Sukesh Love Letter: ‘তোমার জীবনের সব রং ফিরিয়ে দেব’, জেল থেকে প্রেমিকা জ্যাকলিনকে সুকেশের চিঠি, কী লেখা তাতে…
Love Latter: সুকেশ এক দীর্ঘ চিঠি লিখে ফেললেন প্রেমিকা জ্যাকলিনের উদ্দেশে। যেখানে আরও একবার ধরা পড়ল অভিনেত্রী প্রতি তাঁর প্রেম।

না, কেবল প্রেমদিবস নয়, এবার হোলিতেই প্রেমিকা জ্যাকলিন ফার্ণান্দেজকে ভালবাসা উজার করে দিলেন সুরেশ চন্দ্রশেখর। ভালবাসার দিনে মন খুলে প্রেমনিবেদন করেছিলেন তিনি, এবার হোলির বিশেষ দিনে কীভাবে মুখ বন্ধ করে থাকেন কনম্যান সুরেশ চন্দ্রশেখর! যদিও তাঁর সঙ্গে প্রেমের অভিজ্ঞতা মোটেও সুখকর নয় অভিনেত্রীদের। জ্যাকলিন ফার্ণান্দেজ হোক বা নোরা ফাতেহি, দুজনেই সমানভাবে সমস্যায় জর্জরিত। তবে সুকেশের মনে এখনও তরতাজা জ্যাকলিন ফার্ণান্দেজের প্রতি ভালবাসা। তার প্রমাণ মিলল আরও একবার। বর্তমানে জেলেই দিন কাটছে তাঁর। তবে সেই জেলে বসেই সুকেশ একটি প্রেমপত্র লিখে ফেললেন।
সুকেশ এক দীর্ঘ চিঠি লিখে ফেললেন প্রেমিকা জ্যাকলিনের উদ্দেশে। যেখানে আরও একবার ধরা পড়ল অভিনেত্রী প্রতি তাঁর প্রেম। চিঠির শুরুতেই তিনি সংবাদ মাধ্যমকে ধন্যবাদ জানান, তাঁর দিকটাও সমানভাবে সকলের সামনে আনার জন্য, অন্যদিকে সেখানে একরাশ ভালবাসা থেকে গেল জ্যাকলিনের জন্য। তিনি লিখলেন- আমি দোলে শুভেচ্ছা জানাতে চাই সব থেকে সুন্দর মনের মানুষ, জ্যাকলিনকে শুভ দোল। এই দিনে, রঙের উৎসবে আমি তোমায় কথা দিচ্ছি, তোমার জীবন থেকে যে রঙ হারিয়ে যাচ্ছে, আমি সব ফিরিয়ে দেব। ১০০ গুণ বেশি করে ফেরত দেব। কথা দিলাম এটা আমার দায়িত্ব। তুমি জানো আমি কতদূর যেতে পারি তোমার জন্য। আমি তোমায় ভালবাসি, মুখের হাসিটা বজায় রেখো। তুমি জানো আমার কাছে তুমি কী? এবং আমার কাছে তোমার গুরুত্বটা কোথায়, তোমায় খুব মিস করি, আমার ভালবাসা, আমার জ্যাকি।
২০০ কোটি টাকার আর্থিক জালিয়াতি মামলায় জড়িয়ে আছেন বলিউড অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্ণান্ডেজ়। সেই জালিয়াতির মূল ষড়যন্ত্রকারীর নাম সুকেশ চন্দ্রশেখর। সম্প্রতি জ্যাকলিন বলেছিলেন, সুকেশ নাকি তাঁকে ঠকিয়েছে। মিথ্যা পরিচয় দিয়ে বিশ্বাস অর্জন করে তারপর তাঁকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে এই মামলায়। এই আর্থিক জালিয়াতির অতিরিক্ত চার্জশিটে নাম উঠেছে জ্যাকলিনের। সেই একই মামলায় নাম উঠেছিল নোরা ফতেহিরও। জিজ্ঞাসাবাদের সময় নোরা বলেছিলেন, তাঁকে নাকি একটি বাড়ি কিনে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পর্যন্ত দিয়েছিল সুকেশ। এবার নোরার সেই বক্তব্যের পাল্টা সুকেশ জানিয়েছে, নোরাই নাকি মরোক্কোতে একটি বাড়ি চেয়েছিলেন সুকেশের থেকেই।
