Video: বিপর্যয়পুরী জাপান! ৩৭৯ যাত্রী নিয়ে কোস্টগার্ডের বিমানে ধাক্কা, জ্বলে উঠল আগুন

মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি), টোকিয়োর হানেদা বিমানবন্দরে অবতরণের সময় আগুন লেগে গেল জাপান এয়ারলাইন্সের এক বিমানে। জাপানি টিভি চ্যানেল এনএইচকে-র এক ভিডিয়ো ফুটেজে দেখা গিয়েছে, বিমানটির নীচের অংশে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। সেই অবস্থাতেই সেটি রানওয়ে ধরে এগিয়ে চলেছে থামার জন্য।

Jan 02, 2024 | 4:37 PM

টোকিয়ো: বিপর্যয় পিছু ছাড়ছে না জাপানের। একদিন আগেই লাগাতার বূমিকম্প, সুনামি এবং অগ্নিকাণ্ডে বিধ্বস্ত হয়েছে মধ্য জাপান। সেই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই, মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি), টোকিয়োর হানেদা বিমানবন্দরে অবতরণের সময় আগুন লেগে গেল জাপান এয়ারলাইন্সের এক বিমানে। জাপানি টিভি চ্যানেল এনএইচকে-র এক ভিডিয়ো ফুটেজে দেখা গিয়েছে, বিমানটির নীচের অংশে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। সেই অবস্থাতেই সেটি রানওয়ে ধরে এগিয়ে চলেছে সঠিক জায়গায় থামার জন্য। সরকারিভাবে আগুন লাগার কারণ এখনও না জানানো হলেও, একাধিক সংবাদ প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, অবতরণের সময় রানওয়েতে দাঁড়িয়ে থাকা জাপানি উপকূলরক্ষী বাহিনীর একটি বিমানের সঙ্গে জাপানি এয়ারলাইন্সের বিমানটির সংঘর্ষ হয়। তা থেকেই আগুন ধরে যায় বিমানটিতে।

যাত্রীবাহী বিমানটিতে যাত্রী এবং ক্রু সদস্য মিলিয়ে মোট ৩৭৯ জন ছিলেন। বিমানটি রানওয়েতে থামার পর, দ্রুত তাঁদের সকলকে দ্বলন্ত বিমান থেকে নামিয়ে আনা হয়েছে। প্রত্যেকে নিরাপদে আছেন বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। জাপানি সংবাদমাধ্যমগুলির খবর অনুযায়ী, বিমানটি হোক্কাইডোর শিন-চিটোসে বিমানবন্দর থেকে আসছিল। পরে অপর একটি ভিডিয়ো ফুটেজে দেখা গিয়েছে, দমকল কর্মীরা জ্বলন্ত বিমানটিতে আগুন নেভানোর কাজ করছেন। তবে, সেই সময় আগুন বিমানটির তলা থেকে সমগ্র বিমানে ছড়িয়ে পড়েছিল। সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস জানিয়েছে, কেউ আহত হয়েছে কিনা, তাৎক্ষণিকভাবে তা পরিষ্কার নয়। কোস্টগার্ডের বিমানটিতেও আগুন ধরে গিয়েছে। বস্তুত সংঘর্ষের ফলে রানওয়ের বেশ কয়েকটি জায়গায় আগুন লেগেছে বলে জানা গিয়েছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা ফুটেজগুলিতে আতঙ্কিত যাত্রীদের প্রাণ বাঁচাতে বিমানবন্দর ধরে দৌড়তে দেখা গিয়েছে। আগুনের শিখা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রু সদস্যদেরও তাঁদের পিছনে দৌড়তে দেখা গিয়েছে। যাত্রীবাহী বিমানটির কেবিনের জানালা দিয়ে একটি উজ্জ্বল কমলা রঙের আগুনের আভা দেখা যাচ্ছিল। জরুরি বিভাগের কর্মীরা এবং তাদের বিভিন্ন যানবাহনকে টারমাকের কাছে দেখা গিয়েছে। তবে, আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার আগেই বিমানটি মাঝখান থেকে ভেঙে দুই টুকরো হয়ে যায়।


তবে, কোস্ট গার্ডের যে বিমানটিতে ধাক্কা মেরেছে যাত্রীবাহী বিমানটি, তাতে ৬ জন ক্রু ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৫ জনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।

টোকিয়ো: বিপর্যয় পিছু ছাড়ছে না জাপানের। একদিন আগেই লাগাতার বূমিকম্প, সুনামি এবং অগ্নিকাণ্ডে বিধ্বস্ত হয়েছে মধ্য জাপান। সেই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই, মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি), টোকিয়োর হানেদা বিমানবন্দরে অবতরণের সময় আগুন লেগে গেল জাপান এয়ারলাইন্সের এক বিমানে। জাপানি টিভি চ্যানেল এনএইচকে-র এক ভিডিয়ো ফুটেজে দেখা গিয়েছে, বিমানটির নীচের অংশে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। সেই অবস্থাতেই সেটি রানওয়ে ধরে এগিয়ে চলেছে সঠিক জায়গায় থামার জন্য। সরকারিভাবে আগুন লাগার কারণ এখনও না জানানো হলেও, একাধিক সংবাদ প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, অবতরণের সময় রানওয়েতে দাঁড়িয়ে থাকা জাপানি উপকূলরক্ষী বাহিনীর একটি বিমানের সঙ্গে জাপানি এয়ারলাইন্সের বিমানটির সংঘর্ষ হয়। তা থেকেই আগুন ধরে যায় বিমানটিতে।

যাত্রীবাহী বিমানটিতে যাত্রী এবং ক্রু সদস্য মিলিয়ে মোট ৩৭৯ জন ছিলেন। বিমানটি রানওয়েতে থামার পর, দ্রুত তাঁদের সকলকে দ্বলন্ত বিমান থেকে নামিয়ে আনা হয়েছে। প্রত্যেকে নিরাপদে আছেন বলে জানিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। জাপানি সংবাদমাধ্যমগুলির খবর অনুযায়ী, বিমানটি হোক্কাইডোর শিন-চিটোসে বিমানবন্দর থেকে আসছিল। পরে অপর একটি ভিডিয়ো ফুটেজে দেখা গিয়েছে, দমকল কর্মীরা জ্বলন্ত বিমানটিতে আগুন নেভানোর কাজ করছেন। তবে, সেই সময় আগুন বিমানটির তলা থেকে সমগ্র বিমানে ছড়িয়ে পড়েছিল। সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস জানিয়েছে, কেউ আহত হয়েছে কিনা, তাৎক্ষণিকভাবে তা পরিষ্কার নয়। কোস্টগার্ডের বিমানটিতেও আগুন ধরে গিয়েছে। বস্তুত সংঘর্ষের ফলে রানওয়ের বেশ কয়েকটি জায়গায় আগুন লেগেছে বলে জানা গিয়েছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা ফুটেজগুলিতে আতঙ্কিত যাত্রীদের প্রাণ বাঁচাতে বিমানবন্দর ধরে দৌড়তে দেখা গিয়েছে। আগুনের শিখা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রু সদস্যদেরও তাঁদের পিছনে দৌড়তে দেখা গিয়েছে। যাত্রীবাহী বিমানটির কেবিনের জানালা দিয়ে একটি উজ্জ্বল কমলা রঙের আগুনের আভা দেখা যাচ্ছিল। জরুরি বিভাগের কর্মীরা এবং তাদের বিভিন্ন যানবাহনকে টারমাকের কাছে দেখা গিয়েছে। তবে, আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার আগেই বিমানটি মাঝখান থেকে ভেঙে দুই টুকরো হয়ে যায়।


তবে, কোস্ট গার্ডের যে বিমানটিতে ধাক্কা মেরেছে যাত্রীবাহী বিমানটি, তাতে ৬ জন ক্রু ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৫ জনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।