ছোটপর্দার খুকুমণি এবার নতুন চরিত্রে! বড় চমক নিয়ে আসছেন দীপান্বিতা
ডক্টর অনির্বাণ সেনগুপ্ত সাইকোলজি প্রফেসর। পাহাড়ের কোলে ছিমছাম বাড়িতে একাই থাকেন তিনি। শুধু মাঝে মাঝে ছোট্ট মেয়ে তিন্নি আসে তাঁর বাড়িতে। তিন্নি এবং অনির্বাণের বন্ধুত্ব খুব ভাল। তাঁদের জীবনে হঠাৎ একদিন ক্রাইম ব্রাঞ্চ এর অফিসার রজত প্রবেশ করে, কারণ জঙ্গলের রাস্তায় একটা মৃতদেহ পাওয়া গেছে।
ডক্টর অনির্বাণ সেনগুপ্ত সাইকোলজি প্রফেসর। পাহাড়ের কোলে ছিমছাম বাড়িতে একাই থাকেন তিনি। শুধু মাঝে মাঝে ছোট্ট মেয়ে তিন্নি আসে তাঁর বাড়িতে। তিন্নি এবং অনির্বাণের বন্ধুত্ব খুব ভাল। তাঁদের জীবনে হঠাৎ একদিন ক্রাইম ব্রাঞ্চ এর অফিসার রজত প্রবেশ করে, কারণ জঙ্গলের রাস্তায় একটা মৃতদেহ পাওয়া গেছে। দেখলে মনে হবে দুর্ঘটনা, ময়নাতদন্ত অবশ্য অন্য কথা বলে। এটা খুন, তার তদন্ত করতেই রজতের অনির্বাণের বাড়িতে আসা, কারণ যে ছেলেটি খুন হয়েছে সেই ছেলেটি অনির্বাণের অত্যন্ত পরিচিত |
এমনই এক গল্পকে কেন্দ্র করে নতুন ওয়েব সিরিজ তৈরি করছেন পরিচালক সুব্রত। ওয়েব সিরিজের নাম ‘মরিচীকা’। প্রফেসরের চরিত্রে অভিনয় করছেন জয় সেনগুপ্ত। এই ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে প্রথম বার ওটিটি প্ল্যাটফর্মে দেখা যাবে অভিনেত্রী দীপান্বিতা রক্ষিতকে। ‘খুকুমণি হোমডেলিভারি’ সিরিয়ালের মাধ্যমে দর্শকের নজরে আসেন তিনি। এই নতুন ওয়েব সিরিজ প্রযোজনার দায়িত্বে রয়েছেন রোড এন্টারটেনমেন্টের সুমন গুহ।
সিরিজের কাজ করার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে দীপান্বিতা বললেন, “এটি আমার প্রথম ওয়েব সিরিজ, এবং আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ যে আমি এই গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব ডেবিউ আত্মপ্রকাশের যাত্রাটি ‘ক্লিক’-এর সাথে করতে পেরেছি। আমি তাদের সম্পর্কে অনেক কিছু শুনেছি, এবং এখন ক্লিক পরিবারের একটি অংশ হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আমার সহ-অভিনেতারা দারুণ ছিলেন, এবং শুটিং সেটে সকলের সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল।”
এই সিরিজে পুলিশ অফিসারের চরিত্রে দেখা যাবে জয়জিত্ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে রয়েছেন সুব্রত গুহরায়, অনুজা রায়,জিতসুন্দর চক্রবর্তী। নতুন সিরিজ প্রসঙ্গে ‘ক্লিক’-এর কর্ণধার নীরজ তাঁতিয়া বলেছেন, “থ্রিলার সবসময়ই আমাদের বেশ কয়েকটি সিরিজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। উত্তেজনাপূর্ণ থ্রিলারের একটি শক্তিশালী চিত্রনাট্যের মতো দর্শকদের আর কিছুই বেশি মুগ্ধ করে না। প্রতিটি গল্পের মাধ্যমে আমরা প্রযোজনা এবং গল্প বলার ধরণকে আলাদা ভাবে তৈরি করেছি। সাধারণ ইনডোর থ্রিলার থেকে বেরিয়ে গল্পগুলিকে একটি নতুন ক্যানভাসে নিয়ে গিয়েছি।”