AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bangladesh Fire: নতুন বছরে ফের আশ্রয়হীন রোহিঙ্গারা, কক্সবাজারের ভয়াবহ আগুনে পুড়ে ছাই ৫০টিরও বেশি ঘর

Rohingya Camp Fire: ৩১ ডিসেম্বরের রাতে ভয়াবহ আগুন লাগে বাংলাদেশের কক্সবাজারের উখিয়ায়। রাত আড়াইটে নাগাদ রোহিঙ্গা শিবিরে আগুন লেগে যায়। নিমেষেই পুড়ে যায় একের পর এক বাড়ি। কমপক্ষে ৫০টি বাড়ি পুড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে এখনও অবধি হতাহতের কোনও খবর মেলেনি।

Bangladesh Fire: নতুন বছরে ফের আশ্রয়হীন রোহিঙ্গারা, কক্সবাজারের ভয়াবহ আগুনে পুড়ে ছাই ৫০টিরও বেশি ঘর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন।Image Credit: Twitter
| Updated on: Jan 08, 2024 | 5:53 AM
Share

কক্সবাজার: শুরুর আগেই সব শেষ। বর্ষবরণের রাতেই পুড়ে খাক রোহিঙ্গা শিবির (Rohingya Camp)। ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড বাংলাদেশে (Bangladesh)। আগুন লাগল রোহিঙ্গা শিবিরে। পুড়ে গিয়েছে কমপক্ষে ৫০টি অস্থায়ী ঘর ও ছাউনি। তবে দুর্ঘটনায় এখনও অবধি হতাহতের কোনও খবর নেই।

বর্ষশেষের রাতে আনন্দ-উদযাপনে যখন মুখর দুনিয়া, সেই সময়ই পুড়ে ছাড়খার হয়ে গেল রোহিঙ্গা শিবির। জানা গিয়েছে, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বরের রাতে ভয়াবহ আগুন লাগে বাংলাদেশের কক্সবাজারের উখিয়ায়। রাত আড়াইটে নাগাদ রোহিঙ্গা শিবিরে আগুন লেগে যায়। নিমেষেই পুড়ে যায় একের পর এক বাড়ি। কগমপক্ষে ৫০টি বাড়ি পুড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে এখনও অবধি হতাহতে্রর কোনও খবর মেলেনি।

উখিয়ার দমকল বাহিনীর তরে জানানো হয়েছে, শনিবার গভীর রাতে আগুন লাগে শরনার্থী শিবিরে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌছয় দমলের তিনটি ইঞ্জিন। প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। কী করে আগুন লাগল, তা এখনও জানা যায়নি। দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শিবিরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা এই প্রথম নয়। এর আগে ২০২৩ সালের মার্চ মাসেও এটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন ধরিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। পুড়ে যায় ২২০০-রও বেশি ঘর, ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হন ১৫ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা। তার আগে, ২০২১ সালে পরপর তিনটি রোহিঙ্গা শিবিরে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। পুড়ে যায় ১০ হাজারেরও বেশি ঘর। ওই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছিল, গুরুতর জখম হয়েছিল ৫০০-র বেশি রোহিঙ্গা। এবার বর্ষশেষেও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নাশকতামূলক কোনও যোগ রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।