Aryan Khan drugs case: মাদক মামলায় আরিয়ানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রমাণ নেই, জানাল আদালত

TV9 Bangla Digital | Edited By: স্বরলিপি ভট্টাচার্য

Nov 20, 2021 | 5:16 PM

Aryan Khan drugs case: আরিয়ানদের কাছে বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য মাদক ছিল বলে জানিয়েছে আদালত। আরিয়ানের হোয়াটস্অ্যাপ চ্যাটে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতেও তিনি ষড়যন্ত্র করেছিলেন, এমন কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

Aryan Khan drugs case: মাদক মামলায় আরিয়ানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রমাণ নেই, জানাল আদালত
আরিয়ান খান।

Follow Us

মাদক মামলায় অভিযুক্ত আরিয়ান খান সহ অন্যান্য অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের কোনও সদর্থক প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে জামিনের নির্দেশনামায় জানাল বম্বে হাইকোর্ট। আদালত জানিয়েছে, আরিয়ান খান, আরবাজ মার্চেন্ট এবং মুনমুন ধামেচার বিরুদ্ধে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর আনা মাদক পাওয়া যাওয়ার সদর্থক প্রমাণ নেই। আদালত জানিয়েছে, তিন অভিযুক্তের কাছে মাজক পাওয়া গিয়েছিল মানেই তাঁদের কোনও অপরাধমূলক কাজের ইচ্ছে ছিল অথবা তাঁরা বেআইনি কোনও কাজ করেছেন, এমনটা বলা যায় না।

আরিয়ানদের কাছে বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য মাদক ছিল বলে জানিয়েছে আদালত। আরিয়ানের হোয়াটস্অ্যাপ চ্যাটে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতেও তিনি ষড়যন্ত্র করেছিলেন, এমন কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। অভিযুক্ত তিনজন একই প্রমোদতরীতে ছিলেন। কিন্তু তা থেকে ষড়যন্ত্রের প্রমা্ণ পাওয়া যায় না। আদালত এ দিন আরও জানিয়েছে, পুলিশের নেওয়া জবানবন্দি তদন্তের স্বার্থে ব্যবহার করা হবে।

আরিয়ানের গ্রেফতারির কিছুদিন পরেই চাঞ্চল্যকর দাবি করেছিলেন এনসিবির সাক্ষী প্রভাকর সেইল। তিনি দাবি করেছিলেন, সমীর ওয়াংখেড়ে তাঁকে দিয়ে সাদা কাগজে সই করিয়ে নিয়েছিলেন। তাঁকে যে মাদক মামলায় সাক্ষী হিসাবে পেশ করা হবে, সে বিষয়ে তিনি জানতেনই না। একইসঙ্গে তিনি অভিযোগ জানিয়েছিলেন, এনসিবির হেফাজত থেকে আরিয়ান খানকে মুক্তি দিতে শাহরুখ খানের ম্যানেজার পুজা দাদলানির কাছ থেকে ২৫ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছিল। পরে তা ১৮ কোটি টাকায় রফা হয়। এরমধ্যে ৮ কোটি টাকাই এনসিবির জ়োনাল অফিসার সমীর ওয়াংখেড়েকে দেওয়ার কথা ছিল।

পুজা দাদলানির কাছ থেকে টাকা আদায়ের কাজ করছিলেন কিরণ গোসাভি নামক এক ব্যক্তি। প্রভাকর সেইল তারই দেহরক্ষী ছিলেন। কিরণ গোসাভির সঙ্গে মিলিতভাবে কাজ করছিলেন স্যাম ডি’সুজা নামক অপর এক ব্যক্তি। তিনিই গোসাভি ও পুজা দাদলানির মধ্যে দেখা করিয়ে দিয়েছিলেন বলে দাবি করেন প্রভাকর সেইল। অন্যদিকে স্যাম ডি’সুজার দাবি, কিরণ গোসাভি একাধিক মিথ্যা কথা বলেছে। নিজের দেহরক্ষী প্রভাকর সেইলের নম্বরও সে ফোনে সমীর ওয়াংখেড়ে নামে সেভ করেছিল সকলকে ভুল পথে চালিত করতে। নিজের গাড়িতে এনসিবির স্টিকারও লাগিয়েছিল গোসাভি, এমনটাই দাবি স্যামের।

আরও পড়ুন, Sushmita Sen: বিভিন্ন দিক থেকে ‘আরিয়া’ আমার জীবন বদলে দিয়েছে: সুস্মিতা সেন

Next Article