AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Raiganj University: রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাগের অডিট, বড় ইঙ্গিত দিয়ে গেল ভিসিকে

Raiganj University: রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দাবি, বেশ কিছু টেন্ডার প্রক্রিয়ায় গোলমাল রয়েছে। পেপারে বিজ্ঞাপন দেওয়া বা প্রয়োজনীয় আলোচনার পরও কোথাও একটা খামতি থেকে গিয়েছে সেসব টেন্ডারে। তাঁর কথায়, "২০১৫ সালের বিশ্ববিদ্যালয় অথচ ২০২৪ সালে ক্যাগ অডিট করেছে। চূড়ান্ত রিপোর্ট দেবে মাস দু'য়েক পর। অডিট কাজ করতে গিয়ে বেশ কিছু সমস্যার কথা বলেছে ওরা। ২-৩ কোটি টাকার টেন্ডার রয়েছে, তাতে কিছু গন্ডগোল রয়েছে। তবে চূড়ান্ত রিপোর্ট ছাড়া বলা যাবে না।"

Raiganj University: রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাগের অডিট, বড় ইঙ্গিত দিয়ে গেল ভিসিকে
রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 11, 2024 | 6:41 AM
Share

উত্তর দিনাজপুর: এ রাজ্যে শিক্ষাক্ষেত্রে একাধিক গোলমালের অভিযোগ রয়েছে। এরইমধ্যে রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ে সিএজি বা ক্যাগ (CAG) অডিট করেছে। আর তাতেই উঠে আসছে বড় গোলমালের ইঙ্গিত। বেশ কয়েকটি টেন্ডার নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য দীপককুমার রায়। যদিও এখনও চূড়ান্ত রিপোর্ট হাতে পাননি তিনি। তবে অডিটের সময় তাঁর সঙ্গে কথা বলে ক্যাগ বেশ কিছু সমস্যার কথা তুলে ধরেছে বলে জানান। রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দাবি, বেশ কিছু টেন্ডার প্রক্রিয়ায় গোলমাল রয়েছে। পেপারে বিজ্ঞাপন দেওয়া বা প্রয়োজনীয় আলোচনার পরও কোথাও একটা খামতি থেকে গিয়েছে সেসব টেন্ডারে বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছেন। তবে চূড়ান্ত রিপোর্ট না পেলে নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না বলে জানান।

২০১৫ সালে তৈরি হয়েছিল রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। উপাচার্যের দাবি, ২০২৪ সালে ক্যাগের অডিট হল। কেন এত বছর হল না তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। ক্যাগের প্রাথমিক অডিট রিপোর্টে বিস্মিত উপাচার্য দীপককুমার রায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বিল্ডিং সংস্কার, পুকুরের আধুনিকীকরণ-সহ একাধিক ক্ষেত্র মিলিয়ে প্রায় ২ থেকে ৩ কোটির টেন্ডারে গরমিলের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর।

গত অগস্টে রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য হিসাবে দীপককুমার রায়কে পায়। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস তাঁকে নিয়োগ করেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়েরই বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন দীপককুমার রায়। কলা বিভাগের ডিন হিসাবেও দায়িত্ব সামলান। দীপককুমার রায় উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর আবেদনের ভিত্তিতে ক্যাগের অডিট শুরু হয়।

রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দাবি, বেশ কিছু টেন্ডার প্রক্রিয়ায় গোলমাল রয়েছে। পেপারে বিজ্ঞাপন দেওয়া বা প্রয়োজনীয় আলোচনার পরও কোথাও একটা খামতি থেকে গিয়েছে সেসব টেন্ডারে। তাঁর কথায়, “২০১৫ সালের বিশ্ববিদ্যালয় অথচ ২০২৪ সালে ক্যাগ অডিট করেছে। চূড়ান্ত রিপোর্ট দেবে মাস দু’য়েক পর। অডিট কাজ করতে গিয়ে বেশ কিছু সমস্যার কথা বলেছে ওরা। ২-৩ কোটি টাকার টেন্ডার রয়েছে, তাতে কিছু গন্ডগোল রয়েছে। তবে চূড়ান্ত রিপোর্ট ছাড়া বলা যাবে না।”