Hunter Biden: সেক্স ক্লাবে মেম্বারশিপ, মাদক-যৌনকর্মীদের পিছনে কোটি কোটি টাকা ওড়ান প্রেসিডেন্টের ছেলে

Lawsuit: দামি পোশাক, পাঁচ তারা, সাত তারা হোটেলে থাকা, দামি গাড়ির পিছনেই কোটি কোটি টাকা খরচ করেছেন হান্টার। আইনজীবীরা দাবি করেছেন, কর দেওয়া ছাড়া বাকি সবকিছুই করেছেন। ২০১৬ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে এই কর ফাঁকি দিয়েছিলেন হান্টার। আর সেই সময়ই এই বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করেছিলেন নেশা ও ফূর্তি করার জন্য।

Hunter Biden: সেক্স ক্লাবে মেম্বারশিপ, মাদক-যৌনকর্মীদের পিছনে কোটি কোটি টাকা ওড়ান প্রেসিডেন্টের ছেলে
হান্টার বাইডেন।Image Credit source: AFP

| Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Dec 11, 2023 | 2:36 PM

ওয়াশিংটন: প্রেসিডেন্টের ছেলে। তিনি নাকি যৌনকর্মীদের পিছনে ওড়ান কোটি কোটি টাকা! মাদকের নেশাও রয়েছে তাঁর। রাতভর প্রেমিকাদের নিয়ে পার্টিতে মেতে থাকেন তিনি। এমনকী, সেক্স ক্লাবেও মেম্বারশিপ রয়েছে তাঁর। এমনই সব ভয়ঙ্কর অভিযোগ উঠেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেনের বিরুদ্ধে। আগেই তাঁর বিরুদ্ধে কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এবার এইসব মারাত্মক অভিযোগও উঠল।

১৪ লক্ষ ডলারের করফাঁকি দেওয়ার মোট ৯টি মামলা রয়েছে হান্টার বাইডেনের বিরুদ্ধে। অভিযোগগুলি প্রমাণ হলে ১৭ বছর অবধি সাজা হতে পারে প্রেসিডেন্টের ছেলের। এবার তাঁর বিলাসবহুল জীবনশৈলী সামনে এল। আইনজীবীদের দাবি, হান্টার বাইডেন কোটি কোটি টাকা ওড়ান শুধু পার্টি করতেই। মাদক, যৌনকর্মী, অনলাইন পর্নোগ্রাফি, লাক্সারি গাড়ির পিছনে ৮ লক্ষ ৭২ হাজার ডলার খরচ করেছেন হান্টার। শুধু সেক্স ক্লাব মেম্বারশিপের পিছনেই ১০ হাজার ডলার খরচ করেছিলেন বাইডেন পুত্র।

দামি পোশাক, পাঁচ তারা, সাত তারা হোটেলে থাকা, দামি গাড়ির পিছনেই কোটি কোটি টাকা খরচ করেছেন হান্টার। আইনজীবীরা দাবি করেছেন, কর দেওয়া ছাড়া বাকি সবকিছুই করেছেন। ২০১৬ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে এই কর ফাঁকি দিয়েছিলেন হান্টার। আর সেই সময়ই এই বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করেছিলেন নেশা ও ফূর্তি করার জন্য।

প্রসঙ্গত, হান্টার বাইডেন নিজেও স্বীকার করে নিয়েছিলেন ২০১৬ থেকে ২০১৯ সালের সময়সীমায় মদ ও কোকেনের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন।

বাইডেনের আইনজীবী অ্যাবে লোয়েল দাবি করেছেন, হান্টার বাইডেন বকেয়া করের বিষয়টি সমঝোতা হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে তিনি কোনও নেশাও করেন না। তিনি বিপক্ষের আইনজীবীদের কটাক্ষ করে বলেন, “হান্টারের পদবি যদি বাইডেন না হত, তবে হয়তো মামলা দায়েরই হত না।”