বিশ্বনাথ বসু থেকে ঋষি কৌশিকের ধারাবাহিক, একটি চ্যানেলের সব শো বন্ধ!
এই বছর অগাস্ট মাসে যাত্রা শুরু করেছিল, একটা নতুন বিনোদন চ্যানেল। বছর শেষ হওয়ার আগেই সেই চ্যানেলের নন-ফিকশন থেকে বাংলা ধারাবাহিক, সব কিছুর শুটিং বন্ধ করে দেওয়া হলো। ঋষি কৌশিক-বাসবদত্তা চট্টোপাধ্যায় অভিনীত 'এসআইটি বেঙ্গল'-এর শুটিং যেমন বন্ধ হয়েছে, তেমনই বন্ধ করে দেওয়া হলো বিশ্বনাথ বসু, ইন্দ্রাশিস রায়, মিমি দত্ত অভিনীত 'শ্রীমান ভগবান দাস'-এর শুটিং। এই চ্যানেলের জন্য একটা নন-ফিকশনের সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন বিক্রম চট্টোপাধ্যায় আর ঐন্দ্রিলা সেন।

এই বছর অগাস্ট মাসে যাত্রা শুরু করেছিল, একটা নতুন বিনোদন চ্যানেল। বছর শেষ হওয়ার আগেই সেই চ্যানেলের নন-ফিকশন থেকে বাংলা ধারাবাহিক, সব কিছুর শুটিং বন্ধ করে দেওয়া হলো। ঋষি কৌশিক-বাসবদত্তা চট্টোপাধ্যায় অভিনীত ‘এসআইটি বেঙ্গল’-এর শুটিং যেমন বন্ধ হয়েছে, তেমনই বন্ধ করে দেওয়া হলো বিশ্বনাথ বসু, ইন্দ্রাশিস রায়, মিমি দত্ত অভিনীত ‘শ্রীমান ভগবান দাস’-এর শুটিং। এই চ্যানেলের জন্য একটা নন-ফিকশনের সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন বিক্রম চট্টোপাধ্যায় আর ঐন্দ্রিলা সেন।
তবে সেই শোয়ের শুটিং আর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে না। কারণ এই গেম শোয়ের পাশাপাশি খুদে শিল্পীদের প্রতিভা তুলে ধরার নন-ফিকশনটিও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এর পিছনে কী কারণ রয়েছে? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চ্যানেলের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র জানালেন, ”যেহেতু নতুন চ্যানেল তাই টিআরপি সংক্রান্ত প্রত্যাশা যেমন ছিল, সেটা যে পূরণ হয়নি তা নয়। তবে এটা ব্যবসার দিক বিচার করেই কোনও সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে, অনেকে অনুমান করছেন।”
লক্ষণীয় গত এক বছরের বেশি সময় ধরে, এই ট্রেন্ডের সঙ্গে পরিচিত ধারাবাহিকের কলাকুশলীরা। কিছু ধারাবাহিক যেমন ১০০০ বা অন্তত ৫০০ পর্ব পেরিয়ে শেষ হয়, তেমনই ৬০ শতাংশ ধারাবাহিক বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে এক বছরের আগে। একটি বিনোদন চ্যানেলে কর্মরত এক ব্যক্তির দাবি, ২০২৬-২০২৭-এ ঠিক দু’ মাস সময় পাবে ধারাবাহিকগুলো ভালো রেটিং আনার জন্য। তার মধ্যে প্রত্যাশিত রেটিং না পেলে প্রাইম টাইম থেকে ছিটকে যেতে পারে নতুন ধারাবাহিকও। সম্প্রতি ‘রাজরাজেশ্বরী রাণী ভবানী’-র ক্ষেত্রেও তেমন ঘটনা ঘটেছে।
