
হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহকে হত্যার প্রতিশোধে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ইজরায়েলকে লক্ষ্য করে প্রায় ২০০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইরান। ফলে, ইজরাইল এবং ইরান ও তাদের আরব মিত্রশক্তিগুলির মধ্যে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে চলা উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। গোটা মধ্যপ্রাচ্যর আবহাওয়া এখন উত্তপ্ত। হামলার ছবি-ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, বৃষ্টির মতো ব্যালিস্টিক মিসাইল উড়ে যাচ্ছে ইজরায়েল লক্ষ্য করে। মধ্য পাল্লার ‘ইমাদ’, ‘গদর’ থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক দীর্ঘ পাল্লার ‘ফাতাহ-২’ – তুনে থাকা সকল ক্ষেপণাস্ত্রই প্রয়োগ করেছে তেহরান। তবে, ইজরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর দাবি, এই হামলায় একজনও ইজরায়েলি নাগরিকের মৃত্যু হয়নি। কীকরে ঘটল এই চমৎকার? আসলে, হামলা শুরুর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই আকাশপথে হামলার সাইরেন বাজিয়ে, বাসিন্দারা বোমা আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল ইজরায়েল। ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রগুলিকে আটকাতে চালু করেছিল তাদের বিস্তৃত ক্ষেপণাস্ত্র-প্রতিরোধ ব্যবস্থা। এর আগে হামাস হমলার সময় ইজরায়েলকে রক্ষা করেছিল তাদের ‘আয়রন ডোম’ এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা। তবে, মঙ্গলবার রাতে শুধু আয়রন ডোম নয়, ইরানের হামলার মোকাবিলায় তারা তাদের ত্রিস্তরীয় এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থাকে কাজে লাগিয়েছে। কী এই ত্রিস্তরীয় এয়ার...