Uttarakhand Assembly Election 2022: জিতলেই ফের মিলতে পারে মুখ্যমন্ত্রীর পদ, এবারের ‘লিটমাস টেস্টে’ কি উত্তীর্ণ হবেন রাওয়াত?

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Feb 13, 2022 | 7:37 AM

Uttarakhand Assembly Election 2022: এই প্রথমবার লালকুয়া কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছেন হরিশ রাওয়াত। যদি এই নির্বাচনে তিনি ও কংগ্রেস জয়লাভ করে, তবে ফের মুখ্যমন্ত্রী পদ ফিরে পাওয়ার একটা সম্ভাবনা রয়েছে রাওয়াতের।

Follow Us

নয়া দিল্লি: এক সময়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। কিন্তু পরপর তিনটি নির্বাচনের একটিতেও জয়লাভ করতে পারেননি। বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণার আগে জল্পনা শোনা গিয়েছিল যে, এবার সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়াতে চান তিনি, তবে সমস্ত জল্পনাতেই জল ঢেলে ফের একবার উত্তরাখণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে (Uttarakhand Assembly Election 2022)  কংগ্রেস(Congress)-র প্রার্থী হন প্রবীণ নেতা হরিশ রাওয়াত (Harish Rawat)। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারিই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। কংগ্রেসের কাছে এই বিধানসভা নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ হলেও, তার থেকেও কয়েক গুণ বেশি গুরুত্বপূর্ণ হরিশ রাওয়াতের কাছে। কারণ, বুড়ো হাড়ে নির্বাচনে ভেল্কি দেখানোর শেষ সুযোগ হয়তো এটাই হতে পারে।

হরিশ রাওয়াত একদিকে যেমন উত্তরাখণ্ডে নির্বাচনী প্রচারের যাবতীয় দায়িত্ব সামলাচ্ছেন, একইসঙ্গে তিনি নৈনিতালের লালকুয়া কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের হয়ে প্রার্থীও হয়েছেন। ভোটের দিন যতই এগিয়ে এসেছে, তিনি প্রায় রোজদিনই রোড শো, পথসভা এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার চালিয়েছেন।

কেমনভাবে নিজেকে প্রস্তুত করছেন রাওয়াত?

প্রবীণ কংগ্রেস নেতা জানান, সারাদিন ধরেই নির্বাচন সংক্রান্ত একাধিক কর্মসূচি থাকায় তিনি ভোরেই উঠে পড়েন। হনুমান চালিশা পড়ে দিন শুরু করেন। এরপর যোগাসন, প্রার্থনা ও হালকা প্রাতঃরাশ সেরেই তিনি নির্বাচনী প্রচারের ময়দানে নেমে পড়েন।

লালকুয়ায় নিজের নির্বাচনী প্রচার ও দলের হয়ে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে যাওয়ার পাশাপাশি প্রতিদিনই ভার্চুয়াল সভার মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ও দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিচ্ছেন তিনি। আগামী ১৪ তারিখ ভোটগ্রহণ পর্ব থাকায়, গতকালই রাজ্যে নির্বাচনী প্রচারের শেষ দিন ছিল। এদিন তিনি ভার্চুয়াল সভার মাধ্যমে ভীমতাল, দ্বারাহাট, কেদারনাথ, কাপকোট, দিদিহাট, নৈনিতাল, ধরচুলা. বাগেশ্বর বিধানসভা কেন্দ্রের সাধারণ মানুষ ও দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন। রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের জয়ের জন্য সাধারণ মানুষের আশির্বাদও চান তিনি।

ফের কি মুখ্য়মন্ত্রী হবেন রাওয়াত?

এই প্রথমবার লালকুয়া কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছেন হরিশ রাওয়াত। যদি এই নির্বাচনে তিনি ও কংগ্রেস জয়লাভ করে, তবে ফের মুখ্যমন্ত্রী পদ ফিরে পাওয়ার একটা সম্ভাবনা রয়েছে রাওয়াতের। কারণ উত্তরাখণ্ডে হরিশ রাওয়াত ছাড়া কংগ্রেসের আর কোনও বড় ও পরিচিত মুখ নেই।

শনিবারই রাওয়াত বলেন, “লালকুয়া সহ গোটা রাজ্যেই এই বিগত কয়েকদিনে যে যাতায়াত করেছি এবং প্রচার চালিয়েছি, তাতে যদি সাধারণ মানুষের মনে জায়গা না করে নিতে পারি, তবে এই সমস্ত কিছুর কোনও অর্থই থাকবে না। তবে আমি নিশ্চিত যে সাধারণ মানুষের মনে রয়েছি এবং তাদের আশির্বাদেই আমি কংগ্রেসকে পুনরায় জয় এনে দেব।”

এদিনও কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা উত্তরাখণ্ডের মানুষ ও শতাব্দী প্রাচীন সংস্কৃতিকে বাঁচানোর উপরই বিশেষ জোর দেন। রাওয়াতের দাবি, বিগত পাঁচ বছরে বিজেপি সরকার তিলে তিলে দেবভূমির পরিবেশ, সংস্কৃতিকে নষ্ট করে দিয়েছে। কংগ্রেস আমলে যে উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলির কাজ শুরু হয়েছিল, তাও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

নয়া দিল্লি: এক সময়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। কিন্তু পরপর তিনটি নির্বাচনের একটিতেও জয়লাভ করতে পারেননি। বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণার আগে জল্পনা শোনা গিয়েছিল যে, এবার সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়াতে চান তিনি, তবে সমস্ত জল্পনাতেই জল ঢেলে ফের একবার উত্তরাখণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে (Uttarakhand Assembly Election 2022)  কংগ্রেস(Congress)-র প্রার্থী হন প্রবীণ নেতা হরিশ রাওয়াত (Harish Rawat)। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারিই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। কংগ্রেসের কাছে এই বিধানসভা নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ হলেও, তার থেকেও কয়েক গুণ বেশি গুরুত্বপূর্ণ হরিশ রাওয়াতের কাছে। কারণ, বুড়ো হাড়ে নির্বাচনে ভেল্কি দেখানোর শেষ সুযোগ হয়তো এটাই হতে পারে।

হরিশ রাওয়াত একদিকে যেমন উত্তরাখণ্ডে নির্বাচনী প্রচারের যাবতীয় দায়িত্ব সামলাচ্ছেন, একইসঙ্গে তিনি নৈনিতালের লালকুয়া কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের হয়ে প্রার্থীও হয়েছেন। ভোটের দিন যতই এগিয়ে এসেছে, তিনি প্রায় রোজদিনই রোড শো, পথসভা এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার চালিয়েছেন।

কেমনভাবে নিজেকে প্রস্তুত করছেন রাওয়াত?

প্রবীণ কংগ্রেস নেতা জানান, সারাদিন ধরেই নির্বাচন সংক্রান্ত একাধিক কর্মসূচি থাকায় তিনি ভোরেই উঠে পড়েন। হনুমান চালিশা পড়ে দিন শুরু করেন। এরপর যোগাসন, প্রার্থনা ও হালকা প্রাতঃরাশ সেরেই তিনি নির্বাচনী প্রচারের ময়দানে নেমে পড়েন।

লালকুয়ায় নিজের নির্বাচনী প্রচার ও দলের হয়ে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে যাওয়ার পাশাপাশি প্রতিদিনই ভার্চুয়াল সভার মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ও দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিচ্ছেন তিনি। আগামী ১৪ তারিখ ভোটগ্রহণ পর্ব থাকায়, গতকালই রাজ্যে নির্বাচনী প্রচারের শেষ দিন ছিল। এদিন তিনি ভার্চুয়াল সভার মাধ্যমে ভীমতাল, দ্বারাহাট, কেদারনাথ, কাপকোট, দিদিহাট, নৈনিতাল, ধরচুলা. বাগেশ্বর বিধানসভা কেন্দ্রের সাধারণ মানুষ ও দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন। রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের জয়ের জন্য সাধারণ মানুষের আশির্বাদও চান তিনি।

ফের কি মুখ্য়মন্ত্রী হবেন রাওয়াত?

এই প্রথমবার লালকুয়া কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছেন হরিশ রাওয়াত। যদি এই নির্বাচনে তিনি ও কংগ্রেস জয়লাভ করে, তবে ফের মুখ্যমন্ত্রী পদ ফিরে পাওয়ার একটা সম্ভাবনা রয়েছে রাওয়াতের। কারণ উত্তরাখণ্ডে হরিশ রাওয়াত ছাড়া কংগ্রেসের আর কোনও বড় ও পরিচিত মুখ নেই।

শনিবারই রাওয়াত বলেন, “লালকুয়া সহ গোটা রাজ্যেই এই বিগত কয়েকদিনে যে যাতায়াত করেছি এবং প্রচার চালিয়েছি, তাতে যদি সাধারণ মানুষের মনে জায়গা না করে নিতে পারি, তবে এই সমস্ত কিছুর কোনও অর্থই থাকবে না। তবে আমি নিশ্চিত যে সাধারণ মানুষের মনে রয়েছি এবং তাদের আশির্বাদেই আমি কংগ্রেসকে পুনরায় জয় এনে দেব।”

এদিনও কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা উত্তরাখণ্ডের মানুষ ও শতাব্দী প্রাচীন সংস্কৃতিকে বাঁচানোর উপরই বিশেষ জোর দেন। রাওয়াতের দাবি, বিগত পাঁচ বছরে বিজেপি সরকার তিলে তিলে দেবভূমির পরিবেশ, সংস্কৃতিকে নষ্ট করে দিয়েছে। কংগ্রেস আমলে যে উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলির কাজ শুরু হয়েছিল, তাও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

Next Article