‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’-এর পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীকে দেওয়া হয়েছে ‘ওয়াই’ (Y) বিভাগীয় নিরাপত্তা। ভারতে মুক্তি পাওয়ার আগে মার্কিন মুলুকে মুক্তি পেয়েছিল ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’। সে সময় হুমকি ফোন পেয়েছিলেন বিবেক। ভারতে ছবি মুক্তি পায় গত সপ্তাহে। তখনও হুমকি ফোন পান পরিচালক। এমনকী, তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি ফোনও এসেছিল। কিন্তু সে সবে একেবারেই ডরাননি বিবেক। বুক চিতিয়ে ছিলেন। ১৯৯০ সালের ১৯ জানুয়ারি কাশ্মীরের বুকে নিরীহ হিন্দু পণ্ডিতদের উপর অত্যাচার ও তাঁদের রাজ্য ছাড়া করানোর নির্মম ঘটনাকে কেন্দ্র করেই তৈরি হয়েছে ছবি। সেই ছবি ঘিরে এখন রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে। প্রেক্ষাগৃহে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না, এত দশর্ক যাচ্ছেন দেখতে! সত্য ঘটনা অবলম্বনে তৈরি ছবি নিয়ে দর্শক নিজেই এগিয়ে এসে নিজেদের মতামত জানাচ্ছেন। টলিউড পাড়ার কাশ্মীর পণ্ডিত ভরত কল একান্ত সাক্ষাৎকারে TV9 বাংলাকে বলেছেন, বিবেক যা-যা দেখিয়েছেন সব ঘটনা সত্য।
ভরতের মতো আরও অনেকেই ছবিটি দেখেছেন। কোনও কোনও প্রেক্ষাগৃহে ছবি দেখে ক্ষোভে ফেটে পড়েন অনেকেই। কলকাতায় একটি হলে এক মহিলা কয়েকজনের দিকে তেড়ে গিয়েছিলেন ছবি দেখে। সতর্কতাও দিয়েছেন অনেকে – স্নায়ু দুর্বল হলে ছবি যেন না দেখেন কেউ। কিন্তু মোটের উপর প্রচার ছাড়াই ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ সফল। এই ছবি দেখার পর নড়েচড়ে বসেছেন অনেকেই। কেননা সত্যি তুলে ধরেছেন পরিচালক। এমন সত্য, এমন এক ইতিহাস যা চাপা পড়েছিল বহুদিন। ৩২ বছর পর সেই নাড়িয়ে দেওয়া সত্যিকে সামনে এনেছেন বিবেক।
লুকিয়ে রাখা সত্য যদি কেউ সামনে আনেন, আর সেই সত্য যদি অপ্রিয় হয়, তখন প্রাণের সংশয় থাকে বইকি। তাই নিরাপত্তার এই ব্যবস্থা করা হয়েছে বিবেকের জন্য। ছবি মুক্তির আগে নিজের টুইটার অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাক্টিভেট করে দিয়েছিলেন বিবেক। সেখানেও তাঁকে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। বেশ মানসিক চাপে ছিলেন তিনি। স্বীকার করেছেন নিজের মুখেই। বিবেকের স্ত্রী ও অভিনেত্রী পল্লবী যোশী জানিয়েছেন, শুটিংয়ের সময়ও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁদের। শুটিংয়ের শেষ দিন নাকি জারি হয়েছিল ফতোয়া। তাড়াতাড়ি সিন শুট করে এয়ারপোর্টের দিকে রওনা দিয়েছিল টিম ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’।
আরও পড়ুন: Srabanti-dol: দোল উৎসব তাঁর কাছে ডবল মজার, কেন? জানালেন অভিনেত্রী শ্রাবন্তী
আরও পড়ুন: 9 National Crush: একরাতেই জাতীয় ক্রাশ হয়ে উঠেছিলেন এই ৯ ভারতীয় সুন্দরী, দেখুন ছবিতে
‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’-এর পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীকে দেওয়া হয়েছে ‘ওয়াই’ (Y) বিভাগীয় নিরাপত্তা। ভারতে মুক্তি পাওয়ার আগে মার্কিন মুলুকে মুক্তি পেয়েছিল ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’। সে সময় হুমকি ফোন পেয়েছিলেন বিবেক। ভারতে ছবি মুক্তি পায় গত সপ্তাহে। তখনও হুমকি ফোন পান পরিচালক। এমনকী, তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি ফোনও এসেছিল। কিন্তু সে সবে একেবারেই ডরাননি বিবেক। বুক চিতিয়ে ছিলেন। ১৯৯০ সালের ১৯ জানুয়ারি কাশ্মীরের বুকে নিরীহ হিন্দু পণ্ডিতদের উপর অত্যাচার ও তাঁদের রাজ্য ছাড়া করানোর নির্মম ঘটনাকে কেন্দ্র করেই তৈরি হয়েছে ছবি। সেই ছবি ঘিরে এখন রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে। প্রেক্ষাগৃহে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না, এত দশর্ক যাচ্ছেন দেখতে! সত্য ঘটনা অবলম্বনে তৈরি ছবি নিয়ে দর্শক নিজেই এগিয়ে এসে নিজেদের মতামত জানাচ্ছেন। টলিউড পাড়ার কাশ্মীর পণ্ডিত ভরত কল একান্ত সাক্ষাৎকারে TV9 বাংলাকে বলেছেন, বিবেক যা-যা দেখিয়েছেন সব ঘটনা সত্য।
ভরতের মতো আরও অনেকেই ছবিটি দেখেছেন। কোনও কোনও প্রেক্ষাগৃহে ছবি দেখে ক্ষোভে ফেটে পড়েন অনেকেই। কলকাতায় একটি হলে এক মহিলা কয়েকজনের দিকে তেড়ে গিয়েছিলেন ছবি দেখে। সতর্কতাও দিয়েছেন অনেকে – স্নায়ু দুর্বল হলে ছবি যেন না দেখেন কেউ। কিন্তু মোটের উপর প্রচার ছাড়াই ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ সফল। এই ছবি দেখার পর নড়েচড়ে বসেছেন অনেকেই। কেননা সত্যি তুলে ধরেছেন পরিচালক। এমন সত্য, এমন এক ইতিহাস যা চাপা পড়েছিল বহুদিন। ৩২ বছর পর সেই নাড়িয়ে দেওয়া সত্যিকে সামনে এনেছেন বিবেক।
লুকিয়ে রাখা সত্য যদি কেউ সামনে আনেন, আর সেই সত্য যদি অপ্রিয় হয়, তখন প্রাণের সংশয় থাকে বইকি। তাই নিরাপত্তার এই ব্যবস্থা করা হয়েছে বিবেকের জন্য। ছবি মুক্তির আগে নিজের টুইটার অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাক্টিভেট করে দিয়েছিলেন বিবেক। সেখানেও তাঁকে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। বেশ মানসিক চাপে ছিলেন তিনি। স্বীকার করেছেন নিজের মুখেই। বিবেকের স্ত্রী ও অভিনেত্রী পল্লবী যোশী জানিয়েছেন, শুটিংয়ের সময়ও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁদের। শুটিংয়ের শেষ দিন নাকি জারি হয়েছিল ফতোয়া। তাড়াতাড়ি সিন শুট করে এয়ারপোর্টের দিকে রওনা দিয়েছিল টিম ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’।
আরও পড়ুন: Srabanti-dol: দোল উৎসব তাঁর কাছে ডবল মজার, কেন? জানালেন অভিনেত্রী শ্রাবন্তী
আরও পড়ুন: 9 National Crush: একরাতেই জাতীয় ক্রাশ হয়ে উঠেছিলেন এই ৯ ভারতীয় সুন্দরী, দেখুন ছবিতে