দুর্গাপুজোর আর এক মানে ঘরে ফেরা। মা আসছেন বছর ঘুরে। কর্মসূত্রে যে বাঙালি বাইরে থাকেন, সকলেই পুজোর সময় ঘরে ফেরার চেষ্টা করেন। চেষ্টা করেন কলকাতায় ফেরার। কিন্তু প্রত্যেক বছর হয়তো তা সম্ভব হয় না। করোনা পরিস্থিতিতে ঘরে ফেরা হয়তো আরও দুষ্কর। আর তখন জমতে থাকে মন কেমনের পাহাড়। সেই মন কেমনকে গানে গানে প্রকাশ করেছন রূপঙ্কর বাগচী, অনুপম রায়, ইমন চক্রবর্তী এবং লগ্নজিতা চক্রবর্তী। এই পুজোর গানকে সুরে বেঁধেছেন রাতুল শংকর।
পুজোর এই গান কাদের কথা বলছে? রাতুল ব্যখ্যা করলেন, “দু’বছর বয়স থেকে সারা পৃথিবী ঘোরার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। প্রথমে বাবা, মায়ের সঙ্গে। পরবর্তী কালে আমার গুরু তন্ময় বসুর সঙ্গে। বছরের অনেকটা সময় বাইরে থাকতাম। কিন্তু বাড়ি ফিরে আসা সব সময় বিশেষ মুহূর্ত থাকত। ট্যুর কখনও তিন মাসের হত, কখনও বা সাতদিনের। কিন্তু ঘরে ফেরাটা সব সময় স্পেশ্যাল হত। তেমনই একটি সুন্দর কনসেপ্ট নিয়ে সৃজন রিয়ালিটি প্রাইভেট লিমিটেড কাজ করেছে। প্রোডিউস করেছে আইস মিডিয়া ল্যাবস। গানটি লিখেছে অম্বরীশ মজুমদার। একটু অন্যরকম গান। আশা করছি সকলে শুনবেন। প্যানডেমিকের জন্য যাঁরা ঘরে ফিরতে পারলেন না, এই গানটা তাঁদের জন্য।”
পুজোয় নতুন গানের অভিজ্ঞতা অনুপমের কাছে নতুন নয়। তবুও এই গান তাঁর কাছে স্পেশাল। তিনি বললেন, “প্রতি পুজোতেই কিছু না কিছু গান বেরতে থাকে। এ বছর একটু স্পেশাল। কারণ রাতুলের সুরে আমি একটি গান গেয়েছি। শুধু আমি নই। আমার সঙ্গে অনেকে আছেন। এই জমজমাটি পুজোর গানে বাড়ি ফেরার গান, শিকড়ের যে টান তুলে ধরা হয়েছে তা আমার অত্যন্ত ভাল লেগেছে। এত সুন্দর সুর আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য রাতুলকে ধন্যবাদ।”
রূপঙ্করের কথায়, “রাতুলের সুরে গাইলাম আমি অনুপম, ইমন আর লগ্নজিতা। রাতুল আমার খুব প্রিয় মিউজিশিয়ান। ভীষণ প্রিয় গান হয়ে উঠেছে আমার। আপনাদেরও প্রিয় হয়ে উঠবে। শুনবেন, দেখবেন।”
ইমন শেয়ার করলেন, “রাতুলদার সঙ্গে কাজ করা সব সময়ই খুব আনন্দের। আগেও কাজ করেছি। সৃজনের পুজোর গানে ঘরে ফেরার নস্ট্যালজিয়া লুকিয়ে আছে। সত্যিই প্যানডেমিকে কত মানুষ নিজের দেশে পুজোতে ফিরতে পারেননি, তাঁদের জন্যই এই গান।”
রাতুলের সঙ্গে এই প্রথম কাজ করার সুযোগ পেলেন লগ্নজিতা। তিনি বললেন, “নানা অনুষ্ঠানে পারফর্ম করলেও রাতুলদার সঙ্গে কাজ করা হয়ে ওঠেনি। এটাই প্রথম কাজ। অম্বরীশদা খুব সুন্দর করে গানের কথাগুলো লিখেছেন। সবাই মিলে আমরা খুব মজা করে কাজ করেছি।”
আরও পড়ুন, Aryan Khan drug case: আরিয়ান গ্রেফতার মামলায় এ বার সুশান্ত কান্ডের যোগ!
দুর্গাপুজোর আর এক মানে ঘরে ফেরা। মা আসছেন বছর ঘুরে। কর্মসূত্রে যে বাঙালি বাইরে থাকেন, সকলেই পুজোর সময় ঘরে ফেরার চেষ্টা করেন। চেষ্টা করেন কলকাতায় ফেরার। কিন্তু প্রত্যেক বছর হয়তো তা সম্ভব হয় না। করোনা পরিস্থিতিতে ঘরে ফেরা হয়তো আরও দুষ্কর। আর তখন জমতে থাকে মন কেমনের পাহাড়। সেই মন কেমনকে গানে গানে প্রকাশ করেছন রূপঙ্কর বাগচী, অনুপম রায়, ইমন চক্রবর্তী এবং লগ্নজিতা চক্রবর্তী। এই পুজোর গানকে সুরে বেঁধেছেন রাতুল শংকর।
পুজোর এই গান কাদের কথা বলছে? রাতুল ব্যখ্যা করলেন, “দু’বছর বয়স থেকে সারা পৃথিবী ঘোরার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। প্রথমে বাবা, মায়ের সঙ্গে। পরবর্তী কালে আমার গুরু তন্ময় বসুর সঙ্গে। বছরের অনেকটা সময় বাইরে থাকতাম। কিন্তু বাড়ি ফিরে আসা সব সময় বিশেষ মুহূর্ত থাকত। ট্যুর কখনও তিন মাসের হত, কখনও বা সাতদিনের। কিন্তু ঘরে ফেরাটা সব সময় স্পেশ্যাল হত। তেমনই একটি সুন্দর কনসেপ্ট নিয়ে সৃজন রিয়ালিটি প্রাইভেট লিমিটেড কাজ করেছে। প্রোডিউস করেছে আইস মিডিয়া ল্যাবস। গানটি লিখেছে অম্বরীশ মজুমদার। একটু অন্যরকম গান। আশা করছি সকলে শুনবেন। প্যানডেমিকের জন্য যাঁরা ঘরে ফিরতে পারলেন না, এই গানটা তাঁদের জন্য।”
পুজোয় নতুন গানের অভিজ্ঞতা অনুপমের কাছে নতুন নয়। তবুও এই গান তাঁর কাছে স্পেশাল। তিনি বললেন, “প্রতি পুজোতেই কিছু না কিছু গান বেরতে থাকে। এ বছর একটু স্পেশাল। কারণ রাতুলের সুরে আমি একটি গান গেয়েছি। শুধু আমি নই। আমার সঙ্গে অনেকে আছেন। এই জমজমাটি পুজোর গানে বাড়ি ফেরার গান, শিকড়ের যে টান তুলে ধরা হয়েছে তা আমার অত্যন্ত ভাল লেগেছে। এত সুন্দর সুর আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য রাতুলকে ধন্যবাদ।”
রূপঙ্করের কথায়, “রাতুলের সুরে গাইলাম আমি অনুপম, ইমন আর লগ্নজিতা। রাতুল আমার খুব প্রিয় মিউজিশিয়ান। ভীষণ প্রিয় গান হয়ে উঠেছে আমার। আপনাদেরও প্রিয় হয়ে উঠবে। শুনবেন, দেখবেন।”
ইমন শেয়ার করলেন, “রাতুলদার সঙ্গে কাজ করা সব সময়ই খুব আনন্দের। আগেও কাজ করেছি। সৃজনের পুজোর গানে ঘরে ফেরার নস্ট্যালজিয়া লুকিয়ে আছে। সত্যিই প্যানডেমিকে কত মানুষ নিজের দেশে পুজোতে ফিরতে পারেননি, তাঁদের জন্যই এই গান।”
রাতুলের সঙ্গে এই প্রথম কাজ করার সুযোগ পেলেন লগ্নজিতা। তিনি বললেন, “নানা অনুষ্ঠানে পারফর্ম করলেও রাতুলদার সঙ্গে কাজ করা হয়ে ওঠেনি। এটাই প্রথম কাজ। অম্বরীশদা খুব সুন্দর করে গানের কথাগুলো লিখেছেন। সবাই মিলে আমরা খুব মজা করে কাজ করেছি।”
আরও পড়ুন, Aryan Khan drug case: আরিয়ান গ্রেফতার মামলায় এ বার সুশান্ত কান্ডের যোগ!