‘দুষ্টু ছেলেরা শীতলকুচিতে গুলি খেয়েছে, বুঝেছে গুলির গরম, সবে শুরু’, বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ

Apr 11, 2021 | 6:15 PM

'নির্বাচন কমিশন ওনাকে ব্যান না করলে এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটবে', দাবি দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh)।

Follow Us

উত্তর ২৪ পরগনা: শীতলকুচি নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের। আইন হাতে নিলে সারা বাংলায় শীতলকুচির নমুনা তৈরি হতে পারে, এমনই বার্তা দিলেন এই বিজেপি সাংসদ। রবিবার বরানগরে ভোটপ্রচারে গিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “যারা ভেবেছে সেন্ট্রাল ফোর্স বন্দুকটা দেখানোর জন্য নিয়ে এসেছে, তারা বুঝেছে এই গুলির গরম কেমন।”

আরও পড়ুন: মমতা হিংসার রাজনীতি করছেন, দিল্লিতে কমিশনের দ্বারস্থ নকভিরা

শনিবার চতুর্থ দফার ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে নিহত হন চারজন। কমিশন এই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে নিলেও দাবি করে, আত্মরক্ষার স্বার্থে বাহিনী গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছিল। এই নিয়ে আপাতত রাজ্য রাজনীতিতে বিস্তর জলঘোলা চলছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, নিহত চারজনই তৃণমূলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। জলপাইগুড়ি সফরে গিয়ে রবিবার নিহতদের পরিবারের সঙ্গে ভিডিয়ো কলে কথাও বলেন তিনি।

এ বিষয়ে বিজেপির বক্তব্য, ভোটের কাজে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বাধা দিতে এলে এমন ঘটনা আবারও ঘটতে পারে ভোটের বাংলায়। দিলীপ ঘোষ এদিন স্পষ্ট বলেন, “ওই দুষ্টু ছেলেরা যারা শীতলকুচিতে গুলি খেয়েছে, এই দুষ্টু ছেলেরা আর থাকবে না বাংলায়। সবে শুরু হয়েছে। যারা ভেবেছে সেন্ট্রাল ফোর্স বন্দুকটা দেখানোর জন্য নিয়ে এসেছে, তারা বুঝেছে এই গুলির গরম কেমন। আর এটা সারা বাংলায় হবে। যদি কেউ আইন হাতে নিতে আসে তাকে যোগ্য জবাব দেওয়া হবে।”

আরও পড়ুন: আমাকে আটকাতেই কোচবিহারে ৭২ ঘণ্টা প্রবেশ বন্ধ করল কমিশন : মমতা

বিজেপির রাজ্য সভাপতির সংযোজন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল হেরে গেছে বুঝতে পেরে ভোট আটকানোর চেষ্টা করছে। ওখানে যে মৃত্যু হয়েছে তার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই দায়ী। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিৎ। নির্বাচনী প্রচার থেকে ব্যান করা উচিৎ।” মমতার ‘লাশের রাজনীতি’ নিয়ে দিলীপের কটাক্ষ, “নির্বাচন কমিশন ওনাকে ব্যান না করলে এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটবে। উনি সবসময় রক্তের হোলি খেলেছেন, লাশ নিয়ে রাজনীতি করেছেন।”

উত্তর ২৪ পরগনা: শীতলকুচি নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের। আইন হাতে নিলে সারা বাংলায় শীতলকুচির নমুনা তৈরি হতে পারে, এমনই বার্তা দিলেন এই বিজেপি সাংসদ। রবিবার বরানগরে ভোটপ্রচারে গিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “যারা ভেবেছে সেন্ট্রাল ফোর্স বন্দুকটা দেখানোর জন্য নিয়ে এসেছে, তারা বুঝেছে এই গুলির গরম কেমন।”

আরও পড়ুন: মমতা হিংসার রাজনীতি করছেন, দিল্লিতে কমিশনের দ্বারস্থ নকভিরা

শনিবার চতুর্থ দফার ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে নিহত হন চারজন। কমিশন এই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে নিলেও দাবি করে, আত্মরক্ষার স্বার্থে বাহিনী গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছিল। এই নিয়ে আপাতত রাজ্য রাজনীতিতে বিস্তর জলঘোলা চলছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, নিহত চারজনই তৃণমূলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। জলপাইগুড়ি সফরে গিয়ে রবিবার নিহতদের পরিবারের সঙ্গে ভিডিয়ো কলে কথাও বলেন তিনি।

এ বিষয়ে বিজেপির বক্তব্য, ভোটের কাজে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বাধা দিতে এলে এমন ঘটনা আবারও ঘটতে পারে ভোটের বাংলায়। দিলীপ ঘোষ এদিন স্পষ্ট বলেন, “ওই দুষ্টু ছেলেরা যারা শীতলকুচিতে গুলি খেয়েছে, এই দুষ্টু ছেলেরা আর থাকবে না বাংলায়। সবে শুরু হয়েছে। যারা ভেবেছে সেন্ট্রাল ফোর্স বন্দুকটা দেখানোর জন্য নিয়ে এসেছে, তারা বুঝেছে এই গুলির গরম কেমন। আর এটা সারা বাংলায় হবে। যদি কেউ আইন হাতে নিতে আসে তাকে যোগ্য জবাব দেওয়া হবে।”

আরও পড়ুন: আমাকে আটকাতেই কোচবিহারে ৭২ ঘণ্টা প্রবেশ বন্ধ করল কমিশন : মমতা

বিজেপির রাজ্য সভাপতির সংযোজন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল হেরে গেছে বুঝতে পেরে ভোট আটকানোর চেষ্টা করছে। ওখানে যে মৃত্যু হয়েছে তার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই দায়ী। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিৎ। নির্বাচনী প্রচার থেকে ব্যান করা উচিৎ।” মমতার ‘লাশের রাজনীতি’ নিয়ে দিলীপের কটাক্ষ, “নির্বাচন কমিশন ওনাকে ব্যান না করলে এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটবে। উনি সবসময় রক্তের হোলি খেলেছেন, লাশ নিয়ে রাজনীতি করেছেন।”

Next Article