হৃতিকের পাশে বসে রয়েছেন এক স্টার কিড, চিনতে পারছেন?

ওয়াল হ্যাঙ্গিং দিয়ে সাজানো একটি ঘর। সোফায় বসে রয়েছেন হৃতিক রোশন। সাধারণ টি শার্ট, জিনস। ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে, হৃতিক (Hrithik Roshan) তখন তরুণ। তাঁর পাশে বসা কিশোরীর কাঁধে হাত রেখেছেন। এই কিশোরীকে আপনারা অনেকেই চেনেন। বলুন তো, ইনি কে? আপনার জন্য প্রথম ক্লু, ইনি সেলেব সন্তান। মা অভিনেত্রী এবং বাবা ক্রিকেট তারকা। চেনা চেনা […]

হৃতিকের পাশে বসে রয়েছেন এক স্টার কিড, চিনতে পারছেন?
দেখুন তো, চিনতে পারছেন কিনা। ছবি: টুইটারের সৌজন্যে।
Follow Us:
| Updated on: Dec 02, 2020 | 7:38 PM

ওয়াল হ্যাঙ্গিং দিয়ে সাজানো একটি ঘর। সোফায় বসে রয়েছেন হৃতিক রোশন। সাধারণ টি শার্ট, জিনস। ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে, হৃতিক (Hrithik Roshan) তখন তরুণ। তাঁর পাশে বসা কিশোরীর কাঁধে হাত রেখেছেন। এই কিশোরীকে আপনারা অনেকেই চেনেন। বলুন তো, ইনি কে?

আপনার জন্য প্রথম ক্লু, ইনি সেলেব সন্তান। মা অভিনেত্রী এবং বাবা ক্রিকেট তারকা। চেনা চেনা লাগছে কি?

আরও পড়ুন, নিজেকেই নিজে চ্যালেঞ্জ করলেন শ্রীলেখা!

আপনার দ্বিতীয় ক্লু, ইনি নিজে প্রতিষ্ঠিত ফ্যাশন ডিজাইনার। কিছুদিন আগেই তাঁর অভিনয়ও দেখেছেন দর্শক। এবার সঠিক উত্তর আপনারা দিতেই পারবেন। অর্থাৎ বুঝতে পারবেন, হৃতিকের পাশে বসা এই কিশোরী কে।

ঠিকই ধরেছেন। ইনি মাসাবা গুপ্তা । নীনা গুপ্তা এবং ভিভ রিচার্ডসের কন্যা। হৃতিকের সঙ্গে তোলা তাঁর পুরনো একটি ছবি বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন মাসাবা (Masaba Gupta)।

২০০০-এ তোলা এই ছবি। তখন মাসাবার বয়স ১১-১২ বছর। হৃতিকের প্রথম ছবি ‘কহো না প্যায়ার হ্যায়’ তখনও মুক্তি পায়নি। সে সময় তোলা হয়েছিল এই ছবি। মাসাবা লিখেছেন, “মজার বিষয়- যখন আমার ১১-১২ বছর বয়স, ‘কহো না প্যায়ার হ্যায়’ রিলিজ করবে, হৃতিকের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেওয়ার জন্য মাকে জোর করেছিলাম। বলেছিলাম হৃতিকের সঙ্গে দেখা না হলে খাওয়া দাওয়া করব না। আমাকে ছোট ছেলের মতো দেখতে লাগত তখন।’

আরও পড়ুন, ‘আমি রূপান্তরকামী’, সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘোষণা হলিউড তারকার

তবে ১১-১২ বছর বয়সের মাসাবাকে বেশ পছন্দ করেছেন তাঁর অনুরাগীরা। কেউ লিখেছেন, ‘তোমাকে খুব সুন্দর দেখতে লাগছিল।’ আবার কারও মতে, ‘অসাধারণ স্মৃতি মাসাবা।’

আরও পড়ুন, ‘তুমি আমার দুর্বলতা’, নিককে একথা কেন বললেন প্রিয়ঙ্কা?

ছোটবেলায় ত্বকের রঙের কারণে কটূ কথা শুনতে হয়েছে তাঁকে। স্কুলেও অনেকে অপমানজনক কথা বলতেন বলে সদ্য এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন মাসাবা স্বয়ং। তবে সে সব এখন অতীত। পেশার জগতে সফল মাসাবা নিজের স্বর খুঁজে নিয়েছেন সময়ের নিয়মে। স্পষ্ট কথা সোজাসুজি বলতে এখন আর কোনও সমস্যা হয় না তাঁর।