PM Modi in BRICS: ব্রিকস সম্মেলনে পৌঁছলেন মোদী! দেখা করলেন রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে

PM Modi in BRICS: নিজের এক্স হ্যান্ডেলে রবিবার সেই সম্মেলনের প্রসঙ্গে দু-কথা লিখে ছবি তুলে ধরতে দেখা যায় তাঁকে। মোদী লেখেন, 'রিও-দে-জেনেরিওতে এই বছর ব্রিকস সামিট আয়োজনের জন্য রাষ্ট্রপতি লুলার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এই শীর্ষ সম্মেলন বিশ্বের অর্থনৈতিক শক্তি ও সহযোগিতার প্রতীক।'

|

Jul 06, 2025 | 8:41 PM

নয়াদিল্লি: ব্রাজিলে শুরু হয়েছে ব্রিকস সামিট। আর পঞ্চদেশীয় সফরে বেরিয়ে তাতে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এদিন ব্রাজিলের রিও শহরে মডার্ন আর্ট মিউজিয়াম ঘুরে দেখার পরেই ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে গিয়ে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।

নিজের এক্স হ্যান্ডেলে রবিবার সেই সম্মেলনের প্রসঙ্গে দু-কথা লিখে ছবি তুলে ধরতে দেখা যায় তাঁকে। মোদী লেখেন, ‘রিও-দে-জেনেরিওতে এই বছর ব্রিকস সামিট আয়োজনের জন্য রাষ্ট্রপতি লুলার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এই শীর্ষ সম্মেলন বিশ্বের অর্থনৈতিক শক্তি ও সহযোগিতার প্রতীক।’

ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর এদিন ব্রিকস সম্মেলনের ‘মিটিং পয়েন্টে’ পৌঁছে যান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে ততক্ষণে উপস্থিত হয়েছিলেন বিশ্বের আর সকল রাষ্ট্রনেতারাও। সেখানে হাতে হাত মিলিয়ে ছবি তুলতেও দেখা যায় রাষ্ট্রনেতাদের। প্রত্যেকের সঙ্গেই ব্যক্তিগত ভাবে দেখা করেন মোদী।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে ব্রিকস গঠিত হয়েছিল। ব্রাজিল, চিন, রাশিয়া, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা এই গোষ্ঠীর প্রাথমিক সদস্য দেশ। এছাড়াও পরে বেশ কিছু দেশ, যেমন আরব আমিরশাহী, ইরান, ইথিওপিয়া, মিশর এবং ইন্দোনেশিয়া যোগদান করে। মূলত, আমেরিকার বিপরীত শক্তি হিসাবে ভূ-রাজনৈতিক পরিসরে মাথা চাড়া দেয় এই সংগঠন। চলতি বছর যার তাৎপর্য অনেকটাই। কারণ,মার্কিন মসনদে ট্রাম্প আসীন হওয়ার পর বিশ্বজুড়ে একটা মাথা ব্যথা তৈরি হয়েছে, তা হল শুল্ক নিয়ে। এছাড়াও ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির প্রভাব সরাসরি পড়েছে এই ব্রিকসের দেশের নাগরিকদের। সুতরাং, এই পরিস্থিতিতে ব্রিকস সম্মেলনের দিকে নজর রয়েছে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের।

নয়াদিল্লি: ব্রাজিলে শুরু হয়েছে ব্রিকস সামিট। আর পঞ্চদেশীয় সফরে বেরিয়ে তাতে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এদিন ব্রাজিলের রিও শহরে মডার্ন আর্ট মিউজিয়াম ঘুরে দেখার পরেই ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে গিয়ে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।

নিজের এক্স হ্যান্ডেলে রবিবার সেই সম্মেলনের প্রসঙ্গে দু-কথা লিখে ছবি তুলে ধরতে দেখা যায় তাঁকে। মোদী লেখেন, ‘রিও-দে-জেনেরিওতে এই বছর ব্রিকস সামিট আয়োজনের জন্য রাষ্ট্রপতি লুলার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এই শীর্ষ সম্মেলন বিশ্বের অর্থনৈতিক শক্তি ও সহযোগিতার প্রতীক।’

ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর এদিন ব্রিকস সম্মেলনের ‘মিটিং পয়েন্টে’ পৌঁছে যান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে ততক্ষণে উপস্থিত হয়েছিলেন বিশ্বের আর সকল রাষ্ট্রনেতারাও। সেখানে হাতে হাত মিলিয়ে ছবি তুলতেও দেখা যায় রাষ্ট্রনেতাদের। প্রত্যেকের সঙ্গেই ব্যক্তিগত ভাবে দেখা করেন মোদী।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে ব্রিকস গঠিত হয়েছিল। ব্রাজিল, চিন, রাশিয়া, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা এই গোষ্ঠীর প্রাথমিক সদস্য দেশ। এছাড়াও পরে বেশ কিছু দেশ, যেমন আরব আমিরশাহী, ইরান, ইথিওপিয়া, মিশর এবং ইন্দোনেশিয়া যোগদান করে। মূলত, আমেরিকার বিপরীত শক্তি হিসাবে ভূ-রাজনৈতিক পরিসরে মাথা চাড়া দেয় এই সংগঠন। চলতি বছর যার তাৎপর্য অনেকটাই। কারণ,মার্কিন মসনদে ট্রাম্প আসীন হওয়ার পর বিশ্বজুড়ে একটা মাথা ব্যথা তৈরি হয়েছে, তা হল শুল্ক নিয়ে। এছাড়াও ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির প্রভাব সরাসরি পড়েছে এই ব্রিকসের দেশের নাগরিকদের। সুতরাং, এই পরিস্থিতিতে ব্রিকস সম্মেলনের দিকে নজর রয়েছে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের।