
ইলন মাস্ক, নামটাই যথেষ্ট। একাধারে টেসলার সিইও আবার এক্স মাধ্যমের সর্বময় কর্তা তিনিই। প্রযুক্তিরর জগতে যাঁর এত প্রতিপত্তি, সেই ইলন মাস্ক নিজে কম্পিউটার অ্যাপটিটিউদ টেস্টে কত পেয়েছিলেন জানেন?
সম্প্রতি ইলন মাস্কের মা মায়ে মাস্ক এক্স মাধ্যমে একটি পোস্ট শেয়ার করে জানিয়েছেন টেসলার সিইও কত পেয়েছিলেন কম্পিউটার অ্যাপটিটিউদ টেস্টে।
মায়ে মাস্ক লিখেছেন, “ছবিগুলো সাজানোর সময়, আমি ১৭ বছর বয়সে ইলন মাস্কের কম্পিউটার অ্যাপটিটিউড পরীক্ষার ফলাফল দেখতে পেলাম। আমার প্রতিভাবান ছেলে। গর্বিত মা।”
এই পোস্টটি করা মাত্রই দ্রুত ভাইরাল হয়। মাস্কের প্রাথমিক শিক্ষাগত দক্ষতা যে কতটা তাও প্রমাণ হয়ে গিয়েছে এই পোস্টে।
পোস্ট করা ছবি অনুসারে ওই পরীক্ষা হয় ১৯৮৯ সালে। প্রটোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইরেক্টর অব ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট থেকে ওই রেজাল্ট দেওয়া হয়। বলে রাখা ভাল ১৭ বছর বয়সে কানাডা চলে আসার আগে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুদিন পড়াশোনা করেন মাস্ক। কিশোর বয়সের অনেকটাই তাঁর কেটেছে দক্ষিণ আফ্রিকায়।
চিঠি অনুসারে, অ্যাপটিটিউড পরীক্ষাগুলি ISM (SA) পরিচালনা করে। মাস্ক অপারেটিং সিস্টেম এবং প্রোগ্রামিং উভয় বিষয়েই A+ গ্রেড পেয়েছিলেন।
কিশোর বয়স থেকেই যে প্রযুক্তিগত বিষয়ে মাস্ক অপ্রতিরোধ্য তাও বোঝা যায় এই পোস্ট দেখলেই।
ওই পোস্টে বয়ে গিয়েছে প্রশংসার বন্যা। এক ব্যবহারকারি লিখেছেন, “তোমার জন্য গর্বিত ইলন। সেই মায়ের জন্য গর্বিত যে তিনি তাঁর ছেলেকে লালন-পালন করেছেন। শাবাশ মা।”
আরেকজন লিখেছেন, “এত তাড়াতাড়ি প্রতিভার প্রমাণ দেখা অবিশ্বাস্য! যে কোনও মা গর্বিত হবেন। কী অসাধারণ স্মৃতি।”
ইলন মাস্ক, নামটাই যথেষ্ট। একাধারে টেসলার সিইও আবার এক্স মাধ্যমের সর্বময় কর্তা তিনিই। প্রযুক্তিরর জগতে যাঁর এত প্রতিপত্তি, সেই ইলন মাস্ক নিজে কম্পিউটার অ্যাপটিটিউদ টেস্টে কত পেয়েছিলেন জানেন?
সম্প্রতি ইলন মাস্কের মা মায়ে মাস্ক এক্স মাধ্যমে একটি পোস্ট শেয়ার করে জানিয়েছেন টেসলার সিইও কত পেয়েছিলেন কম্পিউটার অ্যাপটিটিউদ টেস্টে।
মায়ে মাস্ক লিখেছেন, “ছবিগুলো সাজানোর সময়, আমি ১৭ বছর বয়সে ইলন মাস্কের কম্পিউটার অ্যাপটিটিউড পরীক্ষার ফলাফল দেখতে পেলাম। আমার প্রতিভাবান ছেলে। গর্বিত মা।”
While sorting through photos, I came across computer aptitude test results of @elonmusk at 17. My genius boy. Proud mom. pic.twitter.com/1MeWDSQ6FZ
— Maye Musk (@mayemusk) May 18, 2025
এই পোস্টটি করা মাত্রই দ্রুত ভাইরাল হয়। মাস্কের প্রাথমিক শিক্ষাগত দক্ষতা যে কতটা তাও প্রমাণ হয়ে গিয়েছে এই পোস্টে।
পোস্ট করা ছবি অনুসারে ওই পরীক্ষা হয় ১৯৮৯ সালে। প্রটোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইরেক্টর অব ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট থেকে ওই রেজাল্ট দেওয়া হয়। বলে রাখা ভাল ১৭ বছর বয়সে কানাডা চলে আসার আগে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুদিন পড়াশোনা করেন মাস্ক। কিশোর বয়সের অনেকটাই তাঁর কেটেছে দক্ষিণ আফ্রিকায়।
চিঠি অনুসারে, অ্যাপটিটিউড পরীক্ষাগুলি ISM (SA) পরিচালনা করে। মাস্ক অপারেটিং সিস্টেম এবং প্রোগ্রামিং উভয় বিষয়েই A+ গ্রেড পেয়েছিলেন।
কিশোর বয়স থেকেই যে প্রযুক্তিগত বিষয়ে মাস্ক অপ্রতিরোধ্য তাও বোঝা যায় এই পোস্ট দেখলেই।
ওই পোস্টে বয়ে গিয়েছে প্রশংসার বন্যা। এক ব্যবহারকারি লিখেছেন, “তোমার জন্য গর্বিত ইলন। সেই মায়ের জন্য গর্বিত যে তিনি তাঁর ছেলেকে লালন-পালন করেছেন। শাবাশ মা।”
আরেকজন লিখেছেন, “এত তাড়াতাড়ি প্রতিভার প্রমাণ দেখা অবিশ্বাস্য! যে কোনও মা গর্বিত হবেন। কী অসাধারণ স্মৃতি।”