
তবে কি দুমুখো সাপের মতোই ব্যবহার করছে চিন। বিকেল বেলা পাকিস্তানের অনুরোধে সংঘর্ষ বিরতিতে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা যেতে না যেতেই ভারতের উপর আঘাত হানে পাকিস্তান। মৃত্যু হয়েছে এক বিএসএফ অফিসারের। সেই আবহেই হঠাৎ পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকের তরফ থেকে আসে একটি বিবৃতি। সেখানে দাবি করা হয়, ভারত-পাক সংঘর্ষের বিষয়ে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী ইশাক দারের সঙ্গে কথা হয়েছে চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-এর। চিনের বিদেশমন্ত্রী নাকি পাকিস্তানের পাশে দাঁড়ানোর কথাও জানিয়েছেন। এমনকি পাকিস্তানকে সমর্থন জানিয়েছেন। ভবিষ্যতেও নিজেদের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
তার কিছুক্ষণের মধ্যে জানা যায় চিনের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয় ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে কথা হয় তাঁর। চিনের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে অফিশিয়াল বিবৃতি প্রকাশ করে। জানা যায়, অজিত দোভালের সঙ্গে সদর্থক কথা হয়েছে চিনের। সন্ত্রাস দমনের ক্ষেত্রে ভারতের ভূমিকার প্রশংসা করেন। সংঘর্ষ বিরতির ক্ষেত্রে ভারতের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানান তিনি।
চিনের এই বিবৃতি এবং অজিত দোভালের সঙ্গে কথার ঘটনা সামনে আসতেই কার্যত স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে পাকিস্তানের মিথ্যাচার। চিনের বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতি দিকে নজর দিলে স্পষ্ট হয়ে যায় সেই বিষয়। উল্লেখ্য পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে যে বিবৃতি প্রকাশ করা হয় সেখানে চিন বা তার বিদেশমন্ত্রককে কোনও রকম ট্যাগ করা হয়নি।