AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

৭মাস হাতে কোনও কাজ নেই! পরিচালক অয়নের পথেই হাঁটবেন অনিন্দ্য?

তাঁকে বহু বছর ধরে বিভিন্ন সিরিয়ালে দেখছেন দর্শক। কখনও তিনি ভিলেন কখনও তিনি আবার ভাল মানুষ। অভিনেতা অনিন্দ্য চক্রবর্তী ছোট পর্দার চেনা মুখ। বহু বহু সিরিয়ালে তাঁকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখেছেন। সম্প্রতি অভিনেতা ফ্রেমবন্দি হলেন পরিচালক অয়ন সেনগুপ্তর নতুন দোকানের সামনে।

৭মাস হাতে কোনও কাজ নেই! পরিচালক অয়নের পথেই হাঁটবেন অনিন্দ্য?
| Edited By: | Updated on: Dec 23, 2024 | 12:01 PM
Share

তাঁকে বহু বছর ধরে বিভিন্ন সিরিয়ালে দেখছেন দর্শক। কখনও তিনি ভিলেন কখনও তিনি আবার ভাল মানুষ। অভিনেতা অনিন্দ্য চক্রবর্তী ছোট পর্দার চেনা মুখ। বহু বহু সিরিয়ালে তাঁকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখেছেন। সম্প্রতি অভিনেতা ফ্রেমবন্দি হলেন পরিচালক অয়ন সেনগুপ্তর নতুন দোকানের সামনে। দীর্ঘ দিন হাতে কাজ না থাকার জন্য ফুটপাথে চপ, ঘুগনি বিক্রির দোকান তৈরি করেছেন তিনি। তাঁর এই দোকানের নাম ‘পেটুক’। সেখানেই খাওয়া দাওয়া করতে দেখা গেল অনিন্দ্যকে।

 

খেতে খেতে অভিনেতা বললেন, “সাত মাস কাজ নেই। আমার মতো এমন অনেকে রয়েছেন। প্রথমে শুনলে অনেকে হাসে এটাই সত্যি। কিন্তু কেন কাজ পাচ্ছে না সেই উত্তর কারও নেই।” ‘অগ্নিপরীক্ষা’ থেকে ‘বধূঁয়া’ তাঁকে বিভিন্ন চরিত্রে দেখেছেন দর্শক। কিন্তু এতগুলো সিরিয়ালে অভিনয়ের পরেও হাতে কাজের অভাব। অভিনেতার কথা শুনে অবাক হলেন অনেকেই। পরিচালক অয়নও অনেক হিট সিরিয়ালের পরিচালক। কিন্তু তার পরেও বছর ঘুরে গিয়েছে কাজ পাচ্ছেন। উত্তর কিন্তু অধরা।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি ভাইরাল হয় অয়নের একটি ভিডিয়ো। যেখানে দেখা যাচ্ছে পরিচালক এবং তাঁর স্ত্রী রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে ঘুগনি বিক্রি করতে। সাধারণত সিরিয়াল পাড়ার পরিচালকদের খুব বেশি প্রকাশ্যে আসতে দেখা যায় না। গুটিকয়েক পরিচালক আছেন যাঁদের নাম অল্প কিছু মানুষ জন জানেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন অয়ন। সেখানে তিনি বলেন, “গত ২ বছর তিন মাস ধরে কাজ নেই বলে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ‘কে আপন কে পর’, ‘দীপ জ্বেলে যাই’, ‘আমাদের এই পথ যদি না শেষ হয়’ এমন অনেক সিরিয়াল পরিচালনা করেছি আমি। আমার স্ত্রীও অভিনয় করেন। এই মুহূর্তে ‘গীতা এল এল বি’ সিরিয়ালে অভিনয় করছেন। অনেক দিন কোনও কাজ নেই বলেই এমন একটা দোকান খোলার সিদ্ধান্ত নিলাম।” প্রতিদিন সন্ধেবেলা থেকেই নানা ধরনের মুখরোচক পাওয়া যাচ্ছে পরিচালকের এই দোকানে। শুধু কিমা ঘুগনি নয় এখানে পাওয়া যাচ্ছে লোটে মাছের চপ, ডিমের ডেভিল-সহ আরও অনেক কিছু।