ইসলামাবাদ: বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তাঁকে লক্ষ্য করে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালানো হয়। পরে ধৃত এক আততায়ী জানিয়েছে ইমরান খানই ছিলেন একমাত্র নিশানা। তাঁকে সে হত্যা করতে চেয়েছিল। তবে, শেষ পর্যন্ত গুলি লাগে ইমরানের পায়ে। আর তিনি বেঁচে গিয়েছেন শুধুমাত্র এক যুবকের কারণে। ঘটনার ভিডিয়ো ফুটেজে দেখা গিয়েছে, গুলি করার সময় এক যুবক পিছন থেকে আততায়ীর হাত চেপে ধরে বন্দুক কেড়ে নিচ্ছেন। সেই যুবক এখন পাকিস্তানে বিশেষ করে ইমরান সমর্থকদের মধ্যে নায়কের মর্যাদা পাচ্ছেন।
পাক সংবাদমাধ্য়মের প্রতিবেদন অনুযায়ী ওই যুবকের নাম ইবতসাম। তিনি ইমরান খানের রাজনৈতিক দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ বা পিটিআই-এরই সমর্থক। দলের চেয়ারম্যান তথা দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের জীবন বাঁচানোর পরে ইবতসাম এখন পাকিস্তানের জাতীয় নায়ক। সোশ্যাল মিডিয়ায় আপামর পাক জনতা তাঁকে অভিনন্দন জানাচ্ছে। জানা গিয়েছে, যে কন্টেইনারের উপর দাঁড়িয়ে সমর্থকদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়ছিলেন ইমরান তার কাছেই দাঁড়িয়ে ছিলেন ইবতসাম। আততায়ীকে ইমরান খানের দিকে গুলি চালানোর চেষ্টা করতে দেখেই তিনি তার হাত চেপে ধরেছিলেন। সেই করণেই আততায়ী লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। পরে তাকে গ্রেফতারেও সহায়তা করে ইবতসাম।
Footage of the firing. Assassination attempt on Imran Khan. pic.twitter.com/fmSgI2E8jc
— Ihtisham Ul Haq (@iihtishamm) November 3, 2022
গুলিচালনার ঘটনার পর ইবতসাম এই ঘটনার বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিবৃতিও দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, ঘটনার সময় তিনি ইমরান খানের আততায়ীর থেকে মাত্র ১০-১২ ফুট দূরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ওই আততায়ীকে পিস্তল লোড করতে দেখেই তিনি ঘটনার আঁচ পেয়েছিলেন এবং তাঁর দিকে এগিয়ে গিয়েছিলেন। তবে, তিনি কাছাকাছি পৌঁছনোর আগেই আততায়ী একটি গুলি চালিয়ে দিয়েছিল। এরপরই, অবতসাম তার হাত টেনে নিচের দিকে নামিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে, সে লক্ষ্যভ্রষ্ট হয় এবং গুলি ইমরান খানের পায়ে লাগে। এরপর, বন্দুকধারী ঘটনাস্থল থেকে পালানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু, ইবতসাম তাকে তাড়া করেন। পুলিশ কর্মকর্তা ও অন্যান্য পিটিআই কর্মীদের সহায়তায় সে ধরা পড়ে যায়।
সূত্রের খবর, ইমরানের পায়ে তিন থেকে চারটি গুলি লেগেছিল। আহত হওয়ার পরই ইমরান খানকে কন্টেইনার থেকে একটি বুলেটপ্রুফ গাড়িতে তোলা হয়। তাঁকে অবিলম্বে লাহোরের শওকত খানম মেমোরিয়াল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে স্বাস্থ্য বিষয়ক পাক প্রধানমন্ত্রীর প্রাক্তন বিশেষ সহকারী ডা. ফয়জল সুলতানের নেতৃত্বে চার চিকিৎসকের একটি দল ইমরানের অস্ত্রোপচার করেন।
ইসলামাবাদ: বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তাঁকে লক্ষ্য করে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালানো হয়। পরে ধৃত এক আততায়ী জানিয়েছে ইমরান খানই ছিলেন একমাত্র নিশানা। তাঁকে সে হত্যা করতে চেয়েছিল। তবে, শেষ পর্যন্ত গুলি লাগে ইমরানের পায়ে। আর তিনি বেঁচে গিয়েছেন শুধুমাত্র এক যুবকের কারণে। ঘটনার ভিডিয়ো ফুটেজে দেখা গিয়েছে, গুলি করার সময় এক যুবক পিছন থেকে আততায়ীর হাত চেপে ধরে বন্দুক কেড়ে নিচ্ছেন। সেই যুবক এখন পাকিস্তানে বিশেষ করে ইমরান সমর্থকদের মধ্যে নায়কের মর্যাদা পাচ্ছেন।
পাক সংবাদমাধ্য়মের প্রতিবেদন অনুযায়ী ওই যুবকের নাম ইবতসাম। তিনি ইমরান খানের রাজনৈতিক দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ বা পিটিআই-এরই সমর্থক। দলের চেয়ারম্যান তথা দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের জীবন বাঁচানোর পরে ইবতসাম এখন পাকিস্তানের জাতীয় নায়ক। সোশ্যাল মিডিয়ায় আপামর পাক জনতা তাঁকে অভিনন্দন জানাচ্ছে। জানা গিয়েছে, যে কন্টেইনারের উপর দাঁড়িয়ে সমর্থকদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়ছিলেন ইমরান তার কাছেই দাঁড়িয়ে ছিলেন ইবতসাম। আততায়ীকে ইমরান খানের দিকে গুলি চালানোর চেষ্টা করতে দেখেই তিনি তার হাত চেপে ধরেছিলেন। সেই করণেই আততায়ী লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। পরে তাকে গ্রেফতারেও সহায়তা করে ইবতসাম।
Footage of the firing. Assassination attempt on Imran Khan. pic.twitter.com/fmSgI2E8jc
— Ihtisham Ul Haq (@iihtishamm) November 3, 2022
গুলিচালনার ঘটনার পর ইবতসাম এই ঘটনার বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিবৃতিও দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, ঘটনার সময় তিনি ইমরান খানের আততায়ীর থেকে মাত্র ১০-১২ ফুট দূরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ওই আততায়ীকে পিস্তল লোড করতে দেখেই তিনি ঘটনার আঁচ পেয়েছিলেন এবং তাঁর দিকে এগিয়ে গিয়েছিলেন। তবে, তিনি কাছাকাছি পৌঁছনোর আগেই আততায়ী একটি গুলি চালিয়ে দিয়েছিল। এরপরই, অবতসাম তার হাত টেনে নিচের দিকে নামিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে, সে লক্ষ্যভ্রষ্ট হয় এবং গুলি ইমরান খানের পায়ে লাগে। এরপর, বন্দুকধারী ঘটনাস্থল থেকে পালানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু, ইবতসাম তাকে তাড়া করেন। পুলিশ কর্মকর্তা ও অন্যান্য পিটিআই কর্মীদের সহায়তায় সে ধরা পড়ে যায়।
সূত্রের খবর, ইমরানের পায়ে তিন থেকে চারটি গুলি লেগেছিল। আহত হওয়ার পরই ইমরান খানকে কন্টেইনার থেকে একটি বুলেটপ্রুফ গাড়িতে তোলা হয়। তাঁকে অবিলম্বে লাহোরের শওকত খানম মেমোরিয়াল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে স্বাস্থ্য বিষয়ক পাক প্রধানমন্ত্রীর প্রাক্তন বিশেষ সহকারী ডা. ফয়জল সুলতানের নেতৃত্বে চার চিকিৎসকের একটি দল ইমরানের অস্ত্রোপচার করেন।