‘ম্যায় হুঁ না’য় দেখানো খবরের কাগজের লেখা ১৭ বছর পর ভাইরাল! কেন?

Main Hoon Na: এত কম সময়ের জন্য ওই গানে খবরের কাগজের অংশটি দেখানো হয়েছিল, যে তাতে ঠিক কী লেখা রয়েছে, তা দর্শকের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়।

| Edited By: স্বরলিপি ভট্টাচার্য

Jul 23, 2021 | 4:19 PM

৩০ এপ্রিল, ২০০৪। মুক্তি পেয়েছিল ফারহা খান অভিনীত ‘ম্যায় হুঁ না’। শাহরুখ খানের কেরিয়ারের অন্যতম ছবি। আপনি দেখেছেন? যদি ছবিটা দেখা থাকে আপনার, তা হলে নিশ্চয়ই সুনীল শেট্টির কথা মনে পড়ছে। মূল নেগেটিভ চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সুনীল। ছবিতে কলাকুশলীদের নাম অভিনব উপায়ে দেখিয়েছিলেন ফারহা। এন্ড টাইটেলে বেছে নিয়েছিলেন ‘ইয়ে ফিজায়ে’ গানটি। যেখানে সকলের নাম মজাদার উপায়ে দেখান তিনি। সেই গানের ভিজ্যুয়ালে দেখানো হয়, একজন ব্যক্তি বসে খবরের কাগজ পড়ছেন। আর সেখানে রয়েছে সুনীল অভিনীত চরিত্রটির খবর। হঠাৎ এতদিন পরে সেই খবরের অংশ ভাইরাল!

এত কম সময়ের জন্য ওই গানে খবরের কাগজের অংশটি দেখানো হয়েছিল, যে তাতে ঠিক কী লেখা রয়েছে, তা দর্শকের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। ছবির প্রয়োজনে তা বোঝাতেও চাননি পরিচালক। এত বছর পর সেই খবরের অংশটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। সেখানে কী লেখা হয়েছিল জানলে আপনি অবাক হবেন।

ওই ছবিতে সুনীলের চরিত্রের নাম ছিল রাঘবন সিং দত্ত। ছবি মুক্তির প্রায় ১৭ বছর পর এক সোশ্যাল ইউজার উদ্ধার করতে পেরেছেন, ওই খবরে সুনীলের চরিত্রটিকে নিয়ে কী কী লেখা হয়েছিল। ওই খবরে লেখা ছিল, ‘রাঘবন ছিলেন অত্যন্ত পরিচিত একজন অ্যান্টি ইসলামিক মিলিট্যান্ট। আমি জানি না, কেন এগুলো টাইপ করছি। কারণ ক্যামেরার মধ্যে দিয়ে কেউ এগুলো পড়তে পারবেন না। কিন্তু আমার অন্য কোনও উপায়ও নেই। আপনি দেখুন, রং একেবারেই মিলছে না। সুতরাং আমাকে পুরোটা টাইপ করতে হবে। আমি ভাবছি, এই মহান কাজটা আমার দুই পরিশ্রমী সহকর্মী বিক্রম গুপ্ত এবং বৈভব মিশ্রকে দিয়ে দেব।’

যেহেতু খবরের কাগজের অংশটি ক্যামেরার এক, দুই সেকেন্ডের জন্য ধরা হবে, সেখানে মূলত সুনীলের চরিত্রের ছবিই দর্শকের আকর্ষণে থাকবে। ছবি দেখে দর্শক এটুকু বিশ্বাস করবেন, খবরটা লেখা সুনীলের চরিত্রকে নিয়েই। খবর পড়ার অবকাশ থাকবে না। তাই ফারহার টিমের যে সদস্য ওই অংশটি লেখার দায়িত্বে ছিলেন, তিনি এমনই মজার কথা লিখেছিলেন। তা পড়েও দেখেননি কেউ। এতদিন পরে হঠাৎই আবিষ্কার হওয়ার পর নিছকই মজা করছেন সোশ্যাল অডিয়েন্সের বড় অংশ।

আরও পড়ুন, প্রথমে ভালবাসতে হবে নিজেকে, বার্তা দিলেন শুভশ্রী

৩০ এপ্রিল, ২০০৪। মুক্তি পেয়েছিল ফারহা খান অভিনীত ‘ম্যায় হুঁ না’। শাহরুখ খানের কেরিয়ারের অন্যতম ছবি। আপনি দেখেছেন? যদি ছবিটা দেখা থাকে আপনার, তা হলে নিশ্চয়ই সুনীল শেট্টির কথা মনে পড়ছে। মূল নেগেটিভ চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সুনীল। ছবিতে কলাকুশলীদের নাম অভিনব উপায়ে দেখিয়েছিলেন ফারহা। এন্ড টাইটেলে বেছে নিয়েছিলেন ‘ইয়ে ফিজায়ে’ গানটি। যেখানে সকলের নাম মজাদার উপায়ে দেখান তিনি। সেই গানের ভিজ্যুয়ালে দেখানো হয়, একজন ব্যক্তি বসে খবরের কাগজ পড়ছেন। আর সেখানে রয়েছে সুনীল অভিনীত চরিত্রটির খবর। হঠাৎ এতদিন পরে সেই খবরের অংশ ভাইরাল!

এত কম সময়ের জন্য ওই গানে খবরের কাগজের অংশটি দেখানো হয়েছিল, যে তাতে ঠিক কী লেখা রয়েছে, তা দর্শকের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। ছবির প্রয়োজনে তা বোঝাতেও চাননি পরিচালক। এত বছর পর সেই খবরের অংশটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। সেখানে কী লেখা হয়েছিল জানলে আপনি অবাক হবেন।

ওই ছবিতে সুনীলের চরিত্রের নাম ছিল রাঘবন সিং দত্ত। ছবি মুক্তির প্রায় ১৭ বছর পর এক সোশ্যাল ইউজার উদ্ধার করতে পেরেছেন, ওই খবরে সুনীলের চরিত্রটিকে নিয়ে কী কী লেখা হয়েছিল। ওই খবরে লেখা ছিল, ‘রাঘবন ছিলেন অত্যন্ত পরিচিত একজন অ্যান্টি ইসলামিক মিলিট্যান্ট। আমি জানি না, কেন এগুলো টাইপ করছি। কারণ ক্যামেরার মধ্যে দিয়ে কেউ এগুলো পড়তে পারবেন না। কিন্তু আমার অন্য কোনও উপায়ও নেই। আপনি দেখুন, রং একেবারেই মিলছে না। সুতরাং আমাকে পুরোটা টাইপ করতে হবে। আমি ভাবছি, এই মহান কাজটা আমার দুই পরিশ্রমী সহকর্মী বিক্রম গুপ্ত এবং বৈভব মিশ্রকে দিয়ে দেব।’

যেহেতু খবরের কাগজের অংশটি ক্যামেরার এক, দুই সেকেন্ডের জন্য ধরা হবে, সেখানে মূলত সুনীলের চরিত্রের ছবিই দর্শকের আকর্ষণে থাকবে। ছবি দেখে দর্শক এটুকু বিশ্বাস করবেন, খবরটা লেখা সুনীলের চরিত্রকে নিয়েই। খবর পড়ার অবকাশ থাকবে না। তাই ফারহার টিমের যে সদস্য ওই অংশটি লেখার দায়িত্বে ছিলেন, তিনি এমনই মজার কথা লিখেছিলেন। তা পড়েও দেখেননি কেউ। এতদিন পরে হঠাৎই আবিষ্কার হওয়ার পর নিছকই মজা করছেন সোশ্যাল অডিয়েন্সের বড় অংশ।

আরও পড়ুন, প্রথমে ভালবাসতে হবে নিজেকে, বার্তা দিলেন শুভশ্রী