H1B Visa : ‘২০ বছরেও এইচ-১বি ভিসা কোটায় হয়নি পরিবর্তন,’ দুর্বল অর্থনীতির কারণ দেখালেন ট্রাম্পের দলের প্রাক্তন আইন প্রণেতা

TV9 Bangla Digital | Edited By: অঙ্কিতা পাল

Jun 16, 2022 | 4:01 PM

H1B Visa : এইচ-১বি ভিসা নিয়ে এবার সরব হলেন আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল রিপাবলিকানের দলের সদস্য। সেদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতে তিনি অভিবাসন নীতির দিকে নজর দেওয়ার পরামর্শ দেন।

H1B Visa : ২০ বছরেও এইচ-১বি ভিসা কোটায় হয়নি পরিবর্তন, দুর্বল অর্থনীতির কারণ দেখালেন ট্রাম্পের দলের প্রাক্তন আইন প্রণেতা
ছবি সৌজন্যে : গুগল

Follow Us

ওয়াশিংটন : মসনদে বসার পর থেকেই পূর্ববর্তী প্রেসডিন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এইচ-১বি ভিসা নীতির উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছিলেম বাইডেন সরকার। এইচ-১বি ভিসা পেয়ে আমেরিকার বিভিন্ন সংস্থার হয়ে সেদেশে কাজ করতে যান বিদেশি নাগিরকরা। এই ভিসা দিয়েই সেদেশর তথ্য প্রযুক্তি সংস্থাগুলি ভারত ও চিনের মতো দেশ থেকে বহু দক্ষ কর্মীকে নিয়োগ করেন। এর ফলে সে দেশের নাগরিকদের কর্মসংস্থানে টান পড়ছে বলে অভিযোগ করেছিলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি তাই এই ভিসা বাতিলের সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন। এবার প্রাক্তন রিপাবলিকান কংগ্রেসের সদস্য এই এইচ-১বি ভিসা নিয়েই সরব হলেন। দেশের প্রয়োজন অনুযায়ী এইচ-১বি ভিসা দেওয়া হচ্ছে না বলেই তাঁরা দাবি।

বুধবার সেনেট বিচারব্যবস্থা বিষয়ক কমিটির সামনে সাক্ষ্য দেওয়ার সময় প্রাক্তন রিপাবলিকান কংগ্রেস সদস্য মিয়া লাভ বলেছেন, ‘২০০৫ সালে ভিসার সংখ্যা ছিল ৮৫,০০০। আজ প্রায় ২০ বছর পরও সেই ৮৫,০০০ ভিসাই বর্তমান। দক্ষ অভিভাবস বাড়ানোর জন্য অনেক বিকল্প রয়েছে।’ অভিবাসন, নাগরিকত্ব ও সীমান্ত সুরক্ষার উপর একটি সাবকমিটি কর্মদক্ষতা বাড়ানোর বিষয়ে একটি শুনানির আয়োজন করেছিল। সেখানে লাভ জানিয়েছেন যে, গবেষণায় দেখা গিয়েছে দক্ষ কর্মীদের অভিভাবসনে সম্প্রসারণ হলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে, আমেরিকার ব্যবসার প্রসার ঘটবে এবং আমেরিকার বঞ্চিত নাগরিকরা আরও বেশি সুযোগ পাবেন।

আমেরিকায় মুদ্রাস্ফীতি চার দশকে এই প্রথম সর্বোচ্চ হয়েছে। প্রাক্তন কংগ্রেস সদস্য বলেছেন, কর্মীর অভাবেই আমেরিকায় মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে। লাভ বলেছেন, ‘আজকের কর্মদক্ষতার ঘাটতির কারণেই খাবার, স্বাস্থ্য পরিষেবা ও মৌলিক চাহিদার দাম বাড়ছে। আজকের দক্ষ কর্মীদের অভাবের ক্ষতি সমগ্র অর্থনীতিতে স্পষ্ট। অভিবাসী কর্মীদের জন্য সুযোগ খুলে দিলে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও হবে।’

Next Article