রায়গঞ্জ: পালসের নতুন স্বাদে মেতেছে গোটা বাংলা। জেলায় জেলায় পৌঁছে যাচ্ছে একের পর এক ট্যাবলো। আর পালস গোলমোল মুখে পড়তেই খুশিতে ভরে উঠছেন এলাকার মানুষজন। এবার সেই ট্যাবলো পৌঁছে গেল রায়গঞ্জে। সেখানেও ভিড় জমালেন সাধারণ মানুষ।
ইমলির স্বাদে ভরা পালসের গোলমোল। জিভে জল আনা স্বাদ। অনেকে এই স্বাদের সঙ্গে আগে থেকে পরিচিত। এক ব্যক্তি জানান, তিনি তাঁর ছেলের জন্য প্রায়ই এই গোলমোল কিনে নিয়ে যান। তিনি নিজেও বেশ পছন্দ করেন। আর একজন বলেন, ‘ঝাল আর টকের স্বাদটা বেশ ব্যালান্স করা ভাল লেগেছে।’
তবে গোল শব্দটা যে আমাদের জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে, সে কথা বলেন অনেকেই। কেউ বলেন, ‘সূর্য গোল, চাঁদও গোল, রসগোল্লাও গোল। তাই গোল আমাদের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। আর এই পালসও গোল।’
পুজোয় পালস এবার তৃতীয় বছরে। অর্থাৎ সিজন থ্রি। গত দুবারই সাফল্য ছিল চোখে পড়ার মতো। ট্যাবলো যেখানেই যাচ্ছে, সেখানে মানুষের উন্মাদনা চোখে পড়ছে। পথচলতি মানুষজন ট্যাবলোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। পালস গোলমোলের স্বাদ নিচ্ছেন। পুজোয় পালসের ট্যাবলোতে এবার রয়েছে হুইলও। সেই হুইল ঘোরালেই মিলছে উপহার।
রায়গঞ্জ: পালসের নতুন স্বাদে মেতেছে গোটা বাংলা। জেলায় জেলায় পৌঁছে যাচ্ছে একের পর এক ট্যাবলো। আর পালস গোলমোল মুখে পড়তেই খুশিতে ভরে উঠছেন এলাকার মানুষজন। এবার সেই ট্যাবলো পৌঁছে গেল রায়গঞ্জে। সেখানেও ভিড় জমালেন সাধারণ মানুষ।
ইমলির স্বাদে ভরা পালসের গোলমোল। জিভে জল আনা স্বাদ। অনেকে এই স্বাদের সঙ্গে আগে থেকে পরিচিত। এক ব্যক্তি জানান, তিনি তাঁর ছেলের জন্য প্রায়ই এই গোলমোল কিনে নিয়ে যান। তিনি নিজেও বেশ পছন্দ করেন। আর একজন বলেন, ‘ঝাল আর টকের স্বাদটা বেশ ব্যালান্স করা ভাল লেগেছে।’
তবে গোল শব্দটা যে আমাদের জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে, সে কথা বলেন অনেকেই। কেউ বলেন, ‘সূর্য গোল, চাঁদও গোল, রসগোল্লাও গোল। তাই গোল আমাদের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। আর এই পালসও গোল।’
পুজোয় পালস এবার তৃতীয় বছরে। অর্থাৎ সিজন থ্রি। গত দুবারই সাফল্য ছিল চোখে পড়ার মতো। ট্যাবলো যেখানেই যাচ্ছে, সেখানে মানুষের উন্মাদনা চোখে পড়ছে। পথচলতি মানুষজন ট্যাবলোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। পালস গোলমোলের স্বাদ নিচ্ছেন। পুজোয় পালসের ট্যাবলোতে এবার রয়েছে হুইলও। সেই হুইল ঘোরালেই মিলছে উপহার।