে উত্তপ্ত হতে দেখা গিয়েছে। জমিরক্ষা আন্দোলন থেকে গ্রিড আন্দোলন বারবার বিতর্কে জড়িয়েছেন আরাবুল। তবে ২০০৬ সালে যখন রাজ্যজুড়ে বামেদের আধিপত্য জারি রয়েছে, তখন ভাঙড়ে তৃণমূলের পতাকা উড়িয়েছিলেন আরাবুল। তারপরে অবশ্য একাধিক বিতর্কে জড়িয়ে বারবার খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন তিনি। সেই আরাবুলকেই এবার প্রার্থী না করায় এদিন কার্যত অনুগামীদের ভিড় জমে যায় তাঁর বাড়িতে। ফের উত্তপ্ত হতে শুরু করেছে এলাকা। এদিকে আরাবুল নিজেকে প্রথমে ঘরবন্দি করে ফেলেছিলেন। পরে সংবাদমাধ্যমকে প্রতিক্রিয়া দেন তিনি। বলেন, “আমার টিকিট না পাওয়ার খবর পেয়ে হাজারে হাজারে মানুষ আমার বাড়িতে চলে এসেছেন। আজকে তাঁরা কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।” এ কথা বলতে নিজেই কান্না চাপেন ভাঙড়ের দোর্দণ্ডপ্রতাপ তৃণমূল নেতা। বলেন, “এই দলটাকে বুকে আঁকড়ে নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে লড়াই করেছি। আজকে ভাঙড়ের মানুষ যেটা বলবে সেটাই করব।”
এদিকে তাঁর অনুগামীরা রাস্তায় নামারও হুঁশিয়ারি দেন। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন তাঁরা। ভেঙে দেওয়া হয় তৃণমূলের কার্যালয়।
আরও পড়ুন: পাখির চোখ উত্তরবঙ্গ, টিকিট পেলেন না মন্ত্রী বাচ্চু হাঁসদা, একুশের ভোটে নেই শঙ্করও
গতবারের ভোটে টিকিট না পেলেও এবারের নির্বাচনে লড়ার ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন আরাবুল। কিন্তু তা না হওয়ায় এবার কার্যত কেঁদে ফেললেন তিনি। বললেন, ভাঙড়ের মানুষ যা চাইবেন তাই করব। ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক বর্তমালে ভাঙড়-২ পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতির পদে রয়েছেন আরাবুল। একুশের ভোটে টিকিট পাওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী ছিলেন আরাবুল। কিন্তু তা না হওয়ায় কার্যত দলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করলেন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক।