উত্তর কলকাতার মেয়ে, জিপিএস লোকাশন অনুযায়ী বরাহনগর। ছোট থেকেই পছন্দ সাহিত্য। তাই গ্র্যাজুয়েশনে বেছে নেওয়া ইংরেজি অনার্স। সঙ্গে পাসটাও পড়তে হত। সেখানেই বিষয় ছিল সাংবাদিকতা এবং গণজ্ঞাপন। ভালবাসাটা শুরু সেখান থেকেই। তবে ভাবনা ছিল স্পোটর্স জার্নালিস্ট হওয়ার। শচীন তেন্ডুলকার ছিলেন ভগবানের মতো। মাস্টার্ড ডিগ্রি শেষ করে ইন্টার্নশিপের সুযোগ পাওয়া প্রতিদিনে। কাজ শেখাও সেখান থেকে। মাইনে পেয়ে সাংবাদিকতার শুরু অবশ্য ‘একদিন’ পত্রিকা থেকে। নাহ, খেলাধুলোয় না কেরিয়ার শুরু বিনোদন বা পেজ-থ্রি দুনিয়াতেই। সেখান থেকে চলে যাওয়া ‘সকালবেলা’ সংবাদপত্রে। তারপর প্রায় বছর আষ্টেক কাটে ‘হ্যাংলা’ ম্যাগাজিনে। বিনোদন থেকে এক্কেবারে খাবারের খবরের প্লেটে। প্রিন্ট ভার্সনের পাশাপাশি ডিজিট্যালের কাজ শুরু সেখানেই। কবজি ডুবিয়ে প্রায় সাড়ে আট বছর কাটিয়ে বর্তমানে TV9 বাংলা ডিজিটালে। সোশ্যাল মিডিয়া এক্সিকিউটিভ থেকে আজ পদ হয়েছে ডেপুটি ম্যানেজারের। ১২-১৩ বছর মিডিয়ায় কেটে গেছে। নতুন আরও নতুন কিছু শেখার আগ্রহ আরও বেশ কিছু বছর এগিয়ে নিয়ে যাবে, এটা নিশ্চিত।
Naihati Boro Maa: ‘ধর্ম যার যার, বড় মা সবার’, নৈহাটির স্টেশন রোডে যেন বিশ্বাসে মিলায় বস্তু…
Naihati Boro Maa: সোনা, রূপো, নানা-মণিমুক্তে সেজে ওঠেন নৈহাটির বড়মা। উচ্চতায় ২১ ফুট। এখানে দক্ষিণাকালীরূপেই পুজিতা হন মা। মায়ের এত গয়না যে সব সাজ সম্পূর্ণ করে উঠতেই সময় লেগে যায় ২৪ ঘণ্টার মতো
- TV9 Bangla
- Updated on: Nov 13, 2023
- 3:08 pm