AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Raiganj University VC: ‘আশঙ্কায় আছি’, উপাচার্য পদে বসার ৭ দিন পরই মুখ খুললেন দীপক রায়

Raiganj University VC: মঙ্গলবার তৃণমূল শিক্ষাবন্ধু সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে প্রতীকী বিক্ষোভ দেখায়। তাদের বক্তব্য ছিল, 'বিজেপির ঝাণ্ডা ধরা উপাচার্যকে মানছি না।'

Raiganj University VC: 'আশঙ্কায় আছি', উপাচার্য পদে বসার ৭ দিন পরই মুখ খুললেন দীপক রায়
Raiganj University VC, who is appointed by Governor facing problem during workImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 30, 2023 | 1:42 PM
Share

রায়গঞ্জ: বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে নিয়োগ নিয়োগ নিয়ে রাজ্যপাল ও শিক্ষা দফতরের সংঘাত শিরোনামে এসেছে। রাজ্যপাল নিযুক্ত সেই উপাচার্যরাই এবার সামনে আনছেন একের পর এক অভিযোগ। দায়িত্ব নেওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলেও কাজ করতে পারছেন না! সম্প্রতি এমনই অভিযোগ সামনে এনেছেন রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শুভ্রকমল মুখোপাধ্যায়। এবার অভিযোগ তুললেন রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের নব-নিযুক্ত উপাচার্য দীপক কুমার রায়। মাত্র সাত দিন হয়েছে, তিনি উপাচার্য পদে দায়িত্ব নিয়েছেন। এরই মধ্যে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে তাঁকে। TV9 বাংলার মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘আমি আশঙ্কায় আছি।’

গত ২২ অগস্ট রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দীপক কুমার রায়কে নিয়োগ করেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। ওই বিশ্ববিদ্যালয়েরই বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন তিনি। কলা বিভাগের ডিন হিসেবেও দায়িত্ব সামলেছেন একসময়। প্রায় আড়াই মাস ধরে উপাচার্য পদটি ফাঁকা থাকার পর সোমবার রাজ্যপাল দায়িত্ব দেন অধ্যাপক দীপক রায়কে। মাত্র সাতদিনের মধ্যেই বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন তিনি।

গতকাল, মঙ্গলবার তৃণমূল শিক্ষাবন্ধু সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে প্রতীকী বিক্ষোভ দেখায়। তাদের বক্তব্য ছিল, ‘বিজেপির ঝাণ্ডা ধরা উপাচার্যকে মানছি না।’ এরপর উপাচার্য ডেকে কথা বলেন তাঁদের সঙ্গে। নিরাপত্তা সহ একাধিক বিষয় নিয়ে অভিযোগ জানান তাঁরা। তাঁদের সব সমস্যা মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দেন নব নিযুক্ত উপাচার্য।

TV9 বাংলার মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, “মাত্র ৭ দিন হল দায়িত্ব নিয়েছি। ধীরে ধীরে সব সমাধান করার চেষ্টা করছি। আমি চাই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ ফিরে আসুক।” তিনি জানিয়েছেন, নিরাপত্তা সংস্থা নিয়ে অভিযোগ রয়েছে ২০১৫ সাল থেকেই। তখনও তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেননি। আইনগত দিক খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। উপাচার্যের আশঙ্কা, কাজ করতে গিয়ে সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। তিনি বলেন, “আমরা একটা দুঃসময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। সব জায়গায় যা হচ্ছে, তার প্রভাব আমার ওপরেই পড়বে। নগর পুড়লে দেবালয় এড়ায় না। তাই আশঙ্কায় আছি।”