Tata Motors: প্রতি ঘণ্টায় সেঞ্চুরি, ১১০ শতাংশ রিটার্ন, টাটা মোটরস ছুঁয়ে ফেলল নতুন মাইলফলক

Tata Motors: তথ্য বলছে, এপ্রিল মাসে, টাটা মোটরসের বাল্ক সেল বার্ষিক ভিত্তিতে ১১.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। টাটা মোটরস এপ্রিল মাসে ৭৭,৫২১ ইউনিট বিক্রি করেছে। যেখানে গত বছরের এপ্রিল মাসে এই সংখ্যা ছিল ৬৯,৫৯৯।

Tata Motors: প্রতি ঘণ্টায় সেঞ্চুরি, ১১০ শতাংশ রিটার্ন, টাটা মোটরস ছুঁয়ে ফেলল নতুন মাইলফলক
বড় রেকর্ড Image Credit source: TV9 Network
Follow Us:
| Updated on: May 02, 2024 | 5:31 PM

কলকাতা: এক কথায় রতন টাটার চোখের মণি। টাটা মোটরস যে তাঁর হৃদয়ের কতটা কাছের তা ইতিহাসের পাতায় লেখা আছে। সেই টাটা মোটরস ছুঁয়ে ফেলল নতুন মাইলফলক। বর্তমানে টাটা মোটরস মার্কেট ক্যাপের নিরিখে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কোম্পানি হয়ে উঠেছে। কিছু দিনের জন্য, টাটা মোটরস এমনকি মারুতি সুজুকিকেও পিছনে ফেলেছিল। এখন বিক্রির ক্ষেত্রেও টাটা মোটরস দ্রুত এগিয়ে চলেছে। এপ্রিল মাসের সর্বশেষ পরিসংখ্যান যা এসেছে তাতেও এটা স্পষ্ট দেখা যায়। পরিসংখ্যান বলছে, রতন টাটার প্রিয় কোম্পানি এপ্রিল মাসে প্রতি ঘণ্টায় ‘সেঞ্চুরি’ করেছে। অর্থাৎ প্রতি ঘণ্টায় তারা ১০০টির বেশি গাড়ি বিক্রি করেছে। বিক্রি বেড়েছে ১১ শতাংশ। 

তথ্য বলছে, এপ্রিল মাসে, টাটা মোটরসের বাল্ক সেল বার্ষিক ভিত্তিতে ১১.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। টাটা মোটরস এপ্রিল মাসে ৭৭,৫২১ ইউনিট বিক্রি করেছে। যেখানে গত বছরের এপ্রিল মাসে এই সংখ্যা ছিল ৬৯,৫৯৯। অর্থাৎ টাটা মোটরস গত বছরের তুলনায় এই বছরের এপ্রিল মাসে ৭,৯২২টি বেশি ইউনিট বিক্রি করেছে। যদি আমরা ২০২২ সালের কথা বলি তাহলে দেখা যাবে এপ্রিল মাসে এই সংখ্যা ছিল ৭২,৪৬৮ ইউনিট। যেখানে ২০২১ সালের এপ্রিলে ছিল ৪১,৭২৯ ইউনিট। ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে টাটা মোটরসের বিক্রি প্রায় ৮৬ শতাংশ বেড়েছে।

আমরা যদি প্রতি ঘণ্টায় এপ্রিল মাসে টাটা মোটরসের মোট বিক্রি দেখি, তাহলে দেখব প্রায় ১০৮ ইউনিট বিক্রি হয়েছে। ২০২৩ সালে যা ছিল ৯৭ ইউনিট। ২০২২ সালেও পরিস্থিতি কিছুটা ভাল ছিল। এবং কোম্পানিটি প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১০১ ইউনিট বিক্রি করেছিল। অন্যদিকে, ২০২১ সালে এই সংখ্যা ছিল মাত্র ৫৮ ইউনিট। 

টাটা মোটরসের শেয়ারও গত এক বছরে মারাত্মক রিটার্ন দিয়েছে। এনএসইর তথ্য অনুসারে, টাটা মোটরস বিনিয়োগকারীদের প্রায় ১১০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। চলতি বছরে এই রিটার্ন বেড়েছে ২৭.৫০ শতাংশ। টাটা মোটরস শুধুমাত্র গত ৬ মাসে ৫৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।