Bangladesh: রাতভর দুই বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ-গুলির লড়াই, বাংলাদেশে মৃত ৮

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Apr 08, 2023 | 9:05 AM

Shoot out: স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রথম গুলির শব্দ কানে আসে। ভয়ে বাড়িতে ঢুকে খিল দেন সকলে। এরপর সারা রাত, এমনকি শুক্রবার ভোর অবধি গুলির শব্দ পাওয়া যায়। ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রাটিক ফ্রন্ট ও কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ চলছিল বলেই তাদের দাবি।

Bangladesh: রাতভর দুই বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ-গুলির লড়াই, বাংলাদেশে মৃত  ৮
প্রতীকী ছবি

Follow Us

ঢাকা: দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ, রাতভর চলল গোলাগুলি। বাংলাদেশে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর (Armed Group) মধ্যে সংঘর্ষে কমপক্ষে আটজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশের (Bangladesh) বন্দরবনের রোয়াঙ্গছারি উপজেলায় দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। নিমেষেই তা শুটআউটের রূপ নেয়। শুক্রবার ভোর অবধি চলা গুলির লড়াইয়ে দুই পক্ষের মিলিয়ে মোট আটজনের মৃত্য়ু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পুলিশের সন্দেহ, বাংলাদেশের ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রাটিক ফ্রন্ট ও কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

ঢাকা ট্রিবিউনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। রোয়াঙ্গছারির পুলিশ স্টেশনের অফিসার আব্দুল মান্নান জানান, শুক্রবার সকালে বন্দরবন থেকে গুলিবিদ্ধ আটটি দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দেহগুলি উদ্ধার করে বন্দরবন জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহগুলি পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রথম গুলির শব্দ কানে আসে। ভয়ে বাড়িতে ঢুকে খিল দেন সকলে। এরপর সারা রাত, এমনকি শুক্রবার ভোর অবধি গুলির শব্দ পাওয়া যায়। ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রাটিক ফ্রন্ট ও কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মির মধ্যে সংঘর্ষ চলছিল বলেই তাদের দাবি।

নিহতদের দেহের পোশাক দেখে পুলিশের অনুমান, তাঁরা কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির সদস্য। তবে মৃতদেহগুলির পাশ থেকে কোনও অস্ত্র উদ্ধার হয়নি। মনে করা হচ্ছে, হামলাকারী ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রাটিক ফ্রন্টের সদস্যরাই সংঘর্ষের পর অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পালিয়ে গিয়েছে।

অন্যদিকে কেএনএফের তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে, বৃহস্পতিবার গুলির লড়াইয়ে সাতজন সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। তারা বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকেই এই হামলার জন্য দোষারোপ করা হয়েছে, তবে কোন গোষ্ঠী হামলা চালিয়েছে, সে সম্পর্কে কোনও কিছু উল্লেখ করা হয়নি।

Next Article