না জেনে বুঝে Cash Transaction করছেন? সাবধান! বাড়িতে আসতে পারে Income Tax নোটিস…
Income Tax: সরকার ইতিমধ্যেই ক্যাশ লেনদেনের একটা নির্দিষ্ট সীমা নির্ধারণ করে রেখেছে। তার বেশি টাকাও জমা বা তোলা হলে আয়কর বিভাগ থেকে নোটিস আসতে পারে ও জরিমানাও হতে পারে।

কথায় কথায় আমরা শুনি, এটা নাকি অনলাইনের জমানা। ২০১৬ সালে জিওর ইন্টারনেট বিপ্লবের পর ধীরে ধীরে বেড়েছে দেশে অনলাইন লেনদেন। আর তারপরই ক্যাশে লেনদেন কমাতে বিভিন্ন ভাবে চেষ্টা করছে সরকার। ফলে, দেশে অনেক ক্ষেত্রে ক্যাশে লেনদেন আয়কর বিভাগ বা জিএসটি বিভাগের নজরদারিতে রয়েছে।
সরকার ইতিমধ্যেই ক্যাশ লেনদেনের একটা নির্দিষ্ট সীমা নির্ধারণ করে রেখেছে। সেভিংস অ্যাকাউন্টের জন্য যা বছরে ১০ লক্ষ টাকা। এর বেশি পরিমাণ টাকাও জমা বা তোলা যায় অ্যাকাউন্ট থেকে। সে ক্ষেত্রে প্রয়োজন হতে পারে বিভিন্ন নথির। যা আসলে প্রমাণ হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। প্রমাণ না থাকলে আয়কর বিভাগ থেকে নোটিস আসতে পারে ও জরিমানাও হতে পারে। তবে, সমস্ত প্রমাণ থাকলেও সরকার টিডিএস (Tax Deducted At Source) কাটবে।
সঠিক সময়ে যদি কেউ আয়কর জমা করে তাহলে করের পরিমাণ অনেকগুণ কমে যায়। কারণ, সময়ে আয়কর জমা করলে যেখানে মাত্র ২০ হাজার টাকা কর দিতে হবে, সেই একই কর সময়ে আয়কর জমা না করলে বেড়ে হয়ে যেতে পারে ২ লক্ষ টাকাও!
তবে, এই ১০ লক্ষের লিমিটেও বেশ কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এর মধ্যে প্রথম হল, একবারে ২ লক্ষের বেশি টাকা জমা করা যাবে না। এর বেশি হলেই প্রয়োজনীয় নথি দরকার পড়ে। আবার এই টাকা যদি রিয়েল এস্টেটের মতো কোনও সেক্টর থেকে আসে তাহলে তার পরিমাণ একবারে ২০ হাজার টাকা। এর বেশি জমা করতে হলে লাগবে প্রয়োজনীয় নথি।





