Tata Family tree: রতন টাটার বাবা ছিলেন দত্তক পুত্র, ছবিতে ছবিতে চিনে নিন ভারতের এক নম্বর বণিক পরিবারকে

Oct 10, 2024 | 2:30 PM

Tata Family tree: বুধবার (৯ অক্টোবর) রাতে, শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন রতন টাটা। রয়ে গিয়েছে তাঁর বিশাল উত্তরাধিকার। তাঁর অবদান শুধুমাত্র টাটা গোষ্ঠীকেই নয়, গোটা দেশের শিল্পক্ষেত্রকে বদলে দিয়েছে। তবে শুধু রতন টাটা একাই নন, ভারত এবং বিশ্বের শিল্পবাণিজ্য ক্ষেত্রে বিশাল প্রভাব রয়েছে সমগ্র টাটা পরিবারের। রতন টাটার প্রয়াণে দেশজোড়া শোকের আবহের মধ্যে জেনে নেওয়া যাক টাটা পরিবারকে বটবৃক্ষে পরিণত করা সেই প্রধান প্রধান সদস্যদের।

1 / 8
বুধবার (৯ অক্টোবর) রাতে, শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন রতন টাটা। রয়ে গিয়েছে তাঁর বিশাল উত্তরাধিকার। তাঁর অবদান শুধুমাত্র টাটা গোষ্ঠীকেই নয়, গোটা দেশের শিল্পক্ষেত্রকে বদলে দিয়েছে। তবে শুধু রতন টাটা একাই নন, ভারত এবং বিশ্বের শিল্পবাণিজ্য ক্ষেত্রে বিশাল প্রভাব রয়েছে সমগ্র টাটা পরিবারের। রতন টাটার প্রয়াণে দেশজোড়া শোকের আবহের মধ্যে জেনে নেওয়া যাক টাটা পরিবারকে বটবৃক্ষে পরিণত করা সেই প্রধান প্রধান সদস্যদের।

বুধবার (৯ অক্টোবর) রাতে, শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন রতন টাটা। রয়ে গিয়েছে তাঁর বিশাল উত্তরাধিকার। তাঁর অবদান শুধুমাত্র টাটা গোষ্ঠীকেই নয়, গোটা দেশের শিল্পক্ষেত্রকে বদলে দিয়েছে। তবে শুধু রতন টাটা একাই নন, ভারত এবং বিশ্বের শিল্পবাণিজ্য ক্ষেত্রে বিশাল প্রভাব রয়েছে সমগ্র টাটা পরিবারের। রতন টাটার প্রয়াণে দেশজোড়া শোকের আবহের মধ্যে জেনে নেওয়া যাক টাটা পরিবারকে বটবৃক্ষে পরিণত করা সেই প্রধান প্রধান সদস্যদের।

2 / 8
জামশেদজি টাটা (১৮৩৯-১৯০৪): টাটা পরিবারের পিতৃপুরুষ নুসেরওয়ানজি টাটা। পরিবারের ভবিষ্যত উদ্যোগের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন এই পার্সি পুরোহিত। তবে, তাঁর ছেলে জামশেদজি টাটাই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন টাটা গোষ্ঠীর। তাঁকে বলা হয় 'ভারতীয় শিল্প-বাণিজ্যর জনক'। ইস্পাত (টাটা স্টিল), হোটেল (তাজমহল হোটেল) এবং জলবিদ্যুৎ - টাটাদের মূল ব্যবসাগুলির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনিই।

জামশেদজি টাটা (১৮৩৯-১৯০৪): টাটা পরিবারের পিতৃপুরুষ নুসেরওয়ানজি টাটা। পরিবারের ভবিষ্যত উদ্যোগের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন এই পার্সি পুরোহিত। তবে, তাঁর ছেলে জামশেদজি টাটাই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন টাটা গোষ্ঠীর। তাঁকে বলা হয় 'ভারতীয় শিল্প-বাণিজ্যর জনক'। ইস্পাত (টাটা স্টিল), হোটেল (তাজমহল হোটেল) এবং জলবিদ্যুৎ - টাটাদের মূল ব্যবসাগুলির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনিই।

3 / 8
দোরাবজি টাটা (১৮৫৯-১৯৩২): জামশেদজি টাটার বড় ছেলে হলেন দোরাবজি টাটা। জামশেদজির মৃত্যুর পর তিনিই টাটা গ্রুপের দায়িত্ব নেন। তিনি টাটা স্টিল এবং টাটা পাওয়ারের মতো অন্যান্য বড় উদ্যোগ স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

দোরাবজি টাটা (১৮৫৯-১৯৩২): জামশেদজি টাটার বড় ছেলে হলেন দোরাবজি টাটা। জামশেদজির মৃত্যুর পর তিনিই টাটা গ্রুপের দায়িত্ব নেন। তিনি টাটা স্টিল এবং টাটা পাওয়ারের মতো অন্যান্য বড় উদ্যোগ স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

4 / 8
রতনজি টাটা (১৮৭১-১৯১৮): রতনজি টাটা ছিলেন জামশেদজি টাটার ছোট ছেলে। টাটা গোষ্ঠীর ব্যবসার সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। বিশেষ করে তাঁর হাত ধরেই সুতো এবং বস্ত্রশিল্পে এগিয়েছিল টাটা।

রতনজি টাটা (১৮৭১-১৯১৮): রতনজি টাটা ছিলেন জামশেদজি টাটার ছোট ছেলে। টাটা গোষ্ঠীর ব্যবসার সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। বিশেষ করে তাঁর হাত ধরেই সুতো এবং বস্ত্রশিল্পে এগিয়েছিল টাটা।

5 / 8
জাহাঙ্গীর রতনজি দাদাভয় টাটা ওরফে জেআরডি টাটা (১৯০৪-১৯৯৩): রতনজি টাটা বিয়ে করেছিলেন ফরাসি মহিলা সুজান ব্রিয়ারকে। তাঁদের ছেলে ছিলেন জাহাঙ্গীর রতনজি দাদাভয় টাটা ওরফে জেআরডি টাটা। ১৯৩৮ থেকে ১৯৯১, ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে টাটা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান পদে ছিলেন তিনি। তাঁর হাতেই প্রতিষ্ঠা হয়েছিল টাটা এয়ারলাইন্সের। যা পরে এয়ার ইন্ডিয়া হয়ে ওঠে। টাটা গোষ্ঠীকে একটি বহুজাতিক শিল্পগোষ্ঠীতে পরিণত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁর।

জাহাঙ্গীর রতনজি দাদাভয় টাটা ওরফে জেআরডি টাটা (১৯০৪-১৯৯৩): রতনজি টাটা বিয়ে করেছিলেন ফরাসি মহিলা সুজান ব্রিয়ারকে। তাঁদের ছেলে ছিলেন জাহাঙ্গীর রতনজি দাদাভয় টাটা ওরফে জেআরডি টাটা। ১৯৩৮ থেকে ১৯৯১, ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে টাটা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান পদে ছিলেন তিনি। তাঁর হাতেই প্রতিষ্ঠা হয়েছিল টাটা এয়ারলাইন্সের। যা পরে এয়ার ইন্ডিয়া হয়ে ওঠে। টাটা গোষ্ঠীকে একটি বহুজাতিক শিল্পগোষ্ঠীতে পরিণত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁর।

6 / 8
নেভাল টাটা (১৯০৪-১৯৮৯): রতনজি টাটার দত্তক পুত্র ছিলেন নেভাল টাটা। টাটা গোষ্ঠীকে তিনি কখনও নেতৃত্ব না দিলেও, এই ব্যবসায়ী পরিবারের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব হলেন নেভাল টাটা। তাঁর দুই ছেলে হলেন রতন টাটা এবং নোয়েল টাটা।

নেভাল টাটা (১৯০৪-১৯৮৯): রতনজি টাটার দত্তক পুত্র ছিলেন নেভাল টাটা। টাটা গোষ্ঠীকে তিনি কখনও নেতৃত্ব না দিলেও, এই ব্যবসায়ী পরিবারের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব হলেন নেভাল টাটা। তাঁর দুই ছেলে হলেন রতন টাটা এবং নোয়েল টাটা।

7 / 8
রতন টাটা (১৯৩৭-২০২৪): নেভাল টাটা এবং সুনি কমিশনারিয়েটের ছেলে হলেন রতন টাটা। টাটা গ্রুপের সবচেয়ে পরিচিত নেতা। এই গোষ্ঠীকে আধুনিক রূপ দিয়েছেন রতন টাটাই। কোরাস, জাগুয়ার, টেটলি-র মত একের পর এক আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড অধিগ্রহণের মাধ্যমে টাটা গোষ্ঠীর নাম তিনি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিয়েছেন।

রতন টাটা (১৯৩৭-২০২৪): নেভাল টাটা এবং সুনি কমিশনারিয়েটের ছেলে হলেন রতন টাটা। টাটা গ্রুপের সবচেয়ে পরিচিত নেতা। এই গোষ্ঠীকে আধুনিক রূপ দিয়েছেন রতন টাটাই। কোরাস, জাগুয়ার, টেটলি-র মত একের পর এক আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড অধিগ্রহণের মাধ্যমে টাটা গোষ্ঠীর নাম তিনি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিয়েছেন।

8 / 8
নোয়েল টাটা (জন্ম ১৯৫৭): রতন টাটার সৎ ভাই নোয়েল টাটা। টাটা গ্রুপের রিটেইল শাখা, ট্রেন্টের চেয়ারম্যান হিসেবে কাজ করেছেন এবং টাটা ইন্টারন্যাশনাল এবং অন্যান্য টাটা এন্টারপ্রাইজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে তাঁর।

নোয়েল টাটা (জন্ম ১৯৫৭): রতন টাটার সৎ ভাই নোয়েল টাটা। টাটা গ্রুপের রিটেইল শাখা, ট্রেন্টের চেয়ারম্যান হিসেবে কাজ করেছেন এবং টাটা ইন্টারন্যাশনাল এবং অন্যান্য টাটা এন্টারপ্রাইজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে তাঁর।

Next Photo Gallery