
চিনা প্রেসিডেন্ট গাড়িতে চেপে সেল্যুট করতে করতে এগোচ্ছেন। দুপাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে লালফৌজ, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে। কারও চোখের পাতাটুকু নড়ছে না, প্রত্যেকেরই হাতে আগ্নেয়াস্ত্র। কেউ নিজের জায়গা ছেড়ে একচুলও সরছেন না। । লালপতাকা পতপত করে উড়ছে। জাতীয় সঙ্গীত চলাকালীন নিখুঁত কসরত চলছে সেনার। ঠিক এভাবেই অন্তত ২০জন বিদেশি রাষ্ট্রনেতার সামনে নিজেদের সামরিক শক্তি দেখাল বেজিং। উপলক্ষ্য লালফৌজের ৮০-তম বিজয় দিবস। সরকারি টিভি চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার হল এই সেনা মহড়া। হাঁ করে দেখল গোটা বিশ্ব। হোয়াইট হাউসে বসে দেখলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প-ও। কট্টর মার্কিন বিরোধী দেশগুলির রাষ্ট্রনেতারা উপস্থিত চিনে। কে নেই, রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন, উত্তর কোরিয়ার কিম জং উন। চিনা সেনার এই শক্তি প্রদর্শন যে আসলে ট্রাম্প ও তাঁর সহযোগীদেরই বার্তা, একথা আর বলে দিতে হয় না। ‘গুয়াম কিলার’ মিসাইল, ‘লয়াল উইংম্যান’ ড্রোন, রোবট নেকড়ে-র মতো এমন সব মারণাস্ত্র দেখাল পিপলস...