
নয়াদিল্লি: এই লড়াই যতটা পেটের দায়ে, ততটাই টিকে থাকার, যতটা অধিকারের, ততটাই আবার ‘আজ়াদির’। নতুন করে কাহিনী বুনছে পাক দখলকৃত কাশ্মীর। এই কাহিনী সংগ্রামের। এই কাহিনী হয়তো ‘আজ়াদির’। জ্বলছে অধিকৃত কাশ্মীর। প্রতিবাদ-আন্দোলন ও সবশেষে সংঘাত পরিস্থিতি। এই সংগ্রামে এখনও পর্যন্ত প্রাণ গিয়েছে ১৫ জনেরও অধিক। আহত হয়েছে প্রায় ২০০ জন। গত ৭২ ঘণ্টায় বেড়েছে প্রতিবাদের ঝাঁঝ। পাক অধ্যুষিত কাশ্মীরের বেশির ভাগ এলাকায় পুলিশ-সেনায় হয়েছে ছয়লাপ, বন্ধ দোকানপাট, বিধ্বস্ত জনজীবন। কী কারণে লাগল আগুন? এই নুয়ে পড়া সমাজব্যবস্থায় একদিনে ক্ষোভ চড়ে না। এখানে সহ্য ক্ষমতার একটা মাপকাঠি রয়েছে। যা না পেরনো পর্যন্ত বুদবুদের মতো কখনও ফেটে পড়ে না নাগরিক সমাজ। তেমনটাই হয়েছে অধিকৃত কাশ্মীরে। বিস্ফোরণ হয়েছে নাগরিক মনে। গত কয়েক দশক ধরে চেপে রাখা ক্ষোভ এবার ফেটে বেরিয়ে আসছে। আর এই বিক্ষুদ্ধদের এক ছাতার তলায় আনছে একটি সংগঠন। ২০২৩ সালের মে...