রণবীর-আলিয়া, অজয় দেবগণ, পরিণীতি চোপড়া, বাংলার রাজ-শুভশ্রী, দেব রুক্মিণীর পর এবার মালদ্বীপে ছুটি কাটাচ্ছেন, আনন্দ করছেন আয়ুষ্মান খুরানা, তাঁর স্ত্রী তাহিরা কাশ্যপ ও তাঁদের সন্তানরা। সেখানে গিয়েই স্ত্রীকে মেরিলিন মনরোর মতো মনে হয়েছে আয়ুষ্মানের।
মালদ্বীপ মানেই স্বচ্ছ নীল জল। নীল আকাশ। চারদিকে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ। যেমন খুশি সাজো মনোভাব নিয়েই বেড়াতে যান সক্কলে। আর ফোটো আপলোড করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তেমনই একটি ছবি আপলোড করেছেন আয়ুষ্মানও।
অভিনেতার আপাদমস্তক কালো পোশাকে মোড়া। চোখের রোদ চশমাটিও কালোই। আর তাহিরা সেজেছেন ফ্যাশনেবল ফ্লোরাল সুইমওয়্যারে। কনুই রেখেছেন ‘হাবি’র কাঁধে। পাশাপাশি দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছেন দুটিতে। সেখানেই তাহিরার স্কার্ট উড়ে যায় হাওয়ায়। ঠিক যেন মেরিলিন মনরোর সেই আইকনিক ছবি। সেই দৃশ্য দেখে মেরিলিনের কথা মনে পড়ে গিয়েছে আয়ুষ্মানের। ক্যাপশনেও সেই কথারই উল্লেখ করেছেন তিনি। লিখেছেন, “মেরিলিন ও আমি”। ট্যাগ করেছেন তাহিরাকে।
বহু সাক্ষাৎকারে একাধিকবার আয়ুষ্মান বলেওছেন, তিনি মেরিলিন মনরোর কতবড় ভক্ত। অন্যদিকে তাহিরার ইনস্টাগ্রামে গেলেও মিলছে তাঁদের মালদ্বীপ ভ্রমণের মজার মুহূর্তের ছবি। মেয়ে ভারুষ্কা ও তাঁর নাম খোদাই করা কাঠের নেমপ্লেট বসানো ছোট্ট তিন পায়ের বাহনে চেপে মা-মেয়ে দিব্য ঘুরে বেড়াচ্ছেন মালদ্বীপের অলিগলি। তারিহা ক্যাপশনে লিখেছেন, “চিরজীবনের সোলমেটস আমরা। সারাজীবন বাঁদর হয়ে থেকেছি আমরা।” ভিডিয়োটিতে আকর্ষণ কেড়েছে নেপথ্য সঙ্গীত। মান্না দে-র গাওয়া ‘শোলে’ ছবির ‘ইয়ে দোস্তি’ বাজতে দেখা যায় সেখানে। গাড়ি চালান তাহিরা। পিছনে রিকশার মতো সিটে বসে ভারুষ্কা।
‘রোডিজ়’-এর প্রথম সিজ়নের প্রতিযোগী আয়ুষ্মান। সেসময়ই তাঁর মধ্যে অন্য কিছু আবিষ্কার করতে পেরেছিলেন বিচারক থেকে আমজনতা। তারপর ছবির জগতে যাত্রা শুরু। ভাল গানও করেন আয়ুষ্মান। বিভিন্ন ধরনের বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারেন। তাঁর ভিন্ন স্বাদের ছবি বলিউডে নতুন জঁরের জন্ম দিয়েছে – ‘আয়ুষ্মান টাইপ’ ছবি।
আরও পড়ুন: Ayushmann Khurrana: আনন্দ এল রাই ও ভূষণ কুমারের সঙ্গে তাঁর পরবর্তী …