Afghanistan Issue: আফগানিস্তানে ব্রিটিশদের বিপদ! তালিবান রাজে আটক বেশ কিছু নাগরিক

TV9 Bangla Digital | Edited By: অরিজিৎ দে

Feb 13, 2022 | 12:07 PM

British Citizen: বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, "আফগানিস্তানে আটক ব্রিটিশ নাগরিকদের পরিবারকে আমরা সবরকমভাবে সাহায্য করার চেষ্টা করছি।" তবে কতজন ব্রিটিশ নাগরিক আফগানিস্তানে বন্দি সেই বিষয়ে এখনও স্পষ্টভাবে কিছুই জানায়নি বিদেশ মন্ত্রক।

Follow Us

কাবুল: গত বছরই দীর্ঘ দুমাসের যুদ্ধের পর আফগানিস্তানের (Afghanistan) শাসনভার নিজেদের আয়ত্তে এনেছিল তালিবান (Taliban)। ২০২১ সালের অগস্ট মাসের ১৫ তারিখ কাবুলের মসনদে অধিষ্ঠিত হয়েছিল তালিব যোদ্ধারা। তারপর থেকেই আফগানিস্তানে থাকা অন্যান্য দেশের নাগরিকদের মধ্য কাবুল ত্যাগের হিড়িক পড়ে যায়। এমনকি দীর্ঘ ২০ বছর আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে আমেরিকা। আমেরিকার সেনা প্রত্যাহার নিয়ে দেশে বিদেশে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন (Joe Biden)। তালিবান রাজে বারবারই আফগান নাগরিকদের মৌলিক অধিকার খর্ব করার অভিযোগ উঠেছিল। কিন্তু অন্য কোনও দেশের নাগরিক এখনও অনিচ্ছা সত্ত্বেও আফগানিস্তানে আটকে রয়েছে এই কথা শোনা যায়নি। শনিবার, ব্রিটেনের (United Kingdom) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বেশ কিছু ব্রিটিশ নাগরিক আফগানিস্তানে আটকে রয়েছেন। ব্রিটিশ সরকার জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই তারা বিষয়টি তালিবান শাসকদের জানিয়েছে। ব্রিটিশ বিদেশ মন্ত্রক এই বিষয়ে সংবাদ সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছে। আগের দিনই দুই আন্তর্জাতিক সাংবাদিককে মুক্তি দিয়েছিল তালিবান। তাদের মধ্যে একজন বিবিসির সাংবাদিকও ছিলেন।

বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, “আফগানিস্তানে আটক ব্রিটিশ নাগরিকদের পরিবারকে আমরা সবরকমভাবে সাহায্য করার চেষ্টা করছি।” তবে কতজন ব্রিটিশ নাগরিক আফগানিস্তানে বন্দি সেই বিষয়ে এখনও স্পষ্টভাবে কিছুই জানায়নি বিদেশ মন্ত্রক। মন্ত্রক জানিয়েছে, “আধিকারিকরা আটক থাকার বিষয়টি নিয়ে তালিবানের সঙ্গে কথা বলেছে। এমনকি চলতি সপ্তাহে যখন একটি ব্রিটিশ প্রতিনিধদল আফগানিস্তানে গিয়েছিল তখনও এই বিষয়ে কথা হয়েছে।” চলতি সপ্তাহেই হুগো শর্টারের নেতৃত্বে ব্রিটিশদের একটি প্রতিনিধদল আফগানিস্তানে গিয়ে আফগান বিদেশমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকির সঙ্গে কথা বলেছেন। শর্টার বলেছিলেন, সফর চলাকালীন তিনি আফগানিস্তানে মানবতার সঙ্কট, মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়েও তালিবান নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলেছেন।

শুক্রবার পশ্চিমী সংবাদমাধ্যমের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, কমপক্ষে ৬ জন ব্রিটিশ নাগরিককে আফগানিস্তানে আটকে রাখা হয়েছে। তারমধ্যে বিবিসির প্রাক্তন সাংবাদিক অ্যান্ড্রু নর্থও ছিলেন যাঁকে পরে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। সংবাদ সংস্থা এএফপির তরফে যখন তালিবান আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল, তখন তারা এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। শুক্রবার নর্থ সহ আরও এক বিদেশি সাংবাদিককে মুক্তি দিয়েছে তালিবান। তবে কবে তাদের আটক করা হয়েছিল, এই বিষয়ে এখনও স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। তালিবান সরকারে মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ জানিয়েছেন, তাঁরা উপযুক্ত পরিচয় পত্র দেখাতে পারেননি বলেই তাদের আটকে রাখা হয়েছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

কাবুল: গত বছরই দীর্ঘ দুমাসের যুদ্ধের পর আফগানিস্তানের (Afghanistan) শাসনভার নিজেদের আয়ত্তে এনেছিল তালিবান (Taliban)। ২০২১ সালের অগস্ট মাসের ১৫ তারিখ কাবুলের মসনদে অধিষ্ঠিত হয়েছিল তালিব যোদ্ধারা। তারপর থেকেই আফগানিস্তানে থাকা অন্যান্য দেশের নাগরিকদের মধ্য কাবুল ত্যাগের হিড়িক পড়ে যায়। এমনকি দীর্ঘ ২০ বছর আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে আমেরিকা। আমেরিকার সেনা প্রত্যাহার নিয়ে দেশে বিদেশে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন (Joe Biden)। তালিবান রাজে বারবারই আফগান নাগরিকদের মৌলিক অধিকার খর্ব করার অভিযোগ উঠেছিল। কিন্তু অন্য কোনও দেশের নাগরিক এখনও অনিচ্ছা সত্ত্বেও আফগানিস্তানে আটকে রয়েছে এই কথা শোনা যায়নি। শনিবার, ব্রিটেনের (United Kingdom) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বেশ কিছু ব্রিটিশ নাগরিক আফগানিস্তানে আটকে রয়েছেন। ব্রিটিশ সরকার জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই তারা বিষয়টি তালিবান শাসকদের জানিয়েছে। ব্রিটিশ বিদেশ মন্ত্রক এই বিষয়ে সংবাদ সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছে। আগের দিনই দুই আন্তর্জাতিক সাংবাদিককে মুক্তি দিয়েছিল তালিবান। তাদের মধ্যে একজন বিবিসির সাংবাদিকও ছিলেন।

বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, “আফগানিস্তানে আটক ব্রিটিশ নাগরিকদের পরিবারকে আমরা সবরকমভাবে সাহায্য করার চেষ্টা করছি।” তবে কতজন ব্রিটিশ নাগরিক আফগানিস্তানে বন্দি সেই বিষয়ে এখনও স্পষ্টভাবে কিছুই জানায়নি বিদেশ মন্ত্রক। মন্ত্রক জানিয়েছে, “আধিকারিকরা আটক থাকার বিষয়টি নিয়ে তালিবানের সঙ্গে কথা বলেছে। এমনকি চলতি সপ্তাহে যখন একটি ব্রিটিশ প্রতিনিধদল আফগানিস্তানে গিয়েছিল তখনও এই বিষয়ে কথা হয়েছে।” চলতি সপ্তাহেই হুগো শর্টারের নেতৃত্বে ব্রিটিশদের একটি প্রতিনিধদল আফগানিস্তানে গিয়ে আফগান বিদেশমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকির সঙ্গে কথা বলেছেন। শর্টার বলেছিলেন, সফর চলাকালীন তিনি আফগানিস্তানে মানবতার সঙ্কট, মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়েও তালিবান নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলেছেন।

শুক্রবার পশ্চিমী সংবাদমাধ্যমের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, কমপক্ষে ৬ জন ব্রিটিশ নাগরিককে আফগানিস্তানে আটকে রাখা হয়েছে। তারমধ্যে বিবিসির প্রাক্তন সাংবাদিক অ্যান্ড্রু নর্থও ছিলেন যাঁকে পরে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। সংবাদ সংস্থা এএফপির তরফে যখন তালিবান আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল, তখন তারা এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। শুক্রবার নর্থ সহ আরও এক বিদেশি সাংবাদিককে মুক্তি দিয়েছে তালিবান। তবে কবে তাদের আটক করা হয়েছিল, এই বিষয়ে এখনও স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। তালিবান সরকারে মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ জানিয়েছেন, তাঁরা উপযুক্ত পরিচয় পত্র দেখাতে পারেননি বলেই তাদের আটকে রাখা হয়েছে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article