
১৮ মাসের চূড়ান্ত গোপনীয় প্ল্যানিংয়ের পর অপারেশন! পোশাকি নাম ‘অপারেশন স্পাইডার ওয়েব’। পয়লা জুন, রবিবার রাতে অন্তত পাঁচটি রুশ বোমারু বিমানঘাঁটিতে নিখুঁত নিশানায় আঘাত করল ইউক্রেনের কামিকাজে বা আত্মঘাতী ড্রোন। একটা দুটো নয়, পতঙ্গের মতো একের পর এক ১১৭-টা ড্রোন আছড়ে পড়ল রুশ বিমানঘাঁটিগুলিতে। আধুনিক যুদ্ধের ইতিহাসে একটা অধ্যায় লেখা হয়ে গেল। মানুষবিহীন যুদ্ধ বা ‘আনম্যানড ওয়ারফেয়ার’-এর নতুন অধ্যায় লিখে ফেলল কিভ, বলছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। রুশ সীমান্তের প্রায় ২০০০ কিলোমিটার ভিতরে ওলেনয়া এয়ারবেস, সাইবেরিয়ার ৪৩০০ কিলোমিটার ভিতরে বেলায়া এয়ারবেসের মতো পাঁচটি স্ট্র্যাটেজিক লোকেশনে দাঁড়িয়ে থাকা অন্তত ৪১টি যুদ্ধবিমান, রানওয়ে, হ্যাঙারে আক্রমণ চালিয়ে প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলারের ক্ষয়ক্ষতির দাবি ইউক্রেনের সিকিউরিটি সার্ভিস বা SBU-র। কিন্তু কীভাবে সফল হল এত বড় অপারেশন? কেন টিইউ-৯৫ বা টিইউ-২২ এম-এর মতো পরমাণু হামলা চালাতে সক্ষম যুদ্ধবিমান আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল? কেন কাজে এল...